1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০২:৫২ অপরাহ্ন
২৯ আষাঢ়, ১৪৩২
Latest Posts
📰মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ📰ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় ছাত্রদল নেতা রবিনের দায় স্বীকার, টিটন ৫ দিনের রিমান্ডে📰সুন্দরবনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ ধরতে গিয়ে জেলের মৃত্যু📰সাতক্ষীরার ১২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লাইব্রেরি উন্নয়নে বই বিতরণ📰এনসিপি ইনসাফের ভিত্তিতে দুর্নীতি ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গড়তে চায়📰কালিগঞ্জে একই পরিবারের তিন সদস্যকে অজ্ঞান করে ৫ ভরি সোনার গহনা ও নগদ ৮৩ হাজার টাকা লুট📰আশাশুনির বেতনা নদীর চাপড়া ও নওয়াপাড়ায় বাঁধ কেটে পানি নিস্কাশন📰সাতক্ষীরার জলাবদ্ধতা নিরসনে নাগরিক কমিটির সভা, ১৩ জুলাই স্মারকলিপি প্রদান📰বিজিবির অভিযানে প্রায় কোটি টাকার পণ্যসহ আটক ৩📰সাফের শুরুতেই কাঁপন: শ্রীলঙ্কাকে ৯-১ গোলে গুঁড়িয়ে দিলো বাংলাদেশ!

মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামি জহিরুল ইসলাম মারা গেছেন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ১৪ মে, ২০১৯
  • ৬২১ সংবাদটি পড়া হয়েছে



মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামি জহিরুল ইসলাম মারা গেছেন

নিজস্ব প্রতিনিধি: জেলার অন্যতম শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ওয়ারেন্টভূক্ত আসামি জহিরুল ইসলাম ওরফে টিক্কা খান (৬৭) মারা গেছেন। তিনি সদর উপজেলার বৈকারী গ্রামের মৃত আইজুদ্দিন মোল্যার ছেলে। ভারতে পালিয়ে থাকা অবস্থায় তিনি সেখানে মারা যান। এরপর গোপনে তার লাশ আনা হয় বৈকারী গ্রামে।
জানা যায়, একাত্তরে পাকিস্থানী হানাদারদের পক্ষে নৃশংসতার কারণে জহিরুল ইসলাম সবার কাছে সাতক্ষীরার ‘টিক্কা খান’ নামে পরিচিতি পান। একাত্তরের এই কসাইয়ের মৃতদেহ সোমবার ভোর রাত ৩টার দিকে তার গ্রামের বাড়ি বৈকারীতে আনা হয়। তিনি দীর্ঘদিন যাবত ভারতে পালিয়ে ছিলেন বলে স্থানীয়রা জানান। জহিরুলের বাড়ির আঙিনার ধারে সোনাই নদী পার হলেই ভারত সীমান্ত শুরু। সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি (তদন্ত) মহিদুল ইসলাম তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য: ১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে সাতক্ষীরার ৪ শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী যথাক্রমে, সদর উপজেলার আলীপুরের আব্দুল্লাহিল বাকী, জামাতের সাবেক এমপি বৈকারী গ্রামের আব্দুল খালেক মন্ডল, শহরের পলাশপোল নবজীবন এনজিওর সাবেক নির্বাহী পরিচালক খান রোকনুজ্জামান ও বৈকারীর জহিরুল ইসলাম ওরফে টিক্কা খানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার চলমান রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে এ মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ গত ৬ মে ২০১৯ তারিখে শেষ হয়েছে। আসামিদের মধ্যে রোকন ও টিক্কাখান শুরু থেকেই দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা, ধর্ষণ, আটক, নির্যাতনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের সাতটি অভিযোগ আনা হয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে ৬ জনকে হত্যা, ২ জনকে ধর্ষণ, ১৪ জনকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ আনা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ৭ আগস্ট থেকে তদন্ত শুরু করার পর ২০১৭ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়।


আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd