1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ০৯:১১ পূর্বাহ্ন
২৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

পানির জন্য তাদের পাড়ি দিতে হয় ২ কিলোমিটার পথ

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৯
  • ২১৭ সংবাদটি পড়া হয়েছে
EXIF_IMG


মো. মুশফকিুর রহমান (রজিভ): কপোতাক্ষ নদী এবং নদী তীরের ২০ লাখ মানুষের কথা ভেবে ৩৪টি পরিবার ছেড়ে দিয়েছেন নিজেদের বসতবাড়ি। নদী তীরের সবাই সুখে-শান্তিতে খাকবে এ চিন্তা চেতনা থেকেই মহৎ এ মানুষগুলি নিজেদের বাপ-দাদার ভিটা ছেড়ে দিয়েছেন টিআরএম প্রযুক্তি বাস্তবায়নের জন্য। কিন্তু তাদের খবর রাখেন না কেউ। এ ৩৪টি পরিবার এখন এক খ- খাস জমিতে (নদী ভরাট হওয়া জায়গায়) কোন প্রকার বন্দোবস্ত ছড়াই মানবেতর জীবন যাপন করছেন।

সাতক্ষীরার তালা উপজেলার কপতাক্ষ নদী পাড়ের বালিয়া গ্রামে ছিলো এ পরিবারগুলির বসবাস। টিআরএম প্রযুক্তি বাস্তবায়নে খনন করা সংযোগ খালে চলে গেছে তাদের ভিটামাটি। এখন তারা পাশের গ্রাম জালালপুরের একটি সরকারি জমিতে বসবাস করেন। সে জমিতেও তাদের কোনপ্রকার বন্দবস্ত দেওয়া হয়নি। ৩৪ পরিবারের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা এ স্থানটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আজিজ সুশিল পল্লী’। তালা-কলারোয়ার সাংসদ অ্যাড. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ এবং বেসরকারি সংস্থা ‘উত্তরণ’ এখানে প্রতিটি পরিবারের জন্য একটি করে ছোট ঘর নির্মাণ করে দিয়েছেন। সে ঘরে ৩ থেকে ৭ সদস্য বিশিষ্ঠ পরিবারগুলো অতি কষ্টে বসবাস করেন।

‘শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আজিজ সুশিল পল্লী’তে এ একটি মাত্র ঘর ছাড়া এ পরিবারগুলির আর কিছু নেই। এখানে না আছে বিদ্যুৎ, না আছে স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশন ব্যবস্থা, না আছে সুপেয় পানির ব্যবস্থা। সুপেয় পানির জন্য তো এখানকার বাসিন্দাদের পাড়ি দিতে হয় দুই কিলোমিটার পথ। সেখানে নতুন বাজার নামক স্থান থেকে তারা প্রতি লিটার ১ টাকা দরে পানি কিনে আনেন।

‘শহীদ মুক্তিযোদ্ধা আজিজ সুশিল পল্লী’র গৃহবধু আসমা বেগম, ময়না বেগম, সেলিনা বেগমসহ কয়েকজন বলেন, এখানে খুব কষ্ট করে বসবাস করছি। আমাদের এখানে ন্যূনতম নাগরিক সুবিধা নেই। বিদুৎ নেই, স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট নেই, পানি নেই। গোসল করতে আমরা আধা কিলোমিটার দূরে অন্যের পুকুরে যায়। যাদের পুকুরে গোসল করতে যায় তারা আমাদের আড় চোখে দেখে, রাগ করে।
গৃহবধু আসমা বেগম আরো বলেন, আমাদের এখানে খাওয়ার পানির হাহাকার। দুই কিলো

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd