1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫৫ অপরাহ্ন
৬ বৈশাখ, ১৪৩২
Latest Posts
📰সাংবাদিক আরিফুলের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন📰ধরা’র আয়োজনে “হাওর অঞ্চলে বৈষম্য ও অব্যবস্থাপনা” বিষয়ক আলোচনা সভা📰আশাশুনি সরকারি কলেজে ৬  শিক্ষককে এডহক নিয়োগ📰রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না হলে মিয়ানমারে শান্তি আসবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা📰মাদকসহ বিএনপি নেতার স্ত্রী আটক📰ফলোআপ নিউজ তালায় সেচপাম্পের অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগে জীবন বিলকিস বেগমের!📰কুল্যায় ফিলিন্তিনদের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ📰আনুলিয়ায় একশত পরিবারের  মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ📰আশাশুনির খাজরা হাট বাজারের  ইজারা গ্রহিতার সাব ইজারা হস্তান্তর📰সাতক্ষীরা জেলা মন্দির সমিতির নব-গঠিত কমিটির অভিষেক

দেবহাটায় ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে লন্ডভন্ড আমিনা খাতুন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ৩ জুন, ২০২০
  • ১৬৭ সংবাদটি পড়া হয়েছে

দেবহাটা প্রতিনিধি : দেবহাটায় ঘূর্ণিঝড় আম্ফানে লন্ডভন্ড আমিনা খাতুন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়। করেনা পরিস্থিতির পর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুললেই শিক্ষক-ছাত্রীদের পাঠদান খোলা আকাশের নিচে করার বিকল্প কিছু নেই। সংশ্লিষ্ঠদের সহযোগিতা কামনা করেছেন বিদ্যালয়টির ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ও শিক্ষক-কর্মচারীরা। একে বিদ্যাটির শিক্ষক-কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরে এমপিও’র অভাবে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে। তাতে আবার ঘুর্নিঝড় আম্ফানের তান্ডবে লন্ডভন্ড করে দিয়েছে বিদ্যালয়ের সব কয়টি শ্রেনী কক্ষ। বেতন নেই তবুও ছাত্রীদের নিয়ে প্রায় ২০ বছর পাঠদান চালিয়ে যাচ্ছিল শিক্ষকরা। জানাযায়,উপজেলার দেবহাটা ও সখিপুর ইউনিয়নের একমাত্র নারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আমিনা খাতুন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যাালয়টি ২০০০ সালে স্থাপিত হয়। প্রাথমিক ভাবে বিদ্যালয়টি ২০০২ সালে নি¤œ মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসাবে পাঠদানের অনুমতি পায়। পরে ২০০৫ সালে বিদ্যালয়টি নি¤œ মাধ্যমিকে একাডেমিক স্বীকৃতি (চুড়ান্ত পাঠ দানের অনুমতি) পায়। ২০১০ সালের প্রথম দিনেই বিদ্যালয়টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একাডেমিক স্বীকৃতি পায়। তবে বিদ্যালয়টির শিক্ষার মান প্রথম থেকেই ছিল সন্তোষ জনক। এ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় এ পর্যন্ত চার বার এবং নি¤œ মাথ্যমিক পরীক্ষায় একবার শতভাগ পাশ করার সফালতা থাকলেও নানা সমস্যায় এমপিও ভুক্তির তালিকায় আসতে পারেনি বিদ্যারযটি। এ বিদ্যালয়ে রয়েছে ১২ জন শিক্ষক ও ৩ জন কর্মচারী। বেকারত্বের অভিশাপ নিয়ে মানবেতর জীবনের মধ্যে কাটছে তাদের জীবন। বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক জহুরুল ইসলাম জানান, বিদ্যালয়ের ০৯ কক্ষ বিশিষ্ট টিনসেডের একটাই ভবন। যার প্রায় প্রত্যেকটি কক্ষের চাল সম্প্রতি বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া প্রলয়ংকারী ঘুর্ণিঝড় আম্ফানের তান্ডবে উড়িয়ে নিয়ে গেছে। করোনা প্রভাবে বন্ধ হওয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার পর শিক্ষার্থীদের পাঠদানের জন্য এমন কোন কক্ষ নেই যে সেখানে তাদের পাঠদান করাবো। এমন পরিস্তিতে খোলা আকাশের নিচে পাঠদান করানো ছাড়া কোনো উপায় থাকবে না। তাই প্রতিষ্ঠানটি সংস্কারের জন্য সংশ্লিষ্ঠ কর্তৃপক্ষ ও বিত্তবানদের সহযোগিতা কামনা করেন প্রধান শিক্ষকসহ সকল শিক্ষক,অভিভাবক ও এলাকার সচেতন মহল।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd