1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বৃহস্পতিবার, ০৭ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:১৩ পূর্বাহ্ন
২৩ শ্রাবণ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বৈকারি  ইউনিয়নে আসক ও স্বদেশ সংস্থার উদ্যোগে মানবাধিকার বিষয়ক সিভিক কমিটি গঠন।📰শ্যামনগরে স্মার্ট হসপিটালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, বেসরকারি ক্লিনিক ও হোটেলে জরিমানা📰সাতক্ষীরায় কীটনাশকের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার: জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ ও অর্থনীতিতে ভয়াবহ প্রভাব📰বিশ্বকাপে ব্রাজিলীয় সমর্থকদের জন্য রেস্ট্রিকশন📰নিষিদ্ধ লীগ নেতা-কর্মীদের ‘গোপন বৈঠক’ ঘিরে গ্রেপ্তার ২২, সেনা হেফাজতে মেজর📰ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার আশঙ্কা, সতর্কতা জারি করলো বাংলাদেশ ব্যাংক📰মিয়ানমারে ডিসেম্বরে নির্বাচন, সেনাপ্রধানের নেতৃত্বেই অন্তর্বর্তী সরকার📰১৫ শতাংশ কমিয়ে বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ২০ শতাংশ📰রাজস্ব আহরণ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯২ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা কম📰আসনের সীমানা পরিবর্তনে বৈষম্যের শিকার আশাশুনি-শ্যামনগরের মানুষ

জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অভিযোগ

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৯
  • ৪২২ সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে। এবিষয়ে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ঠিকাদাররা।
সাতক্ষীরা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের একাধিক ঠিকাদাররা জানান, সরকারি বিধি মেনে দীর্ঘদিন তারা ঠিকাদারী করে আসছেন। কিন্তু বর্তমান নির্বাহী প্রকৌশলী আমিনুল ইসলাম যোগদানের পর থেকে তার পছন্দের ঠিকাদার ছাড়া অন্য কেউ কাজ পাচ্ছেন না। সম্প্রতি ২৩ সেপ্টেম্বর কলারোয়ায় পানির লাইনের একটি টেন্ডার হয়। সেখানে ৩টি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান টেন্ডার জমা দেন। এদের মধ্যে সর্বনি¤œ দরদাতা হিসেবে ১ কোটি ৭০ লক্ষ ৯৭ হাজার ১২০ টাকার টেন্ডার জমা দেন মেসার্স জিলানী ট্রেডার্স। কিন্তু বিভিন্ন অযুহাত দেখিয়ে নির্বাহী প্রকৌশলী তার থেকে প্রায় ২০লক্ষ টাকা বেশি দরদাতা মেসার্স ফাতিমা এন্টারপ্রাইজকে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে টেন্ডার পাইয়ে দিয়েছেন। তার দর ছিলো ১ কোটি ৮৮ লক্ষ ৬৭ হাজার ৩৫১ টাকা।
এতে করে সরকার ২০ লক্ষ টাকার রাজস্ব হারিয়েছে বলে ঠিকাদাররা দাবি করেন। তারা জানিয়েছেন ওই ২০লক্ষ টাকাই নির্বাহী প্রকৌশলী নিজের পকেটস্থ করেছেন। যে কারণে অযুহাত দেখিয়ে জিলানী ট্রেডার্সকে কাজটি দেওয়া হয়নি।
তবে এ বিষয়ে নির্বাহী প্রকৌশলী আমিনুল ইসলাম বলেন, টেন্ডারের নীতিমালা অনুযায়ী প্রথম দরদাতার কাগজপত্রে সমস্যা থাকায় সেটি বাতিল হয়ে গেছে। প্রথম দরদাতা কোনক্রমে বাতিল হলে দ্বিতীয় দরদাতা টেন্ডারটি পাবেন। সে অনুযায়ী দ্বিতীয় দরদাতা টেন্ডারটি পেয়েছেন। এছাড়া আর কিছু না।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd