1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৫০ পূর্বাহ্ন
২৯ চৈত্র, ১৪৩১
Latest Posts
📰মার্চ ফর গাজা ও সমাবেশপূর্ব ঘোষণাপত্র📰গাজায় বর্বোরচিত হামলার প্রতিবাদে ব্যাংকার’স এসোসিয়েশন সাতক্ষীরার মানববন্ধন 📰গোয়ালডাঙ্গায় ভাঙ্গনের দেড় মাস পর প্রাথমিক ভাবে বাঁধের কাজ শুরু📰তরুণদের হাত ধরে সাতক্ষীরার রইচপুরে শতাধিক পরিবারে ফিরছে সুপেয় পানির স্বস্তি📰এসএসসি পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে যুবক আটক, ১০ দিনের কারাদন্ড📰বড়দলে ১ যুগের বেশি ডিসিয়ারকৃত জমি দখলের চেষ্টা ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন 📰শান্তিপূর্ণ পরিবেশে প্রথম দিন সাতক্ষীরায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা📰গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ📰ভূমিদস্যু কর্তৃক শ্যামনগরের ১০টি অসহায় পরিবারের ভিটাবাড়ি জবরদখল চেষ্টার প্রতিবোদে সংবাদ সম্মেলন📰আশাশুনিতে বানভাসী মানুষের মাঝে জেলা পুলিশের পক্ষে উপহার সামগ্রী বিতরণ

করোনা ভাইরাসের প্রভাবে সাতক্ষীরার দুধ পল্লীতে প্রতিদিন ৫০ হাজার লিটার দুধ নষ্ট হচ্ছে, মহা সংকটে দুগ্ধ খামারিরা

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২০
  • ১৩২ সংবাদটি পড়া হয়েছে

আসাদুজ্জামান : করোনা পরিস্থিতিতে খামার নিয়ে চরম অনিশ্চিয়তায় সাতক্ষীরার তালার দুগ্ধ খামারীরা। প্রতিদিন সেখানে নষ্ট হচ্ছে প্রায় ৫০ হাজার লিটার দুধ। আয় না থাকায় গো খাদ্য কিনতেও হিমশিম খাচ্ছে খামারীরা।
তালা উপজেলার জিয়ালা নলতা গ্রাম দুধপল্লী হিসেবে বহু আগে থেকেই পরিচিত। এই গ্রামে চার শতাধিক দুগ্ধ খামার রয়েছে। তাদের দেখাদেখি আঠারই গ্রামসহ আশপাশে আরো অর্ধ শতাধিক দুগ্ধ খামার গড়ে উঠেছে। এই এলাকায় এক হাজার খামারে প্রায় দশ হাজার গাভি রয়েছে। প্রতিদিন গড়ে ৫০ হাজার লিটার দুধ উৎপাদন হয় শুধু ওই তিনটি গ্রামেই।
লিল্কভিটা প্রতিদিন ৮ হাজার লিটার এবং আকিজ ৬০০ লিটার দুধ সংগ্রহ করতো তাদের কাছ থেকে। বাকী দুধ সাতক্ষীরা ও খুলনার বিভিন্ন এলাকার মিষ্টির দোকান, কারখানাতে সরবরাহ করতো তারা। দুধের দামও তারা ভালোই পেত। কিন্তু হঠাৎ করে করোনা ভাইরাসের কারনে মিষ্টির দোকান ও অন্যান্য কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দুগ্ধ খামারিরা পড়েছেন চরম সংকটে। এতে করে ১০ টাকা দরেও বিক্রি হচ্ছে সেখানকার দুধ।
তালা দুগ্ধ উৎপাদন সমিতির সবাপতি দিবস চন্দ্র ঘোষ জানান, প্রতিদিন হাজার হাজার লিটার দুধ নষ্টের হাত থেকে বাঁচতে না পারলে তাদের অনেকেরই পথে বসতে হবে।
বিশ্বব্যাপী এই মহামারিতে দেশের সরকার প্রধান সকল সেক্টরেই আর্থিক সহায়তার ঘোষণা দিয়েছেন। আর এই ঘোষনা অনুযায়ি দুগ্ধ খামারিদের সরকার আর্থিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিবেন এমনটাই প্রত্যাশা দুগ্ধ খামারিদের।
তালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো: ইকবল হোসেন জানান, খামারিদের সমস্যা সমাধানে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে জানানো হয়েছে ।
এ ব্যাপারে সাতক্ষীরার জেলা প্রশাসক এস.এম মোস্তফা কামাল জানান, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শিশু খাদ্যের জন্য এ জেলায় যে বরাদ্দ দিয়েছেন, এই বরাদ্দের মাধ্যমে এই দুধ ক্রয়ের একটি সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। মিল্কভিটার মাধ্যমে এই দুধ নেয়া হবে। তিনি আরো জানান, মিল্কভিটার চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করা হয়েছে শিশু খাদ্যের জন্য যে দুধ প্রয়োজন তা যেন সাতক্ষীরা জেলা থেকে নেয়া হয়।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd