1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৪০ পূর্বাহ্ন
৬ বৈশাখ, ১৪৩২
Latest Posts
📰রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না হলে মিয়ানমারে শান্তি আসবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা📰মাদকসহ বিএনপি নেতার স্ত্রী আটক📰ফলোআপ নিউজ তালায় সেচপাম্পের অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগে জীবন বিলকিস বেগমের!📰কুল্যায় ফিলিন্তিনদের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ📰আনুলিয়ায় একশত পরিবারের  মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ📰আশাশুনির খাজরা হাট বাজারের  ইজারা গ্রহিতার সাব ইজারা হস্তান্তর📰সাতক্ষীরা জেলা মন্দির সমিতির নব-গঠিত কমিটির অভিষেক📰বহুকাঙ্খিত পোস্ট অফিস মোড় হতে পুরাতন সাতক্ষীরা হাটখোলা মোড় পর্যন্ত কার্পেটিং রাস্তা নির্মাণ কাজের উদ্বোধন 📰ফিলিস্তিনে ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে মোসলেমা আদর্শ একাডেমীর মানববন্ধন📰আশাশুনি জামায়াতের দায়িত্বশীল শিক্ষা শিবির

শরীরের উচ্চতা মাত্র তিন ফুট, বহু বঞ্চনা সহ্য করে আজ তিনি IAS অফিসার

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ২৬ জুলাই, ২০২০
  • ৪২৩ সংবাদটি পড়া হয়েছে

বিশেষ রিপোট: কথাতেই বলে রূপ নয় গুন দিয়ে বিচার করো। কিন্তু এখনো আমাদের সমাজের তথাকথিত কিছু মানুষ গুনকে ছেড়ে রূপকেই বড় করে দেখে। এবার সমাজের সেইসব মানুষের মুখ বন্ধ করে সবার উদাহরণ হয়ে উঠল উত্তরাখণ্ডের আরতি। মাত্র তিন ফুঁট উচ্চতা নিয়ে রাজস্থান ক্যাডারের আইএএস অফিসার সে।
তথাকথিত সমাজের কুটকাচালি থেকে বাদ যায়নি তিন ফুঁট উচ্চতার অারতিও। গোটা সমাজ আরতিকে বৈষম্যের চোখে দেখত। তার উচ্চতা নিয়ে হাঁসাহাঁসি করত তারাও। তবে, সেইসব হাসির ঊর্ধ্বে গিয়েই এক নজির গড়েছে উত্তরাখণ্ডের বাসিন্দা আরতি ডোগরা। আরতি ডোগরা এখন রাজস্থান ক্যাডারের আইএএস অফিসার। আরতির উচ্চতা কম হলেও তিনি এখন গোটা দেশের মেয়েদের রোল মডেল।
গোটা সমাজ যখন আরতিকে নিয়ে ঠাট্টা করত তখন নিজেদের নিজের মেয়েকে ক্রমাগত সাহস জুগিয়ে গেছে তার মা-বাবা। আরতির বাবার রাজেন্দ্র ডোগরা সেনার একজন অফিসার। তার মা কুমকুম ডোগরা একজন স্কুল শিক্ষিকা। আরতির জন্মের সময়েই ডাক্তাররা বলে দিয়েছিলেন যে, সে বাচ্চাদের সাথে সাধারণত ভাবে স্কুলে পড়াশুনা করতে পারবে না। সে বড় হল কিন্তু তার উচ্চতা বাড়ল না। আর যা নিয়ে সমাজ তাকে বঞ্চনা করতে ছাড়েনি। কিন্তু হাল ছাড়েনি আরতির মা-বাবা। তাঁদের একটাই কথা , আমাদের এই সন্তানই আমাদের সব স্বপ্ন পূরণ করবে। মা বাবার সেই কথা রেখেছে আরতী। এখন সকলের মুখে মুখেই শুধু আরতির নাম। এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীও পছন্দ করেন তাঁকে।
তবে, বর্তমানে আরতি নিজের কার্যকালে অনেক বড় বড় কাজ করেছেন। এখন মানুষের মুখে মুখে তার নাম। কিন্তু তবুও কোন মানুষকেই অছ্যুত হিসেবে দেখেননি সে। আরতির কাছে সবাই সমান। উনি যেই বঞ্চনা ছোট বেলায় সহ্য করেছেন, সেই বঞ্চনার শিকার কাউকে হতে দেবেন না প্রতিমুহূর্তে এমনটাই বলেন তিনি। (সংকলিত)

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd