1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ১১:৫৬ অপরাহ্ন
১৭ শ্রাবণ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিশ্বকাপে ব্রাজিলীয় সমর্থকদের জন্য রেস্ট্রিকশন📰নিষিদ্ধ লীগ নেতা-কর্মীদের ‘গোপন বৈঠক’ ঘিরে গ্রেপ্তার ২২, সেনা হেফাজতে মেজর📰ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার আশঙ্কা, সতর্কতা জারি করলো বাংলাদেশ ব্যাংক📰মিয়ানমারে ডিসেম্বরে নির্বাচন, সেনাপ্রধানের নেতৃত্বেই অন্তর্বর্তী সরকার📰১৫ শতাংশ কমিয়ে বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ২০ শতাংশ📰রাজস্ব আহরণ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯২ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা কম📰আসনের সীমানা পরিবর্তনে বৈষম্যের শিকার আশাশুনি-শ্যামনগরের মানুষ📰সাতক্ষীরায় ৩৯জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সম্মাননা প্রদান📰কোস্ট গার্ডের অভিযানের সুন্দরবন থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার📰নির্বাচন ফেব্রুয়ারির একদিন পরেও যাবে না: প্রেস সচিব

মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামি জহিরুল ইসলাম মারা গেছেন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ১৪ মে, ২০১৯
  • ৬২৪ সংবাদটি পড়া হয়েছে



মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামি জহিরুল ইসলাম মারা গেছেন

নিজস্ব প্রতিনিধি: জেলার অন্যতম শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় ওয়ারেন্টভূক্ত আসামি জহিরুল ইসলাম ওরফে টিক্কা খান (৬৭) মারা গেছেন। তিনি সদর উপজেলার বৈকারী গ্রামের মৃত আইজুদ্দিন মোল্যার ছেলে। ভারতে পালিয়ে থাকা অবস্থায় তিনি সেখানে মারা যান। এরপর গোপনে তার লাশ আনা হয় বৈকারী গ্রামে।
জানা যায়, একাত্তরে পাকিস্থানী হানাদারদের পক্ষে নৃশংসতার কারণে জহিরুল ইসলাম সবার কাছে সাতক্ষীরার ‘টিক্কা খান’ নামে পরিচিতি পান। একাত্তরের এই কসাইয়ের মৃতদেহ সোমবার ভোর রাত ৩টার দিকে তার গ্রামের বাড়ি বৈকারীতে আনা হয়। তিনি দীর্ঘদিন যাবত ভারতে পালিয়ে ছিলেন বলে স্থানীয়রা জানান। জহিরুলের বাড়ির আঙিনার ধারে সোনাই নদী পার হলেই ভারত সীমান্ত শুরু। সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি (তদন্ত) মহিদুল ইসলাম তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য: ১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে সাতক্ষীরার ৪ শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী যথাক্রমে, সদর উপজেলার আলীপুরের আব্দুল্লাহিল বাকী, জামাতের সাবেক এমপি বৈকারী গ্রামের আব্দুল খালেক মন্ডল, শহরের পলাশপোল নবজীবন এনজিওর সাবেক নির্বাহী পরিচালক খান রোকনুজ্জামান ও বৈকারীর জহিরুল ইসলাম ওরফে টিক্কা খানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার চলমান রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে এ মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ গত ৬ মে ২০১৯ তারিখে শেষ হয়েছে। আসামিদের মধ্যে রোকন ও টিক্কাখান শুরু থেকেই দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে হত্যা, ধর্ষণ, আটক, নির্যাতনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের সাতটি অভিযোগ আনা হয়েছে। এরমধ্যে রয়েছে ৬ জনকে হত্যা, ২ জনকে ধর্ষণ, ১৪ জনকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগ আনা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ৭ আগস্ট থেকে তদন্ত শুরু করার পর ২০১৭ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়।


আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd