1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০৬ পূর্বাহ্ন
২৭ চৈত্র, ১৪৩১
Latest Posts
📰গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ📰ভূমিদস্যু কর্তৃক শ্যামনগরের ১০টি অসহায় পরিবারের ভিটাবাড়ি জবরদখল চেষ্টার প্রতিবোদে সংবাদ সম্মেলন📰আশাশুনিতে বানভাসী মানুষের মাঝে জেলা পুলিশের পক্ষে উপহার সামগ্রী বিতরণ📰আশাশুনিতে বাংলা নববর্ষ  উদযাপনে প্রস্তুতিমূলক সভা 📰সাতক্ষীরায় পলিথিনের ব্যবহার বর্জন বিষয়ে জনসচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন📰২৫০ ধরনের ওষুধ ৩ ভাগের ১ ভাগ দামে পাবে জনগণ📰সাতক্ষীরায় সরকারি খাসজমি উদ্ধারে অভিযান শুরু📰নাসার সঙ্গে মহাকাশ গবেষণায় অংশীদার হলো বাংলাদেশ📰তালা উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ📰তালায় গাজায় ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ

মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছিল মা, শ্রীদেবীর শেষ স্পর্শ শেয়ার করলেন জাহ্নবী

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ৯ মে, ২০২০
  • ১৪৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

দু’বছর হয়ে গিয়েছে শ্রীদেবী নেই। দুবাইয়ের এক সাতমহলা হোটেলের বাথটবের রক্তাক্ত জলে ভেসে উঠেছিল তাঁর নিথর দেহ। মৃত্যু, স্বেচ্ছামৃত্যু, ষড়যন্ত্র নাকি খুন? বিতর্ক আজও অব্যাহত। আরবসাগরের বুকে এখনও ভেসে বেড়ায় তাঁর নীরব কলোরব।  মা নেই, আজও বিশ্বাস হয় না জাহ্নবীর। কত কিছু বলার ছিল মাকে। কত আবদার-আদর বাকি ছিল তাঁর। শেষ বার কী কথা হয়েছিল মা-মেয়ের?  কর্ণ জোহরের শো-য়ে সেই স্মৃতিচারণায় চোখ ভিজে এল জাহ্নবীর। 

২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮। মারা যান শ্রীদেবী। এক আত্মীয়ের বিয়ে উপলক্ষে দুবাই গিয়েছিলেন তিনি। মেয়ে জাহ্নবী তখন নতুন ছবির শুটিং নিয়ে বেজায় ব্যস্ত। ২৩ ফেব্রুয়ারি রাতে কিছুতেই ঘুম আসতে চায় না তাঁর। মা’র কাছে আবদার করেন ‘ঘুম পাড়িয়ে দাও’। শ্রীদেবীর হাতে তখন একগাদা কাজ। প্যাকিং বাকি, বাড়ির কাজ। কিন্তু মেয়ের আবদার কি ফেলা যায়? 

জাহ্নবী শুয়ে পড়লে আসতে আসতে মেয়ের মাথার কাছে বসে হাত বোলাতে থাকেন শ্রীদেবী। মেয়ে তখন আধোঘুমে। মায়ের হাতের ছোঁয়ায় ক্রমশ চোখের পাতা ভারি হতে থাকে তাঁর। “ঘুম লাগা চোখেই বেশ বুঝতে পারছিলাম মা মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে”, বলেছিলেন জাহ্নবী। পরের দিন ভোর বেলা শুটিং ছিল। তাই ‘মা আসছি’ আর বলা হয়নি তাঁর। মা-ও উড়ে গিয়েছিলেন বাণিজ্যনগরীতে। 

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd