1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২৫ অপরাহ্ন
৬ পৌষ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সম্পদের খনির সন্ধান পেল সৌদি📰ফাইনালে বাংলাদেশ, প্রতিপক্ষ ভারত📰খুলনা বিভাগের ৫৮ শহীদ পরিবার পেল দুই কোটি ৯০ লাখ টাকা📰মারা গেছেন উপদেষ্টা হাসান আরিফ📰 বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সাতক্ষীরা সদর উপজেলার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন📰আশাশুনির খাজরায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কে নিয়ে ষড়যন্ত্র থামছে না 📰সাতক্ষীরা জেলা রোভারের দুই স্কাউটারকে স্বপ্ন সিঁড়ির সংবর্ধনা📰সাতক্ষীরা জেলা রোভারের দুই স্কাউটারকে স্বপ্ন সিঁড়ির সংবর্ধনা📰মাছের উৎপাদন বৃদ্বিতে সুন্দরবনে প্রকল্প হাতে নিয়েছে হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তর📰সাতক্ষীরা  সীমান্তে মাদকদ্রব্যসহ প্রায় ৩ লক্ষ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ 

কৃষক নেতা এখন পানি তুলে কৃষকের ফসল ধ্বংশ করার খলনায়ক !

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ৬ মার্চ, ২০১৯
  • ১৬৫ সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: এমনিতেই দেরী হয়ে গেছে কৃষকদের চাষের। গত কয়েক দিনের বর্ষায় কৃষকদের মাথায় হাত, তার উপর জনৈক কৃষক নেতার কান্ডজ্ঞানহীন ভুমিকা গোদের উপর বিষফোড়া হয়ে ঠেকেছে। ফলে দিশেহারা হয়ে পড়েছে কয়েক হাজার একর জমির চাষী কৃষকরা।
সদরের কাটিয়া-লস্করপাড়া সংলগ্ন গদাই বিল ছিল কয়েক বছর ধরে জলাবদ্ধ। টানা প্রায় দশ বছরের মত জলাবদ্ধ থাকায় জমির মালিকরা বাধ্য হয়ে গত সাল থেকে মাছ চাষ শুরু করে। ছোট ছোট ঘেরের মাধ্যমে মাছ চাষ শুরু হওয়ার পর কৃষকরা শুষ্ক মৌসুমের শুরুতে ইরি ধানের চাষ করা শুরু করে। এক সময়ের দু ফসলী গদাই বিল এখন শুধু ইরি চাষেই সীমাবদ্ধ থাকতে হয় কৃষকদের।
প্রতি বছর জানুয়ারী থেকে কৃষকরা চাষ শুরু করে। তার আগ পর্যন্ত পানিতে সব তলিয়ে থাকে। কিন্তু এ বছর পানি সরতে দেরী হওয়ায় চাষ এক মাস পিছিয়ে যায়। ফেরুয়ারী থেকে কৃষকরা তড়িঘড়ি কওে জমিতে চাষ দেয়। ইতোমধ্যে ধানের চারা বপন করা হয়ে গেছে কিন্তু যে পরিমান এ সময় বাড়ার কথা দেরী তে রোপন করায় সে পরিমান বাড়তে পারেনি। অন্যদিকে গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ধানের চারা পানিতে ডুবে যাওয়ার অবস্থা। ধানের গাছ টিকিয়ে রাখার মধ্যে কৃষকরা যখন চরম হতাশ, ঠিক তখনই কৃষক নেতা মনজ্ঞুর হোসেন বেড়ী কেটে পানি ঢুকিয়ে দেয় ধানের জরি মধ্যে। হতাশ দলগত ভাবে ক্ষুব্ধ হয়ে প্রতিবাদ করলে দ্রুত এলাকা ত্যাগ করে। তবে পুলিশ দিয়ে সাইজ করার হুমকি দিয়ে দৌড় দেয়। কারণ সে সরকারী দলের কৃষক লীগের জেলা সাধারণ সম্পাদক। এ প্রতিবেদকের ভুক্তভোগি অভিযোগ করলে মন্জুর হোসেনের মোবাইলে কয়েকবার ফোন করেও তার সাথে কথা বলা সম্ভব হয়নি।
ঘটনাটি যে কোন সময়ে মারাত্মক আকার ধারন করতে পারে, এমন আশংকা স্থানীয় শুধি জনের। অন্যদিকে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে এর প্রভাব পড়ার সম্ভবনা রয়েগেছে। সবচেয়ে বড় কথা, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী যেখানে কৃষি জমি ও কৃষি ফসল সংরক্ষনে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে গুরুত্ব দিচ্ছেন, সেখানে সেই দলের নেতা আবার তিনি যে সে নেতা নয় খোদ কৃষক নেতা। কৃষি ফসল বিরোধী কার্যক্রম সকলকে হতাশ করেছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd