1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:১৮ অপরাহ্ন
২৮ চৈত্র, ১৪৩১
Latest Posts
📰মার্চ ফর গাজা ও সমাবেশপূর্ব ঘোষণাপত্র📰গাজায় বর্বোরচিত হামলার প্রতিবাদে ব্যাংকার’স এসোসিয়েশন সাতক্ষীরার মানববন্ধন 📰গোয়ালডাঙ্গায় ভাঙ্গনের দেড় মাস পর প্রাথমিক ভাবে বাঁধের কাজ শুরু📰তরুণদের হাত ধরে সাতক্ষীরার রইচপুরে শতাধিক পরিবারে ফিরছে সুপেয় পানির স্বস্তি📰এসএসসি পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে যুবক আটক, ১০ দিনের কারাদন্ড📰বড়দলে ১ যুগের বেশি ডিসিয়ারকৃত জমি দখলের চেষ্টা ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন 📰শান্তিপূর্ণ পরিবেশে প্রথম দিন সাতক্ষীরায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা📰গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ📰ভূমিদস্যু কর্তৃক শ্যামনগরের ১০টি অসহায় পরিবারের ভিটাবাড়ি জবরদখল চেষ্টার প্রতিবোদে সংবাদ সম্মেলন📰আশাশুনিতে বানভাসী মানুষের মাঝে জেলা পুলিশের পক্ষে উপহার সামগ্রী বিতরণ

আগে ঘরোয়া ক্রিকেট পরে আন্তর্জাতিক

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ২৭ জুন, ২০২০
  • ১৮৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

‘আমাদের ক্রিকেটারদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরাতে খেলার আগে অনেক বেশি সময় ধরে প্রস্তুতি নিতে হবে। আর তার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় দরকার। ফিটনেস ট্রেনিংয়ের পর মাঠে নামার আগে অন্তত তিন সপ্তাহ কঠোর ফিজিক্যাল ট্রেনিং করতে হবে।’ -মিনহাজুল আবেদিন নান্নু

দেশের বাইরে তিনটি আর ঘরের মাঠে দুটি, বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের মোট পাঁচটি সিরিজ স্থগিত হয়ে গেছে। সামনের দিনগুলোয় আছে শুধু এশিয়া কাপ (সেপ্টেম্বরে), টি২০ বিশ্বকাপ (অক্টোবর-নভেম্বর) আর শ্রীলংকার সঙ্গে ঘরের মাঠে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ (ডিসেম্বর বা জানুয়ারিতে)। এখন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি। তবে এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত। না হওয়ার সম্ভাবনাই খুব বেশি। কারণ টি২০ বিশ্বকাপের স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়াই এটি আয়োজন অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হবে বলে জানিয়ে দিয়েছে।

যে দেশে খেলা হবে, সে দেশই যখন সম্ভব নয় বলে মনে করছে সেখানে ওই আসর হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম বলেই ধরে নেওয়া যায়। আগামী ১০ জুলাই সে ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে আইসিসি। এশিয়া কাপের ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত আসবে খুব শিগগিরই।

এখন যদি এ দুই আসর না হয় তাহলে এ বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে টাইগারদের মাঠে নামার সম্ভাবনা খুব কম। তবে আগামী দুই মাস অর্থাৎ আগস্ট বা সেপ্টেম্বরের ভেতর করোনার তীব্রতা কমে অবস্থা ভালো হলে, তখন হয়তো স্থগিত হওয়া সিরিজগুলো আয়োজনের সম্ভাবনা থাকবে। অবশ্য সেটা নির্ভর করবে প্রথমত, করোনা ভালো হওয়ার ওপর, পাশাপাশি যাদের সঙ্গে সিরিজগুলো বন্ধ রাখা হয়েছে সেই দেশের ক্রিকেট দলের ফ্রি থাকার ওপর।

করোনা পরিস্থিতি ভালো হলেও চটজলদি বন্ধ হয়ে যাওয়া সিরিজ চালুর সম্ভাবনা কম। যে ৫টি সিরিজ বন্ধ রাখা হয়েছে, সেই দেশগুলো যদি করোনা সংকট কাটার পর ফ্রি থাকে তবেই না খেলার প্রশ্ন। ওই দলগুলো আবার অন্যত্র ব্যস্ত হয়ে পড়লে আর নিকট ভবিষ্যতে বন্ধ হওয়া সিরিজ খেলার সম্ভাবনা থাকবে না টাইগারদের।

এ বিষয়ে জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু মনে করেন, সবকিছু ঠিকঠাক হয়ে গেলেও জাতীয় দলের মাঠে ফেরার জন্য কিছু নির্দিষ্ট সময় অবশ্যই প্রয়োজন। বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপে প্রধান নির্বাচক জানান, ‘খেলোয়াড়দের সুস্থতাই সবার আগে এবং কোনোরকম স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে তাদের ঠেলে দেওয়ার কোনো ইচ্ছে আমাদের তথা বোর্ডের নেই।’

নান্নু আরও জানান, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার আগে জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের যথাযথ প্রস্তুতিও খুব দরকার। তার ব্যাখ্যা, করোনা সংকট কেটে অবস্থা ভালো হয়ে গেলে আর অল্প ক’দিনের প্রস্তুতিতে জোর করে মাঠে নেমে পড়ল জাতীয় দল- এমন ভাবা হবে চরম বোকামি।

প্রধান নির্বাচকের মতে, ‘ক্রিকেটাররা এরই মধ্যে তিন মাসের বেশি সময় ধরে ঘরে। জানি, তারা ফ্রিহ্যান্ড এক্সারসাইজ করছে। কেউ কেউ ঘরে নিয়মিত হালকা ফিজিক্যাল ট্রেনিংটাও করেছে। কিন্তু সেটাই যথেষ্ট নয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরতে একজন ক্রিকেটারের তার চেয়ে বহু গুণ বেশি ফিটনেস দরকার। ক্রিকেটের পর্যাপ্ত স্কিল ট্রেনিং এবং সর্বোপরি মানসিক প্রস্তুতিও খুব প্রয়োজন। যার কিছুই এখন হয়নি।’

নান্নু আরও বলেন, ‘আমাদের ক্রিকেটারদের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরাতে খেলার আগে অনেক বেশি সময় ধরে প্রস্তুতি নিতে হবে। আর তার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় দরকার। ফিটনেস ট্রেনিংয়ের পর মাঠে নামার আগে অন্তত তিন সপ্তাহ কঠোর ফিজিক্যাল ট্রেনিং করতে হবে। তারপর আরও অন্তত দুই সপ্তাহ স্কিল ট্রেনিং করা জরুরি।’

প্রধান নির্বাচকের শেষ কথা হলো, ‘এই ৫ সপ্তাহের প্রস্তুতিই শেষ নয়। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার আগে ম্যাচ প্র্যাকটিসটাও অত্যন্ত জরুরি। শুধু ব্যাটিং-বোলিং অনুশীলন আর সেন্টার উইকেটে নিজেকে ঝালিয়ে নিলেই হবে না। দরকার পর্যাপ্ত ম্যাচ প্র্যাকটিস। ঘরোয়া ক্রিকেট খেলেই সে ম্যাচ ঘাটতি পোষাতে হবে। আমি মনে করি বর্তমানে ক্রিকেটাররা যে অবস্থায় আছে, সেখান থেকে তাদের টেস্ট-ওয়ানডে খেলার আগে অতি অবশ্যই ঘরোয়া ক্রিকেট খেলতে হবে।’

‘এখন যা অবস্থা, তাতে সেপ্টেম্বর-অক্টোবরের আগে হয়তো তাও সম্ভব না। আমি খুব করে চাইব সেপ্টেম্বরের শেষ ভাগেও যদি ঘরোয়া ক্রিকেট চালু করা যায়, তাহলে অক্টোবরের মাঝামাঝি বা শেষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরা সম্ভব। এর আগে কোনোভাবেই না। ক্রিকেটারদের তো আগে মাঠে নামতে হবে। চার মাস ঘরে বসে থাকার পর হুট করে অল্প ক’দিন অনুশীলন করেই তো আর টেস্ট-ওয়ানডে খেলতে নামা সম্ভব না। সেটা ঠিকও হবে না। তাতে ভালোর চেয়ে খারাপ হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।’

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd