1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০৭:৫৭ অপরাহ্ন
২৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

আশাশুনিতে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতির প্রশিক্ষণ উদ্বোধন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৯
  • ২১১ সংবাদটি পড়া হয়েছে


আশাশুনি প্রতিনিধি : আশাশুনির কুল্যায় ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) এর স্বেচ্ছাসেবক প্রশিক্ষণ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার সকাল ১০ টায় কুল্যা ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে এ দু’দিনের প্রশিক্ষণ উদ্বোধন করেন, সিপিপি’র উপ-পরিচালক গোলাম কিবরিয়া। গণ প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি (সিপিপি) এর আয়োজনে ইউনিয়নের ৪৫জন স্বেচ্ছাসেবকের অংশ গ্রহনে প্রশিক্ষণ পরিচালনা করেন, উপ-পরিচালক গোলাম কিবরিয়া, সিপিপি উপজেলা টীম লিডার আঃ জলিল ও ইউনিয়ন টীম লিডার কাজিউল ইসলাম। অনুষ্ঠানে দুর্যোগ সংকেত প্রচার, ভূমিকম্প, জলোচ্ছ্বাস, সাড়া প্রদানসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে। প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সিপিপি ভেষ্ট বিতরণ করা হবে বলে জানান সিপিপি কর্মকর্তা গোলাম কিবরিয়া।

কুল্যা মোহনা সমিতির টাকা
হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ

আশাশুনি প্রতিনিধি : আশাশুনি উপজেলার কুল্যা মোহনা সার্বিক গ্রাম উন্নয়ন সমবায় সমিতি লিঃ এর লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ায় সমিতিটি ভেঙ্গে যেতে বসেছে। সদস্যরা সঞ্চয় ও শেয়ার আমানতের টাকা না পেয়ে চরম বিপাকে পড়েছে। সমবায় অধিদপ্তরের রেজিষ্ট্রেশন (নং ৯৯/সাতঃ) নিয়ে সমিতিটি বেশ ভালভাবে চলে আসছিল। ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ আশাশুনি এডিপি/এপি’র সার্বিক তত্ত্বাবধানে সমিতির প্রতিষ্ঠা হয়। তাদের দিক নির্দেশনা ও সমবায় বিভাগের তদারকিতে প্রথম দিকে বেশ সুনামের সাথে সমিতি চালান হচ্ছিল। লাখ লাখ টাকা সঞ্চয় ও শেয়ার আমানতের পাশাপাশি ঋণ প্রদান, ছোট খাট কাজে বিনিয়োগ করে সমিতির যেমন অগ্রগতি হয়েছিল, তেমনি সদস্যরাও লাভের মুখ দেখছিল। ওয়ার্ল্ড ভিশন সমিতিটিকে দাড় করিয়ে দিয়ে এবং কমিটি গঠন ও পরিচালনা সম্পর্কে প্রশিক্ষণ শেষে তাদেরকে নিজেদের দায়িত্বে চলার জন্য তাদের হাতে ছেড়ে দেয়। এরপর থেকে সমবায় দপ্তরের ভিজিট, পরিদর্শন ও নীরিক্ষার মাধ্যমে কমিটি সমিতি পরিচালনা করে আসছে। কিন্তু যথাযথ তদারকি, সমিতির মিটিং, ঋণ বিতরণ ও আদায়সহ সঠিক কার্যক্রমে ভাটা পড়ে যায়। কারো না কারো গাফিলতি ও সুযোগ লাভের লোভের কারণে সমিতি গতি হারাতে বসে। তখন দেখাদেয় অনিয়মের চিত্র। সমিতির অর্থে একটি মালবাহী ট্রলি ক্রয় করা হয় ৮০ হাজার টাকা দিয়ে। ট্রলিটি প্রতিমাসে ২১০০ টাকা ভাড়া চুক্তিতে বাহাদুরপুর গ্রামের ছোলায়মান সরদারের পুত্র বাকি বিল্লাহর কাছে চুক্তিনামা করে নিয়ে ৬/৯/১৪ তাং ভাড়া প্রদান করা হয়। কিন্তু তিনি বিগত ৪ বছরে মাত্র ২০০০ টাকা দিয়ে আর টাকা দেয়নি। ট্রলিটি গোপনে বিক্রয় করে দিয়ে টাকা আত্মসাৎ করেছেন। ৬৪৫ জন সদস্যের মধ্যে থেকে ক্রমে ক্রমে সদস্যরা হিসেব গুটিয়ে নিতে শুরু করেছে। বর্তমানে ৩৫৩ জন সদস্য রয়েছে, তারাও গুটিয়ে নিতে পারছেনা সমিতি তাদের টাকা ফেরৎ দেয়নি তাই। এদিকে সমিতির সাধারণ সম্পাদক মৃত কেরামত হোসেন ২০১৮ সালের শেষের দিকে মৃত্যুবরণ করার আগ পর্যন্ত নিজের নামে এবং গোপনে সদস্যদের নামে ঋণ উঠিয়ে সর্বমোট ১ লক্ষ ৭২ হাজার ৭৯৬ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে অডিট রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। ঋণ গ্রহনকারীদের অনেকেই টাকা পরিশোধ না করায় সমিতি প্রায় অচল হতে চলেছে। অডিট রিপোর্টে দেখা যায়, সমিতিতে সঞ্চয় আমানত আদায় আছে ৬ লক্ষ ৩১ হাজার ৪২৪ টাকা, শেয়ার আদায় ১ লক্ষ ৮৪ হাজার ৪০০ টাকা। ব্যাংকে জমা আছে মাত্র ৫ হাজার ১৩০ টাকা। বাকী টাকা ঋণ প্রদান করা হলেও এখন অধিকাংশ ঋণ গ্রহিতারা টাকা না দেওয়ায় চরম বিপাকে রয়েছেন সদস্য ও কমিটির সদস্যবৃন্দ। দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ম চলছে, ট্রলি ভাড়ায় নিয়ে বিক্রয় করে আত্মসাৎ করা হয়েছে, সম্পাদক নিয়মকে তুয়াক্কা না করে সদস্যদের নামে টাকা উঠিয়ে আত্মসাৎ করেছেন, কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে কোন আইনগত কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। কমিটিও এ পর্যন্ত কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি। ফলে সদস্যদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ও অশান্তির সৃষ্টি হয়েছে। এব্যাপারে সমবায় বিভাগ, উপজেলা প্রশাসন ও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আশু হস্তক্ষেপ কামনা করা হয়েছে। অন্যথায় যেকোন সময় চরম আইন ভঙ্গের সম্ভাবনা বিরাজ করছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd