1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ১২:১৬ পূর্বাহ্ন
৩ কার্তিক, ১৪৩১
Latest Posts

পানি উৎপাদনে অর্ধেক কোম্পানিই ভুয়া

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১৯
  • ৩১৪ সংবাদটি পড়া হয়েছে

সারা দেশের পানি বোতলজাত কোম্পানির অর্ধেকই নিম্নমানের বলে উঠে এসেছে। দেশের সব অঞ্চলের মোট ৮১টি খাবার পানি উৎপাদনকারী কারখানা পরিদর্শন করে এর মধ্যে মাত্র ৪১টি কোম্পানি সুপেয় পানি উৎপাদনে সক্ষম বলে প্রমাণ পেয়েছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)। বাকি ৪০টির বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ষষ্ঠ বৈঠকে উত্থাপিত এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য পাওয়া যায়।

মিনারেল বা ড্রিংকিং পানি বোতলজাত বা উৎপাদনকারী কারখানাগুলো সঠিকভাবে বিশুদ্ধ পানি উৎপাদন ও বাজারজাত করছে কিনা, তা সরেজমিন পরিদর্শন করে কমিটিকে প্রতিবেদন দেওয়ার সুপারিশ করেছিল কমিটি।

এরই ভিত্তিতে এ প্রতিবেদন উত্থাপন করা হয়। প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, ড্রিংকিং ওয়াটার উৎপাদনে সক্ষম ৪১টি প্রতিষ্ঠানই বিএসটিআইয়ের লাইসেন্সপ্রাপ্ত।

অবশিষ্টের মধ্যে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের উৎপাদনের সক্ষমতা নেই। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানে উৎপাদনের যন্ত্রপাতি থাকলেও তারা যথাযথভাবে পরিশোধন না করে জারে ভর্তি করে অবৈধভাবে পানি বিক্রি বা বিতরণ করে থাকে। এসব অবৈধ প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে বিএসটিআই নানা ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, শিল্প মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির তৃতীয় বৈঠকে চতুর্থ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিএসটিআই কর্তৃক সার্ভিলেন্স টিম গঠন করা হয়। মোবাইল কোর্ট বা সার্ভিলেন্স টিম পরিচালনার সংখ্যা ৪৩টি। অবৈধ প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করে ৩৬টি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। আর চারটি অবৈধ কারখানা যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়েছে।

এছাড়া অনেকগুলো কারখানার লাইসেন্স স্থগিত করা হয়েছে। বৈঠক শেষে কমিটির সভাপতি সাবেক শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন সাংবাদিকদের বলেন, বৈঠকে ড্রিংকিং ওয়াটার উৎপাদনকারী কারখানার পরিদর্শন সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন উত্থাপন করা হয়।

দেখা যাচ্ছে অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই ভুয়া। তাই বিএসটিআইয়ের লাইসেন্সবিহীন ড্রিংকিং ওয়াটার উৎপাদনকারী অবৈধ কারখানাগুলো অবিলম্বে বন্ধের সুপারিশ করে কমিটি।

বৈঠকে আরও অংশগ্রহণ করেন- কমিটির সদস্য এ কে এম ফজলুল হক, মোহাম্মদ সাহিদুজ্জামান, কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ, পারভীন হক প্রমুখ।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd