প্রতিবেদন জমা দিয়েছে গণস্বাস্থ্যের কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষায় গঠিত পারফরম্যান্স কমিটি। বুধবার (১৭ জুন) সকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়ার কাছে তারা প্রতিবেদন জমা দেন।
কমিটিতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন অধ্যাপক শাহিনা তাবাসসুম। করোনাভাইরাস শনাক্তে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র উদ্ভাবিত কিট (র্যাপিড ডট ব্লট) কার্যকর কি-না, এই কিট করোনা শনাক্তে ব্যবহারের উপযোগী কি-না, তা বলে দেবে এই প্রতিবেদন।
বিএসএমএমইউ উপাচার্য ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া জাগো নিউজ জানান, বুধবার দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটির কার্যক্রম সম্পর্কে গণমাধ্যমকে অবহিত করা হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সংবাদ সম্মেলন আয়োজনের জন্য খুবই সীমিত সংখ্যক গণমাধ্যমকে ডাকা হচ্ছে বলে তিনি জানান।
বিএসএমএমইউ সূত্র জানিয়েছে, কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে কিটের ব্যাপারে তাদের অবস্থান গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র ও ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের কাছে চিঠি দিয়ে জানানো হবে।
ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের শীর্ষ কর্মকর্তারা বলেছেন, বিএসএমএমইউর পারফরম্যান্স কমিটির কাছ থেকে ইতিবাচক রিপোর্ট এলেই তারা দ্রুত নিবন্ধন দেয়ার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেবেন।
ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর গত ৩০ এপ্রিল গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রকে বিএসএমএমইউতে কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষার অনুমতি দেয়।
গত ২ মে বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষ কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষা করতে ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করে। পরে বিএসএমএমইউতে কিট জমা দেয় গণস্বাস্থ্য।
Leave a Reply