1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩১ পূর্বাহ্ন
৯ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰সাতক্ষীরা দেবহাটায় ছাত্রশিবিরের আন্ত:ওয়ার্ড ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত 📰আশাশুনির গাজীপুর মাদ্রাসার অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি এতিমের অর্থ আত্মসাৎ ও নিয়োগ বাণিজ্য রোধের আবেদন📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুল মান্নানের ছেলে শেখ আব্দুল শাহিন পলাশ এর সংবাদ সম্মেলন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ৭ জুন, ২০১৮
  • ৭৭৫ সংবাদটি পড়া হয়েছে

বিজ্ঞপ্তি: তালা উপজেলার মাগুরা গ্রামের মৃত মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুল মান্নানের ছেলে শেখ আব্দুল শাহিন পলাশ মঙ্গলবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে যে বক্তব্য দিয়েছেন তার প্রতিবাদ জানিয়েছেন শেখ আব্দুল লতিফের ছেলে প্রভাষক শেখ আব্দুল হালিম। বুধবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক পাল্টা সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই প্রতিবাদ জানান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে আমার বাবা শেখ আব্দুল লতিফ ও তার ছোট ভাই মাগুরা ইউনিয়ন আ’লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শেখ আব্দুল গণির বাড়িতে মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্প ছিল। যুদ্ধকালিন সময়ে আমাদের বাড়িতে মুক্তিযোদ্ধাসহ অসংখ্যা হালকা-ভারি অস্ত্রসহ বোমা, গ্রেনেড ও গোলাবারুদ থাকতো। মুক্তিযোদ্ধাদের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের তিনবেলা খাওয়া ও থাকার ব্যবস্থা আমাদের বাড়িতেই ছিল। সালাউদ্দিন ইউসুপ, ইঞ্জিঃ শেখ মুজিবুর রহামন, বীর মুক্তিযোদ্ধা স,ম আলাউদ্দিন, আব্দুস সালাম, ইউনুচ ও কামরুজ্জামান টুকুসহ অসংখ্যা মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থান ছিল আমাদের বাড়িতে। ৭১ এর নভেম্বর/ডিসেম্বর মাসে খান সেনারা আমাদের বাড়ি পুড়িয়ে দেয়। তিনি আরো বলেন, আমার ছোট চাচার ছেলে শেখ আব্দুল শাহিন পলাশ মঙ্গলবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে যে অভিযোগ উত্থাপন করেছেন তা সম্পূর্ন মিথ্যে ও ভিত্তিহীন। নিজস্ব বাড়ি ঘর না থাকায় যুদ্ধকালিন সময়ে ছোট চাচা আমান বাবার বাড়িতেই থাকতেন। যুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধাদের সংঘঠিত করা, প্রশিক্ষনের জন্য ভারতে পাঠানোর ব্যবস্থাসহ যাবতীয় কাজ করতেন সেঝ চাচা ও আমার বাবা। বাড়িতে অবস্থানকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করতেন আমার বাবা ও চাচারা। খানসেনারা আমার বাবা ও সেঝ চাচার বাড়িঘর পুড়িয়ে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করে দিয়েছিল। অথচ তারা জীবীত থাকাকালিন কেউ মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভূক্ত হওয়ার জন্য কোন চেষ্টা করেননি। শেখ আব্দুল হালিম বলেন, ২০১৭ সালের জানুয়ারী মাসে তালা উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা যাচাই বাছাই শুরু হলে বোর্ডের কাছে আমার বাবা, মা, সেঝ চাচা ও বড় ফুফু চারজনকে মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় অর্ন্তভূক্ত করার জন্য আমরা আবেদন করি। কিন্তু বোর্ড থেকে এমন কোন ফরম বিতরণ করা হয়নি যেখানে কোন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী / সন্তান বা অন্য কারো সাক্ষ্য গ্রহণ করা দরকার। যুদ্ধকালিন সময়ে আমাদের বাড়িতে অবস্থানকৃত মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারদের কাছ থেকে আমার বাবা, মা, সেঝ চাচা ও বড় ফুফু চারজনের মুক্তিযুদ্ধে আবেদনের প্রত্যায়ন নেয়া আছে। আমাদের চাচীর কাছে কাছে কখনো স্বাক্ষরের জন্য আবেদন বা অনুরোধ করা হয়নি। সম্পত্তির ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে তাদের সাথে আমাদের দ্বন্দ্ব রয়েছে। বন্টননামা অনুযায়ী জমি ভাগ করতে গিয়ে দেখা গেছে আমার ছোট চাচার ছেলেরা অনেক বেশি জমি দখল করেে রেখেছে। ওই জমি বের করে দিতে বলায় তারা তারবাহনা শুর করেছে। মূল ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য সংবাদ সম্মেলনে আমার চাচাত ভাই আব্দুল শাহিন মিথ্যের আশ্রয় নিয়েছেন। তারা আমাদের সামাজিক সম্মান ও রাজনৈতিক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তিনি উক্ত ষড়যন্ত্রকারিদের হাত থেকে পৈত্রিক সম্পত্তি উদ্ধার ও তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যে অপপ্রচারকারিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd