ছাত্রলীগের ২১ কেন্দ্রীয় নেতাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে ১১ জন কেন্দ্রীয় নেতার পদ।
এ সকল নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ২১ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে আর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ১১ জনের পদ শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে বলে প্রকাশ
অব্যাহতি পাওয়া ২১ জন হলেন- তানজিল ভূঁইয়া তানভির (সহ-সভাপতি), আরেফিন সিদ্দিক সুজন (সহ-সভাপতি), আতিকুর রহমান খান (সহ-সভাপতি), বরকত হোসেন হাওলাদার (সহ-সভাপতি), শাহরিয়ার কবির বিদ্যুৎ (সহ-সভাপতি), সাদিক খান (সহ-সভাপতি), সোহানী হাসান তিথী (সহ-সভাপতি), মুনমুন নাহার বৈশাখী (সহ-সভাপতি), আবু সাঈদ (সহ-সভাপতি), রুহুল আমিন (সহ-সভাপতি), রাকিব উদ্দিন (সহ-সভাপতি), সোহেল রানা (সহ-সভাপতি), ইসমাইল হোসেন তপু (সহ-সভাপতি), আহসান হাবীব (দপ্তর সম্পাদক), তাজ উদ্দীন (ধর্ম সম্পাদক) মমিন শাহরিয়ার (উপ-দপ্তর সম্পাদক), মাহমুদ আব্দুল্লাহ বিন মুন্সী (উপ-দপ্তর সম্পাদক), বি এম লিপি আক্তার (উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক), আফরিন লাবনী (উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক), সামিয়া সরকার (সহ-সম্পাদক) ও রনি চৌধুরী (সহ-সম্পাদক)।
নিজ আবেদনের পরিপ্রক্ষিতে যে ১১ জনের পদ শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে তারা হলেন- এসএম তৌফিকুল হাসান সাগর (সহ-সভাপতি), আমিনুল ইসলাম বুলবুল (সহ-সভাপতি), বি এম শাহরিয়ার হাসান (সহ-সভাপতি), হাফিজুর রহমান (সহ-সভাপতি), এস এম হাসান আতিক (সহ-সভাপতি), শাহারিয়ার ফেরদৌস (স্বাস্থ্য সম্পাদক), রাতুল শিকদার (উপ-স্বাস্থ্য সম্পাদক), শাফিউল সাজিব (উপ-স্বাস্থ্য সম্পাদক) সিজাদ আরেফিন শাওন (উপ-প্রচার সম্পাদক), রুশী চৌধুরী (উপ-পাঠাগার সম্পাদক) ও আঞ্জুমানারার অনু (সহ-সম্পাদক)।
গত বছরের ৩১ জুলাই রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভনকে সভাপতি ও গোলাম রাব্বানীকে সাধারণ সম্পাদক করে সংগঠনের আংশিক কমিটি ঘোষিত হয়। এক পর গত ১৩ মে ছাত্রলীগের ৩০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়।
পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণার পরপরই এতে পদ না পেয়ে এক পর্যায়ে বিতর্কিতদের বাদ দেওয়াসহ চার দফা দাবিতে কয়েক দফায় অবস্থান কর্মসূচি ও অনশন করেন পদবঞ্চিতরা।
Leave a Reply