1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:১২ পূর্বাহ্ন
৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত📰পাইকগাছায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ!প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবি📰জলবায়ু ন্যায্যতার দাবীতে সাতক্ষীরাতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

সন্তানের কান্না শুনে মৃত্যুর চার ঘণ্টা পরে বেঁচে উঠলেন মা!

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ৯ জুন, ২০১৯
  • ২১১ সংবাদটি পড়া হয়েছে

এই পৃথিবীতে কত বিচিত্র ঘটনাই যে ঘটে! সমস্ত ঘটনার কোনও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও সব সময় মেলে না। তেমনই এক ব্যাখ্যার অতীত ঘটনা ঘটে গিয়েছে হ‌ংকং-এর কুইনস এলিজাবেথ হাসপাতালে, যেখানে সদ্য প্রসব করা সন্তানের আকুল কান্না মৃত্যুর জগত থেকে ফিরিয়ে এনেছে এক মৃত মা-কে।

জুলিয়া মার্থার শরীরে গর্ভাবস্থাতেই কিছু জটিলতা দেখা গিয়েছিল। ডাক্তাররা আশঙ্কা করেছিলেন, সন্তান প্রসবের সময়ে তাঁর অথবা তাঁর সন্তান— কোনও এক জনের প্রাণসংশয় হতে পারে। কার্যক্ষেত্রে তেমনটাই ঘটে। সুস্থ সন্তান প্রসব করেন জুলিয়া। কিন্তু সন্তান ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরেই হৃদস্পন্দন স্তব্ধ হয়ে যায় তাঁর। ডাক্তাররা বুঝে যান, যা আশঙ্কা করেছিলেন, ঠিক সেটাই ঘটেছে। প্রসবের সময়ে মারা গিয়েছেন জুলিয়া।

কিন্তু ডাক্তাররা জানতেন না, কোন অত্যাশ্চর্য ঘটনা অপেক্ষা করে রয়েছে তাঁদের জন্য। জন্মের পর থেকেই ক্রমাগত কেঁদে চলেছিল জুলিয়ার পুত্রসন্তানটি। ডাক্তাররা নানা ভাবে বাচ্চাটিকে চুপ করানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু সে থামার পাত্রই নয়। ডাক্তার ও নার্সদের মনে হয়, মায়ের শরীরের সান্নিধ্য হয়তো চুপ করাতে পারে শিশুটিকে।

কিন্তু সেই মা তো আর জীবিত নেই তখন‍! যাই হোক। হাসপাতালের কর্মীরা শিশুটিকে নিয়ে যান মায়ের মৃতদেহের কাছে। শিশুটি নিজের ছোট্ট দু’টি হাতে আঁকড়ে ধরে চার ঘণ্টা আগে মৃত মায়ের মুখ। আর তার পরেই ঘটে এক অবিশ্বাস্য ঘটনা।

সামনে উপস্থিত ডাক্তার ও নার্সরা পরম বিস্ময়ের সঙ্গে দেখেন, শিশুটির আকুল কান্নার শব্দে ধীরে ধীরে হৃদস্পন্দন ফিরে আসছে জুলিয়ার দেহে। একটু পরে চোখ খোলেন তিনি। ফিরে আসেন জীবনের পারাবারে। শিশুটির কান্না ততক্ষণে থেমে গিয়েছে।

কিন্তু কী ভাবে ঘটল এমন পরম বিস্ময়কর ঘটনা? হাসপাতালের গাইনোকলরজি বিভাগের প্রধান ডাক্তার পিটার অরল্যান্ডো জানান, ‘প্রসবকালীন শক এবং যন্ত্রণা জুলিয়ার হৃদস্পন্দন কয়েক ঘন্টার জন্য স্তব্ধ করে দিয়েছিল। কিন্তু তাঁর মস্তিস্কের মৃত্যু হয়নি। সন্তানের কান্না সেই মস্তিস্কেই ক্রিয়া করেছে। সচল করে দিয়েছে মহিলার হৃদপিণ্ড।

আর বেশিক্ষণ তাঁর হৃদপিণ্ড স্তব্ধ থাকলে তাঁকে আর বাঁচিয়ে তোলা যেত না।’ ভালবাসার আহ্বান যে সত্যিই অসাধ্য সাধন করতে পারে, প্রাণ সঞ্চার করতে পারে মৃত মানুষের দেহে, সেটাই যেন চোখে আঙুল দিয়ে প্রমাণ করল এই ঘটনা।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd