1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৩০ পূর্বাহ্ন
৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত📰পাইকগাছায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ!প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবি📰জলবায়ু ন্যায্যতার দাবীতে সাতক্ষীরাতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

করোনায় ডিপ্রেশন, নিস্তার নেই সুস্থ হলেও

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৫ জুন, ২০২০
  • ১০৭ সংবাদটি পড়া হয়েছে

কবে এই ধরাধাম থেকে বিলীন হবে দোর্দণ্ডপ্রতাপ কোভিড?

কবে আমরা আবার সেই ডিওডোর্যান্ট-সমৃদ্ধ প্রেম ও হট্টমেলায় উদ্বাহু হয়ে কচুরি আইসক্রিম-মদিরা সাঁটানো জীবনে নাম দিতে পারব, কবে ফের বিচ্ছুরিত বিদ্যুৎ হয়ে ঘানি মারবে শপিং মলের আদরণীয় পপকর্ন, তা এখনও বুকে হাত দিয়ে স্যাঙ্গুইন হয়ে বলে উঠতে পারছে না কোটি কোটি মানুষ শাবক, তার মধ্যেই এই যে, আরও অ্যাক নোতুন!

কবি (অস্যার্থে, গবেষক) জানাচ্ছেন, কোভিডেই দুঃস্বপ্নের পালা সাঙ্গ, এমন ভেবে শান্তি পাওয়ার কোনও কারণ নেই। এরপর মার্কেটে আরও এক খলনায়কের নেমে আসার চান্সও প্রবল ! তাই, ধীরে! অন্তত তেমনটাই জানাচ্ছেন বৈজ্ঞানিক ও গবেষকেরা। এমনিতেই ভাইরাল ইনফেকশনের সঙ্গে শারীরিক অবসাদের সম্পর্ক অনেকটা দিঘা ও ম্যাক্সির ওপর গামছা জুটির মতো। একটা দেখা দিলে আর একটা হবেই । বলা হচ্ছে যে, এই অবসাদ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর তো হতে পারেই, এমনকী এ যাত্রা করোনাকে ফাঁকি দিয়ে সুস্থ হয়ে উঠলেও হতে পারে। যেমনটা দেখা গিয়েছিল ২০০২-০৩ সাল নাগাদ সার্স-এর ক্ষেত্রে। এই করোনার মতো গোটা দুনিয়াকে মুহ্যমান করে না তুলতে পারলেও ওই আজ থেকে ১৭-১৮ বছর আগের সময়টায় বহু বাঘা জায়গার ‘কাম সার্সে’ দশা হয়েছিল এই ভাইরাসটির বীভৎস বদান্যতায়। ওই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হওয়ার প্রায় তিন বছর বাদে টরন্টোর কয়েকজন বাসিন্দার মধ্যে এমনই শারীরিক অবসাদ তৈরি হয়। যা পেশি দুর্বল করে, ঘুম কমিয়ে দেয়, নতুন ওয়েবসিরিজ দেখার ইচ্ছায় কামড় বসায় বিপুল।

তথ্য অনুযায়ী, টরন্টোতে ওই সময় সার্সে আক্রান্ত হন ২৭৩ জন। তাঁদের মধ্যে মৃত্যু হয় মোট ৪৪ জনের। ঘটনা হল, বাকি যাঁরা আপাতদৃষ্টিতে ‘সুস্থ’ হয়ে উঠেছিলেন, তাঁদের মধ্যে কিছু অদ্ভুত শারীরিক সমস্যা তৈরি হয়েছিল, যা লক্ষ করেন টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিদ ও নিদ্রা-বিশেষজ্ঞ হার্ভে মলডোফস্কি। ২০১১ সালে তিনি ও তাঁর সহকারিরা মিলে সংশ্লিষ্ট বিষয়টি সম্বন্ধে একটি পেপার প্রকাশ করেন।

তবে, এখানেও একটা বড় ফাঁক রয়ে গিয়েছে। তাঁরা মাত্র ৮ শতাংশ সার্স রোগীকে পরীক্ষা করেন। তাই মোট কত সংখ্যক অমন রোগী এই ফ্যাসাদে পড়লেন, তা আর ঠিকভাবে জানা হল না। যেহেতু এই কোভিড-১৯ ভাইরাসটিও সার্স ভাইরাসের পরিবারেরই অংশ, তাই মলডোফস্কির দুশ্চিন্তাটি রহিয়া গেল।

আবার রয়েল কলেজ অব সাইকিয়াট্রিস্টের সাইমন ওয়েসলির মতে, করোনা বিষয়ে অতটা জানা এখনও পর্যন্ত সম্ভব না হলেও, একটি ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত, এটি শরীর থেকে চলে গেলেও ভবিষ্যতে আক্রান্ত মানুষদের শরীর ও মস্তিষ্কে এর গুরুতর প্রভাব পড়তে পারে।

অর্থাৎ, করোনা পরবর্তী জীবনে তুমুল পুলকভোগের প্ল্যান থেকে থাকলেও, তা যে কোনও সময় যে পুনরায় কোঁতকা মেরে দিতে পারে, তা নিয়েও প্রস্তুত থাকা ভালো।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd