1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫, ০৯:২০ অপরাহ্ন
৮ শ্রাবণ, ১৪৩২
Latest Posts
📰জীবন-মৃত্যুর পরিস্থিতি না হলে সাধারণ মানুষ ঘর থেকে বের হবেন না: আসিফ📰গাড়িতে যাত্রী সেজে বন্ধুত্ব গড়ে তুলে প্রতারণা ও ধর্ষণ📰জুলাই শহীদ দিবসে সাতক্ষীরার বাইপাস জিরো পয়েন্টে মোটরযানের উপর মোবাইল কোর্ট 📰জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে সাতক্ষীরায় পোস্ট  কার্ড বিতরণ  উদ্বোধন 📰আশাশুনির গজুয়াকাটি সরকারি প্রাইমারী স্কুলের মেঝে ১ফুট পানিতে প্লাবিত📰আশাশুনি সহকারী কমিশনার (ভূমি) কে বিদায় সংবর্ধনা প্রদান📰আশাশুনি টু বাঁকা ব্রীজের সংযোগ সড়ক ভেঙ্গে করুন অবস্থা📰পাইকগাছায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত📰পাইকগাছায় ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা ধ্বংস 📰সাতক্ষীরায় ভারী বৃষ্টিতে পানিবন্দী শত শত পরিবার

খেলা ছেড়ে কী করবেন সাবিনা?

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০২০
  • ৩৬৭ সংবাদটি পড়া হয়েছে

দেশের গণ্ডি পেরিয়ে চার মৌসুম বিদেশি লিগে খেলেছেন বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুন। খেলেছেন মালদ্বীপ ও ভারতের ক্লাবের হয়ে, পেয়েছেন ব্যক্তিগত অনেক সাফল্যের দেখা। ফুটবলার সাবিনার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল ২০০৯ সালে, জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপ দিয়ে। পরের বছরই অভিষেক জাতীয় দলে। সাতক্ষীরার কন্যা সাবিনা খাতুন আর পেছনে ফিরে তাকাননি।

গত ১০ বছর ধরে তিনি দেশে, দেশের বাইরে বাংলাদেশের নারী ফুটবলের বিজ্ঞাপন হিসেবেই নিজেকে তুলে ধরছেন। অন্য দেশের ঘরোয়া ফুটবলে খেলা প্রথম তিন নারীর একজন সাবিনা। ভারতের ঘরোয়া লিগে খেলে পেশাদারিত্বের রঙটা আরও চকচকে করেছেন। বাংলাদেশ ও অন্য দুই দেশের ঘরোয়া ফুটবল খেলে নিজের নামের পাশে শতশত গোল যোগ করেছেন। তিন দেশের ঘরোয়া ফুটবলে আড়াইশ’র মতো গোল আছে সাবিনার।

ক্যারিয়ারের শুরুর সময়টা ঠিক এখনের মতো সহজ ছিল না সাবিনার জন্য। মেয়ে হয়ে ফুটবল খেলায় ছিল একটা সামাজিক বাধা। তবে এখন সব বাধা কাটিয়ে উঠতে শিখেছেন সাবিনাসহ বাকি মেয়েরা। যাদের হাত ধরে নারী ফুটবলে নিয়মিতই সাফল্য পাচ্ছে বাংলাদেশ।

ক্যারিয়ারের এ পর্যন্ত আসতে কী কী প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করতে হয়েছে?- ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার এমন এক প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে সাবিনা তুলে আনেন অতীতের সামাজিক একটি গোষ্ঠীর বাধার কথা। সাবিনা বলেছেন, ‘মেয়েরা হাফপ্যান্ট পরে মাঠে খেলতে নামবেন সেটা মানতে পারতেন না অনেকেই। কিন্তু এখন সেই সমস্যা নেই। আমরা শিখেছি কিভাবে প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করে এগিয়ে যেতে হয়।’

একই সাক্ষাৎকারে সাবিনা জানিয়েছেন, খেলোয়াড়ি জীবন শেষেও তিনি থাকতে চান ফুটবলের সঙ্গেই। এরই মধ্যে সম্পন্ন করেছেন কোচিংয়ের ‘বি’ লাইসেন্স। অবসরের পরে কোচিংকেই বেছে নিতে চান পেশা হিসেবে।

সাবিনার ভাষ্য, ‘খেলা থেকে অবসরের পর কোচিংয়ে মনোনিবেশ করতে চাই। ইতোমধ্যে আমি এএফসি ‘বি’ লাইসেন্স সম্পন্ন করেছি। বাংলাদেশ দল নিয়ে আমি মেয়েদের খেলায় ব্যস্ত থাকার পরামর্শ দেবো। যা আমাদের সফল করে তুলবে। তাই প্রতি বছর লিগ আয়োজন করা গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন নারীদের লিগ অব্যাহত রাখবে।’

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd