1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০৩:২১ পূর্বাহ্ন
২৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

৮০ হাজারের অধিক মানুষ পানিবন্দী ॥ খাদ্য পানি স্যানিটেশন বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ২৬ আগস্ট, ২০২০
  • ৪৮৮ সংবাদটি পড়া হয়েছে


বিএম আলাউদ্দীন,আশাশুনি প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর, শ্রীউলা ও আশাশুনি সদরে আম্ফানে ভেড়ী বাঁধ ভাঙ্গনের পর বৃহস্পতিবার (২০ আগস্ট) নদীর পানি অস্বাভাবিক ভাবে বৃদ্ধি পেয়ে ও প্রচুর বৃষ্টিপাতের প্রভাবে রিং বাঁধ ভেঙ্গে ৮০ সহ¯্রাধিক মানুষ পানি বন্দী হয়ে পড়েছে। এলাকার খাদ্য, সুপেয় পানি, স্যানিটেশন ব্যবস্থা না থাকায় হাহাকার বয়ে যাচ্ছে। সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়া ও বিদ্যুত না থাকায় যোগাযোগের অভাবে মানুষ বিচ্ছিন্ন দীপে বসবাসের মত বসবাস করছে। ৩ মাস আগে ইউনিয়ন ৩টির একাধিক স্থানে আম্ফানের তান্ডবে ভেড়ী বাঁধ ভেঙ্গে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হয়ে মানুষ ঘরবাড়ি, মৎস্য ঘের, ফসল, সহায় সম্পদ হারিয়ে করুন পরিণতির সাথে যুদ্ধ করে কোন রকে বেঁচে ছিল। গত বৃহস্পতি ও শুক্রবার নদীর পানি স্বাভাবিক জোয়ারের থেকে কমপক্ষে ৩/৪ ফুট বেশী উচু হয়ে রিং বাঁধ ভেঙ্গে ইউনিয়ন ৩টির নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হতে শুরু করে। রবিবার পর্যন্ত প্রতাপনগর ইউনিয়নের (সম্পুর্ণ) ১৭টি গ্রামের ৩৬ সহ্রাধিক মানুষ, শ্রীউলা ইউনিয়নের (সম্পূর্ণ) ২২টি গ্রামের ৩৭ সহ¯্রাাধিক মানুষ এবং আশাশুনি সদর ইউনিয়নের আংশিক ৯ টি গ্রামের প্রায় ৭ হাজার মানুষ প্লাবিত হয়। প্রতাপনগর ও শ্রীউলা ইউনিয়নের মানুষ বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্র, স্কুল, বাড়ির ছাদ, রাস্তার উপর পলিথিন দিয়ে ছেয়ে বসবাস করছেন। অনেকে আত্মীয়ের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন। পুরো এলাকার সড়ক ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। খাদ্য সংকট ও সুপেয় পানির অভাব প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে। স্যানিটেশন ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে। পশু পাখির বসবাস ও খাদ্য যোগান দেওয়া সম্ভব হচ্ছেনা। কাচা ঘরবাড়ি ভেঙ্গে পড়তে শুরু করেছে। কাদাকাটি প্রতাপনগর সড়কের আনুলিয়া থেকে প্রতাপনগর এবং আশাশুনি শ্রীউলা সড়কের অর্ধেকের বেশী পানি নিমজ্জিত ও সড়কের উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হতে থাকায় ভঙ্গস্তুপে পরিণত হয়েছে। পানি আটকানো সম্ভব না হওয়ায় পানি পাশ^বর্তী ইউনিয়নের দিকে ক্রমে ক্রমে ধাপিত হচ্ছে। সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক, পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা, উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী অফিসারসহ বিভিন্ন কর্মকর্তা ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। শ্রীউলা ইউনিয়নে ৭২ মেঃটন ও প্রতাপনগর ইউনিয়নে ১৩ ও ২৫ মেঃটন চাউল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। মূল বাঁধ নির্মানের কাজ এখনই শুরু সম্ভব না হলেও দ্রুত রিং বাঁধ আটকে এলাকাবাসীকে রক্ষার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জেলা প্রশাসক ঘোষণা দিয়েছেন। এসময় প্রতাপনগর ইউপি চেয়ারম্যান শেখ জাকির হোসেন, শ্রীউলা ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিল ও আশাশুনি সদর ইউপি চেয়ারম্যান স ম সেলিম রেজা মিলন এসময় তাদের সাথে ছিলেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd