1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:১৫ পূর্বাহ্ন
৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত📰পাইকগাছায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ!প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবি📰জলবায়ু ন্যায্যতার দাবীতে সাতক্ষীরাতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

বদলে গেল বাংলা বর্ষপঞ্জি, বুধবার ৩১ আশ্বিন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৯
  • ৪৯১ সংবাদটি পড়া হয়েছে

  

ডেক্স রিপোট : নতুন নিয়মে বুধবার হবে ৩১ আশ্বিন

বদলে গেছে বাংলা বর্ষপঞ্জি। এতদিন ৩০ দিনে গণনা করা হলেও চলতি ১৪২৬ সাল থেকে আশ্বিন মাস গণনা করা হচ্ছে ৩১ দিনে। এ হিসাবে বুধবার হবে ৩১ আশ্বিন। বৃহস্পতিবার পয়লা কার্তিক।

নতুন নিয়মে বুধবার হবে ৩১ আশ্বিন

২০২০ সাল অধিবর্ষ (লিপইয়ার) হওয়ায় এ বছর ফাল্গুন মাস পূর্ণ হবে ৩০ দিনে। তবে আগামী বছর থেকে ফাল্গুন মাস গণনা করা হবে ২৯ দিনে।

বাংলা একাডেমি জানিয়েছে, নতুন বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী বৈশাখ থেকে আশ্বিন- বছরের প্রথম ছয় মাস গণনা করা হবে ৩১ দিনে। কার্তিক, অগ্রহায়ণ, পৌষ, মাঘ ও চৈত্র- এই পাঁচ মাস গণনা করা হবে ৩০ দিনে। ফাল্গুন মাস গণনা করা হবে ২৯ দিনে। লিপইয়ারে ফাল্গুন মাস পূর্ণ হবে ৩০ দিনে। বাংলা একাডেমির অভিধান ও বিশ্বকোষ উপবিভাগের কর্মকর্তা রাজীব কুমার সাহা সমকালকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

আগে বৈশাখ থেকে ভাদ্র- এই পাঁচ মাস ৩১ দিনে গণনা করা হতো। আশ্বিন থেকে চৈত্র- এই সাত মাস গণনা করা হতো ৩০ দিনে। লিপইয়ারে ফাল্গুনে মাস গণনা করা হতো ৩১ দিনে। এ কারণে ২১ ফেব্রুয়ারি, বিজয় দিবসের মতো জাতীয় দিবসগুলোতে বাংলা ও ইংরেজি তারিখে পার্থক্য দেখা দেয়। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ছিল ৮ ফাল্গুন, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ছিল ১ পৌষ। কিন্তু ইংরেজি বছরের মিল রাখতে গিয়ে গত কয়েক দশক ধরে একুশে ফেব্রুয়ারি পালিত হয় ৯ ফাল্গুন, বিজয় দিবস পালন করা হয় ২ পৌষ।

জাতীয় দিবসগুলো যে দিনে সংঘটিত হয়েছিল, সেই বাংলা তারিখ ঠিক রাখতে ২০১৫ সালে অধ্যাপক অজয় রায়কে প্রধান করে কমিটি গঠন করে বাংলা একাডেমি। কমিটির সুপারিশ মেনে ২০১৯ সালে করা ছুটি তালিকায় বাংলা তারিখ সংস্কার করা হয়। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ছুটির তালিকায় দেখা যায়, এ বছর ১৬ ডিসেম্বর পালিত হবে ১ পৌষ। তবে পহেলা বৈশাখ হবে আগেই মতো ১৪ এপ্রিলে।

অজয় রায় কালকে বলেন, তাদের সুপারিশ মানা হয়েছে, জেনে ভালো লাগছে।

রাজীব কুমার সাহা জানান, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ ছিল ১২ চৈত্র। কিন্তু এতদিন ১৩ চৈত্র স্বাধীনতা দিবস পালিত হতো। বর্ষপঞ্জি সংশোধনের ফলে এখন থেকে ১২ চৈত্র স্বাধীনতা দিবস পালিত হবে। ২৫ বৈশাখ রবীন্দ্রজয়ন্তী ও ১১ জ্যৈষ্ঠ নজরুলজয়ন্তী পালিত হবে যথাক্রমে ৮ মে ও ২৫ মে।

বাংলা বর্ষপঞ্জি এর আগেও দুই দফা সংস্কার হয়েছে। পঞ্চাশের দশকে জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানী ড মেঘনাদ সাহার নেতৃত্বে এবং ১৯৬৩ সালে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে এ সংস্কার হয়। মেঘনাদ সাহার সুপারিশে বৈশাখ থেকে ভাদ্র ৩১ দিন, আশ্বিন থেকে চৈত্র ৩০ দিন ছিল, অধিবর্ষে একদিন যুক্ত হতো চৈত্র মাসে। ( সুত্র: দৈনিক সমকাল অনলাইন )

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd