আশাশুনি ব্যুরো: আশাশুনি উপজেলার শোভনালীতে মাদরাসা ছাত্রীকে উত্যক্ত করা ও ফেসবুকে ছাত্রীর ছবি পোষ্ট করার অপরাধে একজনকে গণ ধোলাই দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার সকালে ইউনিয়নের বসুখালী বাজারে এ ঘটনা ঘটে।
উত্যক্তের শিকার বসুখালী দাখিল মাদরাসার ১০ শ্রেণির ছাত্রী ও তার পিতা জানান, একই গ্রামের হামিদ উল্লাহ গাজীর ছেলে ফরহাদ দেড় বছর আগে থেকে মেয়েটিকে স্কুলে যাতয়াতের পথে কু-প্রস্তাব ও উত্যক্ত করে আসছিল। গরীব ও অসহায় পরিবারের মেয়ের অভিভাবকরা লোক লজ্জা ও মেয়ের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে প্রতিকারের চিন্তা না করে সতর্কতার সাথে মেয়েকে মাদরাসায় যাতয়াতের ব্যবস্থা করেন।
এক মাস আগে ফরহাদের স্বামী পরিত্যাক্তা মা মেয়ের পিতার কাছে মোবাইল করে ছেলের পিতার পরিবার খারাপ, তার সাথে যেন মেয়ের বিয়ে না দেয়, তিনি নিজে ১৮ বছর ঐ সংসারে নির্যাতন ও অমর্যাদা নিয়ে কিভাবে কাটিয়েছেন তা বর্ণনা দিয়ে সতর্ক করে দেন। মেয়ের পিতা ছেলের মাকে তাদের ছেলেকে আটকাতে অনুরোধ করেন। তাদের মেয়ের ছেলের সাথে কোন যোগাযোগ নেই, তাকে ভয়ভীতি ও উত্যক্ত না করে সেজন্য অনুরোধ জানান। মেয়ের পিতা আরও বলেন, ৪/৫ দিন আগে আবারও ছেলের মার সাথে কথা হলে তিনি ছেলে উত্যক্ত করতে গেলে বেধে রাখার নির্দেশ দেন। উত্যক্তের শিকার মেয়ে বলে, তাকে ছেলেটি উত্যক্ত করার পাশাপাশি তার প্রস্তাবে রাজি না হলে এসিড নিক্ষেপ করার হুমকী দিয়েছে। ক্লাশ রুমে গিয়েও উত্যক্ত করেছে। ফলে অভিভাবকরা মেয়েকে মাদরাসায় পাঠানো বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। এদিকে উক্ত ফরহাদ তার ফেসবুকে নিজস্ব আইডিতে মেয়ের ছবি পোষ্ট করলে বিষয়টি নিয়ে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
শুক্রবার সকালে ফরহাদ মেয়েদের বাড়ির এলাকায় গেলে এলাকাবাসী বসুখালী বাজারে ফরহাদকে আটকে গণপিটুনি দেয়। এলাকার জনপ্রিতিনিধি, গন্যমান্য ব্যক্তি ও সর্বস্তরের মানুষের সামনে থেকে ফরহাদের পিতা ক্ষমা প্রার্থনা করে ছেলেকে নিজের জিম্মায় নিয়ে যান এবং আর কখনো মেয়ের পিছু নেবেনা বলে অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। বর্তমান ইউপি সদস্য ফারুক হোসেন ও সাবেক ইউপি সদস্য শাহবাজ হোসেনসহ এলাকার শত শত মানুষ অভিযোগ ও ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। অভিযুক্ত ফরহাদ বলেন, মেয়েটির সাথে তার সম্পর্ক আছে, মেম্বারের সাথে শত্রুতার কারনে পরিকল্পিত ভাবে ঘটনাটি ঘটান হয়েছে।
এক মাস আগে ফরহাদের স্বামী পরিত্যাক্তা মা মেয়ের পিতার কাছে মোবাইল করে ছেলের পিতার পরিবার খারাপ, তার সাথে যেন মেয়ের বিয়ে না দেয়, তিনি নিজে ১৮ বছর ঐ সংসারে নির্যাতন ও অমর্যাদা নিয়ে কিভাবে কাটিয়েছেন তা বর্ণনা দিয়ে সতর্ক করে দেন। মেয়ের পিতা ছেলের মাকে তাদের ছেলেকে আটকাতে অনুরোধ করেন। তাদের মেয়ের ছেলের সাথে কোন যোগাযোগ নেই, তাকে ভয়ভীতি ও উত্যক্ত না করে সেজন্য অনুরোধ জানান।
মেয়ের পিতা আরও বলেন, ৪/৫ দিন আগে আবারও ছেলের মার সাথে কথা হলে তিনি ছেলে উত্যক্ত করতে গেলে বেধে রাখার নির্দেশ দেন।
উত্যক্তের শিকার মেয়ে বলে, তাকে ছেলেটি উত্যক্ত করার পাশাপাশি তার প্রস্তাবে রাজি না হলে এসিড নিক্ষেপ করার হুমকী দিয়েছে। ক্লাশ রুমে গিয়েও উত্যক্ত করেছে। ফলে অভিভাবকরা মেয়েকে মাদরাসায় পাঠানো বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে। এদিকে উক্ত ফরহাদ তার ফেসবুকে নিজস্ব আইডিতে মেয়ের ছবি পোষ্ট করলে বিষয়টি নিয়ে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
শুক্রবার সকালে ফরহাদ মেয়েদের বাড়ির এলাকায় গেলে এলাকাবাসী বসুখালী বাজারে ফরহাদকে আটকে গণপিটুনি দেয়। এলাকার জনপ্রিতিনিধি, গন্যমান্য ব্যক্তি ও সর্বস্তরের মানুষের সামনে থেকে ফরহাদের পিতা ক্ষমা প্রার্থনা করে ছেলেকে নিজের জিম্মায় নিয়ে যান এবং আর কখনো মেয়ের পিছু নেবেনা বলে অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
বর্তমান ইউপি সদস্য ফারুক হোসেন ও সাবেক ইউপি সদস্য শাহবাজ হোসেনসহ এলাকার শত শত মানুষ অভিযোগ ও ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
অভিযুক্ত ফরহাদ বলেন, মেয়েটির সাথে তার সম্পর্ক আছে, মেম্বারের সাথে শত্রুতার কারনে পরিকল্পিত ভাবে ঘটনাটি ঘটান হয়েছে।
Leave a Reply