1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ০৩:৩৬ পূর্বাহ্ন
২৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

ভাঙনের ঝুঁকিতে আশাশুনির ৪ নদীর ১৪ স্থান

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ৫ এপ্রিল, ২০১৯
  • ৬৭২ সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি: আশাশুনি উপজেলার শ্রীউলা ইউনিয়নের হাজরাখালি পাউবো’র বেড়িবাঁধ ভেঙেছিল ২০১৮ সালের জুলাই মাসে। প্লাবিত হয়েছিল গ্রামের পর গ্রাম। ভেসে গিয়েছিল শতশত মাছের ঘের। ঘরবাড়ি ছেড়ে মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল উঁচু জায়গায়। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবু হেনা সাকিলের নেতৃত্বে গ্রামবাসি বাধ বেঁধে বাঁচার চেষ্টা করেছিল। কিন্তু এরপর আর সরকারি কোন কর্মকর্তাকে বাঁধ সংস্কারে এলাকায় দেখা যায়নি। এখানে ৫০০ ফুটের বেশি বাধ ঝুঁকির মধ্যে। এভাবেই খোলপেটুয়া নদীর ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধের বর্ণনা দিয়ে আশাশুনি উপজেলা পরিষদের নব-নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান অসীম বরণ চক্রবর্তী বলেন, আশাশুনি উপজেলার মধ্যদিয়ে মরিচ্চাপ, খোলপেটুয়া, কপোতাক্ষ ও বেতনাসহ চারটি নদী প্রবাহিত। নদীবেষ্টিত এ উপজেলার অন্তত ১৪টি স্থানের বেড়িবাঁধ চরম ঝুঁকির মধ্যে। তিনি বলেন, উপজেলা সদরের দয়ারঘাট, বলাবাড়িয়া, খাজরা, খাজরা জেলেপাড়া, আনুলিয়া মনিপুর, হাজরাখালি, চাকলাসহ ১৪টি স্পটে বাঁধ প্রতিবছর ভেঙে যায়। পাউবো’র উদাসীনতাকে দায়ি করে এ জনপ্রতিনিধি আরো বলেন, সময় থাকতে বাঁধগুলো মেরামত করা হয়না। বাঁধ ভাঙার পর কর্মকর্তারা পরিদর্শন করেন।
তিনি বলেন, গত তিন মাস আগে ভেঙেছিল প্রতাপনগর ইউনিয়নের চাকলা বেড়িবাঁধ। বাধটি আজও সংস্কার না হওয়ায় মানবেতর জীবনযাপন করছেন সেখানকার মানুষ। সেখানে দেখা দিয়েছে সুপেয় পানির তীব্র সংকট। গো-খাদ্যের সংকট দেখা দেওয়ায় হারাতে বসেছে গবাদিপশু। প্রায় তিন শতাধিক মাছের ঘের ভেসে যাওয়ায় মানুষ বেকার। অর্ধাহারে অনাহারে দিনপাত করছেন অনেকেই। অসীম বরণ চক্রবর্তী বলেন, প্রতাপনগরের সীমান্তবতী চাকলা গ্রাম। বাঁধ সংস্কার করা না হলে আশাশুনির মানচিত্র থেকে হারিয়ে যেতে পারে গ্রামটি। স্থানীয় প্রশাসন ভাঙনের সাথে সাথে কিছু সহযোগিতা করলেও সেটি কপোতাক্ষের প্রবল জোয়ারে বিলীন হয়ে যায়।
এদিকে গত তিন মাস ধরে ভাঙন কবলিত বাঁধটি পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোন কর্মকর্তা দেখতে না আসায় ক্ষোভানলে পুড়ছেন এলাকাবাসি। ভাঙন রোধে এলাকাবাসি মানববন্ধন করেও কোন ফল পায়নি।
ভাঙন কবলিত এলাকাবাসি জানায়, গত জানুয়ারি মাসে কপোতাক্ষ নদের প্রবল জোয়ারে বেড়িবাঁধ ভেঙে যায়। স্থানীয়রা স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ সংস্কার করলেও তা ফের নদীর গর্ভে বিলীন হয়।
এলাকবাসি অভিযোগ করে বলেন, আজ পর্যন্ত পানি উন্নয়ন বোর্ডের কোন কর্মকর্তার দেখা পাননি তারা।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd