1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৫৭ পূর্বাহ্ন
৮ বৈশাখ, ১৪৩২
Latest Posts
📰সাংবাদিক আরিফুলের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় মানববন্ধন📰ধরা’র আয়োজনে “হাওর অঞ্চলে বৈষম্য ও অব্যবস্থাপনা” বিষয়ক আলোচনা সভা📰আশাশুনি সরকারি কলেজে ৬  শিক্ষককে এডহক নিয়োগ📰রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না হলে মিয়ানমারে শান্তি আসবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা📰মাদকসহ বিএনপি নেতার স্ত্রী আটক📰ফলোআপ নিউজ তালায় সেচপাম্পের অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগে জীবন বিলকিস বেগমের!📰কুল্যায় ফিলিন্তিনদের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ📰আনুলিয়ায় একশত পরিবারের  মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ📰আশাশুনির খাজরা হাট বাজারের  ইজারা গ্রহিতার সাব ইজারা হস্তান্তর📰সাতক্ষীরা জেলা মন্দির সমিতির নব-গঠিত কমিটির অভিষেক

ভারতের নাগরিক রবীনের বিরুদ্ধে সাতক্ষীরায় সংবাদ সম্মেলন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ২০ জুলাই, ২০১৯
  • ৬১৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
ভারতের নাগরিক অস্ত্র ব্যবসায়ী রবীন কর্তৃক ভোমরা ইউনিয়নের মেম্বরকে জড়িয়ে মিথ্যা ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক জনার্কীন সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাতক্ষীরা সদরের হাড়দ্দা গ্রামের মৃত মোহাম্মাদ আলী মোল্লার ছেলে আব্দুল গণি।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন ভোমরা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের মেম্বর ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দীর্ঘদিন সুনামের সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছি। গত ১৯ জুলাই ২০১৯ তারিখে কয়েকটি পত্র-পত্রিকায় হাড়দ্দহা ইউনাইটেড ক্লাবের নির্বাচন দাবী করায় ভারতে পাঠানোর হুমকি শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে আমাকে জড়িয়ে যেসব মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে। তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যে প্রণোদিত। আমি কোনদিনও ওই ক্লাবের সদস্য ছিলাম না বা চাঁদাবাজি এবং কালোবাজারির সাথে ইতোপূর্বে কখনো জড়িত ছিলাম না বর্তমানেও নই। প্রকৃতপক্ষে মৃত শৈলেন ঘোষের পুত্র রবীন ঘোষ ভারতে লেখাপড়া করে ওখানেই চাকুরি করত। সে সময় ভারতের চব্বিশ পরগনায় জেলার বসিরহাট থানার জামরুলতলা গ্রামের ৯নং ওয়ার্ডে থাকতো। তার রেশন কার্ড নং- ২২৬০৩৫, ভারতের ভোটার ক্রমিক নং- ১০৩। চাকরির পাশাপাশি অধিক লাভের আশায় ভারতে ইটভাটা চালু করে। কিন্তু সেখানে অনেক ঋণ হয়ে বাধ্য হয়ে ২০১৪ সালে বাংলাদেশে তার মায়ের আশ্রয়ে চলে আসে। সে সময় এদেশে তার জন্ম নিবন্ধনও ছিলো না। ২০১৫/১৬ সালে সে জন্ম নিবন্ধন করে।
তাকে ভারতের তাড়িয়ে দেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা। সে নিজেই তার মায়ের শেষ সম্বলটুকু বিক্রয় করে এদেশ থেকে টাকা পয়সা নিয়ে ভারতে যাওয়ার পায়তারা চালাচ্ছে। সে কারণে কয়েক মাস ধরে তার মা কে চাপ প্রয়োগ করে। কিন্তু তার মা রাজি না হওয়ায় কয়েকবার তার মাকে মারপিট করে ওই সন্তান নামের কুলাঙ্গার রবিন। এঘটনায় প্রতিকার চেয়ে তার মাতা সুশীলা বালা ঘোষ সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসকের গণশুনানীতে অভিযোগ করেন। গত ৬/৭ মাস পূর্বে তার মাকে মারপিট করে বাড়ি থেকে তাড়িয়েও দেই সে। বর্তমানে ওই অসহায় বৃদ্ধা সুশীলা বালা ঘোষ অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। বিষয়টি সমাধানের জন্য ভোমরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আনারুল আমার পরামর্শ চাইলে, আমরা দু জন রবীনের বাড়িতে গিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করি। কিন্তু রবীন আমাদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র শুরু করে এবং আমাদের সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য মিথ্যা সংবাদ সম্মেলন করে।
ওই রবীন অস্ত্র ব্যবসার সাথে জড়িত। বিগত ২০০৩ সালে যশোর থেকে প্রকাশিত দৈনিক কল্যাণ পত্রিকায় ভারতীয় নাগরিক রবীন্দ্র অবৈধভাবে বাংলাদেশে বসবাস করে অস্ত্রের ব্যবসা চালাচ্ছে মর্মে সংবাদ প্রকাশিত হয়। সে সময় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মেম্বরগণ মিলে তার বিরুদ্ধে সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার মহোদয়ের কাছে “সন্ত্রাসীর বিরুদ্ধে অভিযোগ” মর্মে আবেদন করেন। সে অত্যান্ত ধূর্ত ও প্রভাবশালী হওয়ায় বীর দর্পে তার অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। আমরা তার অপকর্ম এবং তার বৃদ্ধা মাকে তাড়িয়ে দেওয়ার প্রতিবাদ করতে গিয়ে তার সাথে বিরোধ বাধে। এ বিষয়টিকে পুঁিজ করে আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা ও কাল্পানিক তথ্য দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ওই রবীন্দ্র। আমরা উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সাথে সাথে ওই সন্তান নামের কুলাঙ্গার রবীন্দ্র ঘোষের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারসহ সংশি¬ষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।


আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd