1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন
৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের আন্ত:ওয়ার্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ ও নিয়োগ বাণিজ্য রোধের আবেদন📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

একাত্তরের রণাঙ্গনের বীরকন্যা বীরপ্রতীক তারামন বিবি আর নেই

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ১ ডিসেম্বর, ২০১৮
  • ৬৬০ সংবাদটি পড়া হয়েছে

একাত্তরের রণাঙ্গনের বীরকন্যা বীরপ্রতীক তারামন বিবি আর নেই। শুক্রবার দিবাগত রাতে কুড়িগ্রামের রাজিবপুর উপজেলার কাচারীপাড়ায় নিজস্ব বাসভবনে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন তিনি। তার শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় ৮ নভেম্বর কুড়িগ্রামের রাজীবপুর থেকে ময়মনসিংহ সিএমএইচ (সেনা ক্যান্টমেন্ট হাসপাতাল) ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসকদের পরামর্শে তার উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে চিকিৎসা শেষে শারীরিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলে ১ সপ্তাহ আগে তাকে রাজিবপুরের নিজ বাড়িতে নিয়ে আসা হয়।

শুক্রবার রাতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে রাজিবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. দেলোয়ার হোসেন বাড়িতেই তার প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেন। পরে রাত দেড়টার দিকে তিনি শেষ নিশ্বাষ ত্যাগ করেন।

কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক মোছা. সুলতানা পারভীন জানান, বীর প্রতীক তারামন বিবির নামাজে জানাজা দুপুর ২টায় অনুষ্ঠিত হবে। পরে তাকে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।

উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধের সময় ১১ নং সেক্টরের হয়ে তারামন বিবি মুক্তিবাহিনীদের রান্নাবান্না, তাদের অস্ত্র লুকিয়ে রাখা, পাকবাহিনীদের খবরাখবর সংগ্রহ করা এবং সম্মুখ যুদ্ধে পাকবাহিনীদের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছেন। এ কারণে তাকে বীরপ্রতীক খেতাব প্রদান করা হয়েছে।

মহান মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখার জন্য বাংলাদেশে যে দুজন নারী মক্তিযোদ্ধাকে বীর প্রতীক খেতাব দেয়া হয়েছে তারামন বিবি তার একজন। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর প্রতীক খেতাব প্রদান করে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd