1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০২:৪৫ পূর্বাহ্ন
২৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

ভারত থেকে চারা আনলেন, গড়ে তুললেন আঙুরের বিশাল বাগান

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ২৮ জুন, ২০২০
  • ২৬১ সংবাদটি পড়া হয়েছে

কৃষি ডেস্ক: আঙুর ফল চাষ করে বাণিজ্যিক সফলতা পেয়েছেন চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনায় মামা-ভাগ্নে। বাণিজ্যিক চাষ করে দেশে আঙুরের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব বলেও তাঁরা মনে করেন।

আঙুর চাষি আমিরুল ইসলাম জানান, এক বছর আগে বাণিজ্যিকভাবে আঙুর চাষের জন্য তিনি ভারত ভ্রমণ করে মুম্বাইয়ের নাছিকের আঙুর বাগানে চাষ সম্পর্কে জানেন। সেখান থেকে ২৫টি আঙুরের চারা কিনে দেশে ফেরেন। চার দিন সংরক্ষণে রেখে গাছগুলো রোপণ করেন পাঁচ কাঠা জমির ওপর। স্থানীয় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার সহযোগিতা চাইলে তিনি বাগানে আসেননি। পরবর্তী সময় চারটি আঙুরগাছের চারা মারা যায়। এরপর তিনি কৃষিতে অভিজ্ঞসম্পন্ন ভাগ্নে তরিকুল ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে নিজেদের প্রচেষ্টায় আঙুরগাছ পরিচর্যা শুরু করেন। ছয় মাস পর কয়েকটি গাছে কিছু আঙুর ফল আসে। অল্প ফল ধরায় হতাশ না হয়ে ভারতীয় আঙুর চাষির পরামর্শ নিয়ে পরবর্তী বছরের জন্য আবার পরিচর্যা শুরু করেন। এ বছর আঙুরগাছের মাচায় গাছগুলোর ডালে ডালে থোকায় থোকায় আঙুরে ভরে যায়। আঙুরের পরিপক্বতা এসেছে এবং পাকা আঙুরগুলো মিষ্টিও হয়। আঙুরের একটি গাছে প্রায় ২০ থেকে ৩০ কেজি আঙুর পাওয়া যাবে বলে আশা করছেন চাষি। তিনি আরো জানান, দুই বিঘা জমিতে আঙুর চাষ করলে তাতে চারা কেনা থেকে পরিচর্যা শেষে ফল পাওয়া পর্যন্ত খরচ হবে মাত্র এক লাখ টাকা। ফলন ভালো হলে বছর শেষে প্রায় ৮-১০ লাখ টাকার আঙুর ফল বেচতে পারবেন।

তিনি মনে করেন দেশে আঙুরের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব। আঙুর চাষের সফলতার গল্প শুনে দর্শনাসহ আশপাশের এলাকা থেকে মানুষ মামা-ভাগ্নের আঙুর বাগানে ভিড় জমাচ্ছেন। বাগান ঘুরে দেখে আঙুর চাষে ঝুঁকছেন স্থানীয়রা।

আঙুর চাষে সফলতার খবর শুনে দর্শনায় আঙুর বাগানে ছুটে আসেন দামুড়হুদা উপজেলা কৃষি অফিসার মো. মনিরুজ্জামান। তিনি বলেন, মামা-ভাগ্নের বাণিজ্যিকভাবে আঙুর চাষে সার্বিক সহযোগিতা করবে কৃষি অফিস।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd