1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:২৩ অপরাহ্ন
২৯ চৈত্র, ১৪৩১
Latest Posts
📰মার্চ ফর গাজা ও সমাবেশপূর্ব ঘোষণাপত্র📰গাজায় বর্বোরচিত হামলার প্রতিবাদে ব্যাংকার’স এসোসিয়েশন সাতক্ষীরার মানববন্ধন 📰গোয়ালডাঙ্গায় ভাঙ্গনের দেড় মাস পর প্রাথমিক ভাবে বাঁধের কাজ শুরু📰তরুণদের হাত ধরে সাতক্ষীরার রইচপুরে শতাধিক পরিবারে ফিরছে সুপেয় পানির স্বস্তি📰এসএসসি পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে যুবক আটক, ১০ দিনের কারাদন্ড📰বড়দলে ১ যুগের বেশি ডিসিয়ারকৃত জমি দখলের চেষ্টা ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন 📰শান্তিপূর্ণ পরিবেশে প্রথম দিন সাতক্ষীরায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা📰গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ📰ভূমিদস্যু কর্তৃক শ্যামনগরের ১০টি অসহায় পরিবারের ভিটাবাড়ি জবরদখল চেষ্টার প্রতিবোদে সংবাদ সম্মেলন📰আশাশুনিতে বানভাসী মানুষের মাঝে জেলা পুলিশের পক্ষে উপহার সামগ্রী বিতরণ

ভারত থেকে চারা আনলেন, গড়ে তুললেন আঙুরের বিশাল বাগান

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ২৮ জুন, ২০২০
  • ২৪০ সংবাদটি পড়া হয়েছে

কৃষি ডেস্ক: আঙুর ফল চাষ করে বাণিজ্যিক সফলতা পেয়েছেন চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনায় মামা-ভাগ্নে। বাণিজ্যিক চাষ করে দেশে আঙুরের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব বলেও তাঁরা মনে করেন।

আঙুর চাষি আমিরুল ইসলাম জানান, এক বছর আগে বাণিজ্যিকভাবে আঙুর চাষের জন্য তিনি ভারত ভ্রমণ করে মুম্বাইয়ের নাছিকের আঙুর বাগানে চাষ সম্পর্কে জানেন। সেখান থেকে ২৫টি আঙুরের চারা কিনে দেশে ফেরেন। চার দিন সংরক্ষণে রেখে গাছগুলো রোপণ করেন পাঁচ কাঠা জমির ওপর। স্থানীয় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার সহযোগিতা চাইলে তিনি বাগানে আসেননি। পরবর্তী সময় চারটি আঙুরগাছের চারা মারা যায়। এরপর তিনি কৃষিতে অভিজ্ঞসম্পন্ন ভাগ্নে তরিকুল ইসলামকে সঙ্গে নিয়ে নিজেদের প্রচেষ্টায় আঙুরগাছ পরিচর্যা শুরু করেন। ছয় মাস পর কয়েকটি গাছে কিছু আঙুর ফল আসে। অল্প ফল ধরায় হতাশ না হয়ে ভারতীয় আঙুর চাষির পরামর্শ নিয়ে পরবর্তী বছরের জন্য আবার পরিচর্যা শুরু করেন। এ বছর আঙুরগাছের মাচায় গাছগুলোর ডালে ডালে থোকায় থোকায় আঙুরে ভরে যায়। আঙুরের পরিপক্বতা এসেছে এবং পাকা আঙুরগুলো মিষ্টিও হয়। আঙুরের একটি গাছে প্রায় ২০ থেকে ৩০ কেজি আঙুর পাওয়া যাবে বলে আশা করছেন চাষি। তিনি আরো জানান, দুই বিঘা জমিতে আঙুর চাষ করলে তাতে চারা কেনা থেকে পরিচর্যা শেষে ফল পাওয়া পর্যন্ত খরচ হবে মাত্র এক লাখ টাকা। ফলন ভালো হলে বছর শেষে প্রায় ৮-১০ লাখ টাকার আঙুর ফল বেচতে পারবেন।

তিনি মনে করেন দেশে আঙুরের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি করা সম্ভব। আঙুর চাষের সফলতার গল্প শুনে দর্শনাসহ আশপাশের এলাকা থেকে মানুষ মামা-ভাগ্নের আঙুর বাগানে ভিড় জমাচ্ছেন। বাগান ঘুরে দেখে আঙুর চাষে ঝুঁকছেন স্থানীয়রা।

আঙুর চাষে সফলতার খবর শুনে দর্শনায় আঙুর বাগানে ছুটে আসেন দামুড়হুদা উপজেলা কৃষি অফিসার মো. মনিরুজ্জামান। তিনি বলেন, মামা-ভাগ্নের বাণিজ্যিকভাবে আঙুর চাষে সার্বিক সহযোগিতা করবে কৃষি অফিস।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd