1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:৪৯ অপরাহ্ন
৫ বৈশাখ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বহুকাঙ্খিত পোস্ট অফিস মোড় হতে পুরাতন সাতক্ষীরা হাটখোলা মোড় পর্যন্ত কার্পেটিং রাস্তা নির্মাণ কাজের উদ্বোধন 📰ফিলিস্তিনে ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে মোসলেমা আদর্শ একাডেমীর মানববন্ধন📰আশাশুনি জামায়াতের দায়িত্বশীল শিক্ষা শিবির📰বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদযাপন উপলক্ষে দরগাহপুর আঞ্চলিক প্রেসক্লাবের মতবিনিময় সভা 📰সাতক্ষীরায় বর্ণিল আয়োজনে পালিত হচ্ছে বাংলা নববর্ষ📰বাংলা নববর্ষ উদযাপনে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ণিল আয়োজন📰ফ্যাসিস্টের মুখাবয়ব কোনো রাজনীতির অংশ নয় : সংস্কৃতি উপদেষ্টা📰দেশের সব মসজিদে দুপুর দেড়টায় জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা📰এবারের সম্মেলনে ৩১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে: বিডা চেয়ারম্যান📰২৪-এর গণঅভ্যুত্থান বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তোলার সুযোগ এনে দিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

আশাশুনিতে প্রকল্প সমাপনী বিষয়ক ওয়ার্কসপ অনুষ্ঠিত

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ২৯৭ সংবাদটি পড়া হয়েছে


মশাল ডেস্ক:
আশাশুনিতে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর ইনহেল্ডার প্রজেক্টের সমাপনী বিষয়ক ওয়ার্কসপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বেলা ১১টায় উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে এ ওয়ার্কসপ অনুষ্ঠিত হয়। ইনহেল্ডার প্রজেক্ট, আশাশুনি এপি, ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের আয়োজনে প্রকল্প সমাপনী বিষয়ক ওয়ার্কসপে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, আশাশুনি এপির স্পন্সরশীপ এন্ড সিস্টেম অফিসার উজ্জল চিছাম। ওয়ার্কসপে গত ১লা আগস্ট’১৭ থেকে ৩ শে সেপ্টেম্বর’২০ পর্যন্ত ইনহেল্ডার প্রকল্পের সার্বিক কর্মকান্ড প্রজেক্টরের মাধ্যমে ও বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে তুলে ধরেন, প্রোগ্রাম অফিসার মিলিতা সরকার। তিনি বলেন, ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের ইনহেল্ডার প্রকল্প গত ৩ বছর আশাশুনি উপজেলার কুল্যা, আশাশুনি সদর ও বড়দল ইউনিয়নের অপেক্ষাকৃত হতদরিদ্র পরিবারবর্গকে নিয়ে কাজ করেছে। এ প্রকল্পের আওতায় গত ৩ বছরে সর্বমোট ২৯৭৮জন গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মায়েদেরকে পুষ্টি, স্বাস্থ্য, ব্যক্তিগত পরিষ্কার পরিছন্নতা, বিশুদ্ধ পানি ও উন্নত স্যানিটেশন বিষয়ে সচেতন করা হয়েছে, ২১০জন দুগ্ধদানকারী মায়েদের মাঝে বালতি বিতরণ করা হয়েছে, ৩০০জন শিশুর মাঝে মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট পাউডার বিতরণ করা হয়েছে এবং ৫০০জন শিশুকে প্রতিমাসে জিএমপি করা হয়েছে। এসময় তিনি বলেন, মোট ৩৮টি হতদরিদ্র পরিবারকে রেইন ওয়াটার হারভেষ্ট সিস্টেম তৈরী করে দেওয়া হয়েছে এবং ৭২টি পরিবারের মাঝে স্বাস্থ্য সম্মত ল্যাট্রিন তৈরী করে দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এ প্রকল্পের আওতায় ৭৯টি পরিবারকে ১টি করে বকনা বাছুর প্রদান করা হয়েছে, ৫০টি পরিবারকে ৯টি করে উন্নতজাতের হাঁস প্রদান করা হয়েছে এবং ৫৬২টি পরিবারের মাঝে সবজির বীজ বিতরণ করা হয়েছে। অপরদিকে, কোভিড-১৯ প্রতিরোধে এ প্রকল্পের আওতায় ১৬৮টি পরিবারকে ৩ হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়েছে, ১০২টি পরিবারকে স্বাস্থ্য সরঞ্জাম বিতরণ করা হয়েছে এবং ১০৮টি পরিবারকে হাত ধোয়ার ডিভাইস প্রদান করা হয়েছে। এছাড়াও গত ৩ বছরে প্রকল্পটি ৩ ইউনিয়নের পিছিয়ে পড়া পরিবারগুলোকে নিয়ে নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে। এসময় তিনি এসকল কাজে সহযোগিতা করার জন্য প্রশাসনের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি ও সাংবাদিকদের ধন্যবাদ জানান। প্রকল্প সমাপনী বিষয়ক ওয়ার্কসপে এসময় কৃষি অফিসার রাজিবুল হাসান, প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মিজানুর রহমান, সমবায় কর্মকর্তা কারিমুল হক, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সাইদুর রহমান, সদর ইউপি চেয়ারম্যান সেলিম রেজা মিলন, কুল্যা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল বাছেত আল হারুন চৌধুরী, আশাশুনি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি জিএম মুজিবুর রহমান, সদস্য এম এম নুর আলম, ইনহেল্ডার প্রকল্পের জুনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার মৌসুমী মজুমদারসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ ও কমিউনিটি ফ্যাসিলিটেটরবৃন্দ ও উপকারভোগীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd