খাদ্যত্রাণ প্রার্থীদের তালিকা প্রণয়ন ও বিতরণে যে সমন্বয়হীনতা হয়েছে তা অবিলম্বে দূর করে প্রকৃত খাদ্যত্রাণ প্রার্থীদের নাম সুষ্ঠু ও প্রশ্নাতীত তালিকা প্রণয়নের জন্য গ্রামে বা শহরে ওয়ার্ডকে ইউনিট হিসাবে ধরে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির সাথে, ইউএনও বা ডিসির একজন প্রতিনিধি, ১ জন মাধ্যমিক স্কুল শিক্ষক, একজন কলেজ শিক্ষক, ঐ ওয়ার্ডে ববসবাসকারী ১ জন অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মচারী বা কর্মকর্তা, ১ জন অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য, কমিউনিটি ক্লিনিকের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি, ১ জন স্থানীয় রেজিস্টার্ড পল্লী চিকিৎসক, পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শিকাকে সদস্য করে কমিটি গঠণ করতে হবে। এই কমিটির তত্ত্বাবধানে গ্রাম পুলিশ, চৌকিদার, যুবক স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক টিম গঠনও করতে হবে। কারণ লকডাউন ও সামাজিক দূরত্ব রাখা কার্যকর করতে হলে জনসমাগম করে খাদ্যত্রাণ বিতরণ সংক্রমণ ঝুঁকি বাড়াবে। তাই তালিকা অনুযায়ী স্বেচ্ছাসেবকদের মাধ্যমে খাদ্যত্রাণ বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেয়ার পদ্ধতি চালু করতে হবে। জাসদ নেতৃদ্বয় খাদ্যত্রাণ সাহায্যপ্রার্থীদের খাদ্যত্রাণ সাহায্য সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার পর তাদের বিকাশ/নগদ/রকেট নাম্বারসহ ডাটাবেজ তৈরি করে প্রয়োজনে খাদ্য দেয়ার বদলে সমপরিমান টাকা সরাসরি তাদের কাছে পৌঁছে দেয়ার পদ্ধতি নিয়ে ভাবার জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানান।
Leave a Reply