1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন
৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত📰পাইকগাছায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ!প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবি📰জলবায়ু ন্যায্যতার দাবীতে সাতক্ষীরাতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

কাঁকড়া শিল্প হুমকির মুখে : নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও সুন্দরবনে চলছে কাঁকড়া আহরণ

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯
  • ৮০৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে


শ্যামনগর ব্যুরো :
প্রজনন মৌসুমে সুন্দরবনে কাঁকড়া আহরণ নিষিদ্ধ থাকলেও চলছে কাঁকড়া আহরণ। এমন অবস্থা চলতে থাকলে ভবিষ্যতে কাঁকড়া শিল্প রক্ষা করা কঠিন হবে। প্রতিবছরের ন্যায় চলতি বছরের ১ জানুয়ারী থেকে ২৮ ফেব্র“য়ারী পর্যন্ত সুন্দরবনে কাঁকড়া আহরণ সরকারী ভাবে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। বন বিভাগ ও প্রশাসনের দায়িত্ব অবহেলার কারণে অসাধু বনজীবিরা ও কাঁকড়া ব্যবসায়ীরা কাঁকড়া প্রজননকে বাধাগ্রস্থ করছে। নির্ভর যোগ্য সূত্রে জানাগেছে, পারুলিয়া ও শ্যামনগর কাঁকড়া ব্যবসায়ী সমিতি আনুমানিক ৭লক্ষাধিক টাকা উঠিয়ে সংশ্লিষ্ট বন-বিভাগ, স্থানীয় সাংবাদিক ও স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে কাঁকড়া আহরণ ও ক্রয়-বিক্রয় অব্যহত রেখেছে। তথ্যনুসন্ধানে জানাগেছে, সুন্দরবনে নদ-নদী ও জলাভূমিতে বেড়ে উঠা সব জাতের কাঁকড়া শুকনা মৌসুমে জানুয়ারী ও ফেব্র“য়ারী দুই মাসের জন্য আহরণ, মজুদ, বিক্রি ও পরিবহন নিষিদ্ধ করা হয়। বনবিভাগের মতে নদ-নদী ও জলাভূমিতে বেঁড়ে ওঠা দেশের রপ্তানী পন্য শীলা কাঁকড়া সহ সব জাতের কাঁকড়ার প্রজনন মৌসুম। এ সময়ের মধ্যে মা কাঁকড়ার ডিম থেকে অসংখ্যক ছোট ছোট কাঁকড়া জন্ম নেয়। তাই মা কাঁকড়া রক্ষার জন্য প্রতি বছর সুন্দরবনে জানুয়ারী ও ফেব্র“য়ারী এ দুইমাস কাঁকড়া আহরণ সরকারী ভাবে নিষিদ্ধ। মৎস্য বিশেষজ্ঞদের মতে কাঁকড়া নদী ও খালে বেড়ে উঠলেও এর প্রজনন হয় গভীর পানিতে। বিশেষ করে সাগরের মোহনায়। তাই এই সময় মা কাঁকড়ার ডিম দেওয়ার জন্য সাগরের দিকে যায়। সাগরের দিকে বা গভীর পানিতে যাওয়ার সময় কেউ ধরতে না পারে সেজন্য সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে মা কাঁকড়া রক্ষায় নিষেধাজ্ঞা জারী করে বন বিভাগ। কাঁকড়া যখন ডিম দেয় তখন তাদের ধরা খুবই সহজ। ওই মুহুর্ত্বে কাঁকড়া গুলো ক্ষুধার্ত ও দূর্বল থাকে। তাদের সামনে যে কোন খাবার দেওয়া হলে তা দ্রুত ক্ষেতে আসে। অপরদিকে সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকায় অসাধু কাঁকড়া ব্যবসায়ীরা চোরাই কাঁকড়া ক্রয় করে হ্যাচারীতে কিছুদিন রেখে অধিক মুনাফায় বিক্রি করছে। তবে স্থানীয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই সমস্ত অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে নেওয়া হয় না কোন আইনগত ব্যবস্থা। উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা ফারুক হোসেন সাগর বলেন, কাঁকড়া প্রজনন মৌসুমে কাঁকড়া ধরা বন্ধ না হলে এ শিল্প রক্ষা করা কঠিন হবে। সাতক্ষীরা সহকারী বন সংরক্ষক মোঃ রফিক আহম্মেদ বলেন, কাঁকড়া আহরণ একেবারেই হচ্ছেনা বলবনা। কিছু অসাধু বনজীবিরা বেশি লাভের আশায় চুরি করে কাঁকড়া আহরণ করছে। তবে ধরতে পারলে তাদের বিরুদ্ধে বন মামলা দেওয়া হচ্ছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd