সর্দি-কাশির সমস্যায় আদা, গোলমরিচ, দারুচিনি খেয়ে থাকি আমরা। তবে ঠাণ্ডা-কাশি, ফুসফুসে সংক্রমণ, শ্বাসকষ্ট ঠেকাতে ও কণ্ঠের যত্ন নিতে খেতে পারেন গরম পানীয়। এসব সমস্যায় উপকার পেতে যষ্টিমধুর শিকড় চায়ের সঙ্গে পান করতে পারেন। আয়ুর্বেদ চিকিৎসক বাদল বলেন, যষ্টিমধু একটা গাছের শিকড়, যা কফের সমস্যা দূর করে। এ ছাড়া শ্বাসনালি পরিষ্কার রাখতে বা হালকা সর্দি-কাশি হলে যষ্টিমধু চা বা গরম পানির সঙ্গে খেলে উপকার পাবেন।
তিনি বলেন, যষ্টিমধু অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সমৃদ্ধ, যা প্রদাহ সারাতে এবং ব্যাক্টেরিয়া বা জীবাণু ধ্বংস করে।
যষ্টিমধুতে রয়েছে গ্লাইসিরজ়িন, যা হাঁপানি, চোখ ও পেপটিক আলসারের সমস্যায় আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা ব্যবহার করেন।
ল্যান্সেটে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র বলছে, ৬০ জন পূর্ণবয়স্ক মানুষের ওপর ১৪ দিনের একটি পরীক্ষায় দেখা গেছে, ওরাল মিউকোসাইটিসে এই শিকড় কার্যকর।
ফুসফুসে সংক্রমণ, শ্বাসকষ্ট ঠেকাতে কণ্ঠের যত্ন, যষ্টিমধুর শিকড় চায়ের সঙ্গে পান করতে পারেন।
Leave a Reply