মণিরামপুরে আহত সুফিয়ার অবহেলায় হাসপাতালে মৃত্যু" />
  1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০৪:১১ পূর্বাহ্ন
২৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

এ্যাম্বুলেন্স নিয়ে ঘুরতে যান টিএইচএ
মণিরামপুরে আহত সুফিয়ার অবহেলায় হাসপাতালে মৃত্যু

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২০
  • ৩৭৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে


ঢাকুরিয়া, মনিরামপুর সংবাদ দাতা : মণিরামপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত সুফিয়া বেগম (৬৫) নামে এক বৃদ্ধা সুচিকিৎসা না পেয়ে মারা গেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে মণিরামপুর হাসপাতালে।
অভিযোগ করা হয়েছে, হাসপাতালের টিএইচএ শুভ্রা রানী দেবনাথ অ্যাম্বুলেন্স চালককে নিয়ে ঘুরতে বের হওয়ায় মুমুর্ষু অবস্থায় সুফিয়া বেগমকে যশোর সদর হাসপাতালে রেফার করতে পারেননি জরুরি বিভাগের চিকিৎসক। ফলে হাসপাতালের বারান্দায় মৃত্যু হয়েছে বৃদ্ধার।
সুফিয়া বেগম উপজেলার চান্দুয়া গ্রামের আব্দুর রশিদ মোড়লের স্ত্রী। সকালে তিনি মোহনপুর এলাকায় মেয়ের বাড়ি যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে রাস্তা পার হতে গিয়ে বেলা সাড়ে দশটার দিকে তিনি ইজিবাইকের ধাক্কায় পড়ে গিয়ে গুরুত্বর আহত হন। সাথে স্বজনরা কেউ না থাকায় পৌনে ১১ টার দিকে দু’জন পথচারী তাকে উদ্ধার করে মণিরামপুর হাসপাতালে নিয়ে যান।
মৃত সুফিয়া বেগমের মেয়ে আনোয়ারা খাতুন জানান, এ্যাম্বুলেন্স না পেয়ে মাইক্রো ভাড়া করে যশোর যাওয়ার পথে মণিরামপুর বাজারের মধ্যে আমার মায়ের মৃত্য হয়।
স্থানীয় কামালপুর ওয়ার্ডের পৌর কাউন্সিলর বাবুল আক্তার বলেন, ওই বৃদ্ধার মাথা দিয়ে রক্ত ক্ষরণ হচ্ছিল। হাসপাতালে নেওয়ার পর থেকে তিনি অজ্ঞান ছিলেন। বৃদ্ধার সাথে কেউ ছিল না। দ্রুত তাকে যশোর সদর হাসপাতালে পাঠাতে হতো। কিন্তু হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স চালককে নিয়ে টিএইচএ কোথায় যেন ঘুরতে গেছে। সেজন্য অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যায়নি। দেড়-দুই ঘন্টা ধরে বৃদ্ধা মুমুর্ষু অবস্থায় হাসপাতালের বারান্দায় পড়ে ছিল। ডাক্তাররাও ভাল চিকিৎসা দিইনি।
মণিরামপুর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক সুমন নাগ বলেন,‘বৃদ্ধার অবস্থা খুব খারাপ ছিল। মাথায় গুরুত্বর আঘাত পাওয়ায় বারবার বমি হচ্ছিল। পরে মাথা দিয়ে কিছুটা রক্ত ক্ষরণ হয়। তাকে দ্রুত যশোর জেনারেল হাসপাতালে রেফার করার দরকার ছিল। অ্যাম্বুলেন্সের চালক বা বৃদ্ধার স্বজনরা কেউ না থাকায় তাকে রেফার করা সম্ভব হয়নি।’
মণিরামপুর হাসপাতালের টিএইচএ শুভ্রা রানী দেবনাথ বলেন,‘অ্যাম্বুলেন্সের চালককে নিয়ে ফিল্ডে গিয়েছিলাম। তাই হাসপাতালে একটু সমস্যা হয়েছে। আমি খবর পেয়ে দ্রুত ফিরে এসেছি। তারমধ্যে রোগীর স্বজনরা প্রাইভেট কার ভাড়া করে তাকে যশোরে নিয়ে যাচ্ছিলেন। পরে পথে রোগীর মৃত্যু হয়েছে।’

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd