প্রেস বিজ্ঞপ্তি:
বর্তমান করোনা ভাইরাস সংক্রনে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারকে সরাসরি মাসিক আর্থিক সহায়তা দেওয়ার জন্য কমপক্ষে ৩ লক্ষ পরিবারের তালিকা করার জন্য স্থানীয় সংসদবৃন্দের যুগান্তকারী সিন্ধান্ত নিতে হবে। প্রত্যেক পরিবার কমপক্ষে ৫ হাজার টাকা যাতে প্রতিমাসে পায় সে ব্যাপারে সাতক্ষীরা জেলার জাতীয় সংসদ সদস্যবৃন্দেকে মাননীয় অর্থমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা উচিত বলে বাংলাদেশ জাসদ সাতক্ষীরা জেলা শাখা মনে করে। জেলার ৭টি হাসপাতাল একটি মেডিকেল কলেজ ২৪ ঘন্টা চিকিৎসা সেবা প্রদান করা এবং স্বাস্থ্য কেন্দ্রে করোনা ইউনিট খোলার দাবী জানানো হয়। দেশের স্বাস্থ্য সেবা যে এত অনিরাপদ তা দায়িত্বশীল জনপ্রতিনিধিদের আমলে নিতে হবে। ২৫ লক্ষ জনগনের জন্য করোনা ভাইরাস সনাক্ত করণকন্দ্রে থাকবেনা এটা হতে পারেনা। সরকারের স্বাস্থ্য খাতে অর্থমন্ত্রী সম্প্রতি ২৫০ কোটি টাকা বরাদ্ধ দিয়ে আমাদের জেলার ন্যায্য পাওনা চাই। জেলার একটি মানুষও যেন আপদকালীন দিনে বঞ্চিত না হয়।
জেলার সকল পর্যায়ের সরকারী কর্মকর্তা কর্মচারী যেন জনগণের পাশো থাকে হাজার সিন্ডিকেট যেন জনগণকে জিম্মি না করে, হাসপাতালে সে পর্যন্ত ঔষধ থাকে এই ব্যাপারে জাতীয় সংসদ সদস্যবৃন্দের অতন্ত্র প্রহরীর মত দেখভাল করেন এমন প্রত্যাশা আমাদের। বাংলাদেশ জাসদ মনে করে, আমরা এই সংকট মোকাবেলা করতে পারব যদি সবাই মিলে আন্তরিক হই। জাসদ, জেএসডি, বাংলাদেশ জাসদ, বাসদ, বাসদ মার্কসবাদী নেতৃবৃন্দ গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে পত্রিকার মাধ্যমে দাবী জানানো হয়েছিল জেলায়। দূর্যোগকালীন একটি মনিটরিং কমিটি করা হউক। জেলা প্রশাসক এমন একটি মিটিং ডেকেছিলেন। কিন্তু সেখানে সব দলের নেতৃবৃন্দকে ডাকা হয়নি। উপজেলা চেয়ারম্যান ও একজন সংসদ সদস্য ছিলেন। ঘরে ঘরে ত্রাণ পৌছিয়ে যাবে। ঘরে থাকতে হবে। এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে। আপাত অর্থে ভাল হয়েছে কিন্তু যারা জেলার মহা দূর্যোগকালীন কমপক্ষে ৩ লক্ষ পরিবারের তালিকা করে মায়ের আর্থিক সহায়তা পরিবার প্রতি কমপক্ষে ৫ হাজার টাকা করে দেওয়ার দাবী জানানো বাংলাদেশ জাসদের জেলা সভাপতি সরদার কাজেম আলী ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইদ্রীস আলীসহ জেলা ও উপজেলার নেতৃবৃন্দ। সেই সাথে সরকারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্যাকেজ ঘোষণাকে স্বাগত জানানো হয়।
Leave a Reply