1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:০৬ অপরাহ্ন
৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত📰পাইকগাছায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ!প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবি📰জলবায়ু ন্যায্যতার দাবীতে সাতক্ষীরাতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

খেলা ছেড়ে কী করবেন সাবিনা?

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০
  • ২৯৮ সংবাদটি পড়া হয়েছে

দেশের গণ্ডি পেরিয়ে চার মৌসুম বিদেশি লিগে খেলেছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। খেলেছেন মালদ্বীপ ও ভারতের ক্লাবের হয়ে, পেয়েছেন ব্যক্তিগত অনেক সাফল্যের দেখা। ফুটবলার সাবিনার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল ২০০৯ সালে, জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ দিয়ে। পরের বছরই অভিষেক জাতীয় দলে। সাতক্ষীরার কন্যা সাবিনা খাতুন আর পেছনে ফিরে তাকাননি।

গত ১০ বছর ধরে তিনি দেশে, দেশের বাইরে বাংলাদেশের নারী ফুটবলের বিজ্ঞাপন হিসেবেই নিজেকে তুলে ধরছেন। অন্য দেশের ঘরোয়া ফুটবলে খেলা প্রথম তিন নারীর একজন সাবিনা। ভারতের ঘরোয়া লিগে খেলে পেশাদারিত্বের রঙটা আরও চকচকে করেছেন। বাংলাদেশ ও অন্য দুই দেশের ঘরোয়া ফুটবল খেলে নিজের নামের পাশে শতশত গোল যোগ করেছেন। তিন দেশের ঘরোয়া ফুটবলে আড়াইশ’র মতো গোল আছে সাবিনার।

ক্যারিয়ারের শুরুর সময়টা ঠিক এখনের মতো সহজ ছিল না সাবিনার জন্য। মেয়ে হয়ে ফুটবল খেলায় ছিল একটা সামাজিক বাধা। তবে এখন সব বাধা কাটিয়ে উঠতে শিখেছেন সাবিনাসহ বাকি মেয়েরা। যাদের হাত ধরে নারী ফুটবলে নিয়মিতই সাফল্য পাচ্ছে বাংলাদেশ।

ক্যারিয়ারের এ পর্যন্ত আসতে কী কী প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করতে হয়েছে?- ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার এমন এক প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে সাবিনা তুলে আনেন অতীতের সামাজিক একটি গোষ্ঠীর বাধার কথা। সাবিনা বলেছেন, ‘মেয়েরা হাফপ্যান্ট পরে মাঠে খেলতে নামবেন সেটা মানতে পারতেন না অনেকেই। কিন্তু এখন সেই সমস্যা নেই। আমরা শিখেছি কিভাবে প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে এগিয়ে যেতে হয়।’

একই সাক্ষাৎকারে সাবিনা জানিয়েছেন, খেলোয়াড়ি জীবন শেষেও তিনি থাকতে চান ফুটবলের সঙ্গেই। এরই মধ্যে সম্পন্ন করেছেন কোচিংয়ের ‘বি’ লাইসেন্স। অবসরের পরে কোচিংকেই বেছে নিতে চান পেশা হিসেবে।

সাবিনার ভাষ্য, ‘খেলা থেকে অবসরের পর কোচিংয়ে মনোনিবেশ করতে চাই। ইতোমধ্যে আমি এএফসি ‘বি’ লাইসেন্স সম্পন্ন করেছি। বাংলাদেশ দল নিয়ে আমি মেয়েদের খেলায় ব্যস্ত থাকার পরামর্শ দেবো। যা আমাদের সফল করে তুলবে। তাই প্রতি বছর লিগ আয়োজন করা গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন নারীদের লিগ অব্যাহত রাখবে।’

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd