1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫, ১১:২১ পূর্বাহ্ন
১৪ শ্রাবণ, ১৪৩২
Latest Posts
📰আশাশুনিতে খাদ্যবান্ধব ডিলার  নিয়োগে উন্মুক্ত লটারী অনুষ্ঠিত📰তালায় কৃষিকাজ ও মুরগি ফার্মের জন্য ১০ নারীকে উত্তরণের সহায়তা📰সাতক্ষীরায় জুলাই পূনর্জাগরণ উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও রক্তদান কর্মসূচি📰ইনতেফার উদ্যোগে সাতক্ষীরায় ফলজ,বনজ বৃক্ষের চারা বিতরণ📰ভারতে যাওয়ার সময় পাইকগাছার যুবলীগ নেতা ভোমরায় আটক📰তালায় যুব সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত📰আশাশুনিতে ইউনিয়ন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির উদ্ধার সরঞ্জাম বিতরণ📰একনেক সভায় ৮ হাজার ১৪৯ কোটি ৩৮ লাখ টাকার ১২ প্রকল্প অনুমোদন📰জুলাই মাসের প্রথম ২৬ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৩.৯৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে📰জুলাই সনদের প্রাথমিক খসড়া তৈরি: আলী রীয়াজ

মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুল মান্নানের ছেলে শেখ আব্দুল শাহিন পলাশ এর সংবাদ সম্মেলন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ৭ জুন, ২০১৮
  • ৮৬০ সংবাদটি পড়া হয়েছে

বিজ্ঞপ্তি: তালা উপজেলার মাগুরা গ্রামের মৃত মুক্তিযোদ্ধা শেখ আব্দুল মান্নানের ছেলে শেখ আব্দুল শাহিন পলাশ মঙ্গলবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে যে বক্তব্য দিয়েছেন তার প্রতিবাদ জানিয়েছেন শেখ আব্দুল লতিফের ছেলে প্রভাষক শেখ আব্দুল হালিম। বুধবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক পাল্টা সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই প্রতিবাদ জানান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ১৯৭১ সালে আমার বাবা শেখ আব্দুল লতিফ ও তার ছোট ভাই মাগুরা ইউনিয়ন আ’লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি শেখ আব্দুল গণির বাড়িতে মুক্তিযোদ্ধাদের ক্যাম্প ছিল। যুদ্ধকালিন সময়ে আমাদের বাড়িতে মুক্তিযোদ্ধাসহ অসংখ্যা হালকা-ভারি অস্ত্রসহ বোমা, গ্রেনেড ও গোলাবারুদ থাকতো। মুক্তিযোদ্ধাদের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের তিনবেলা খাওয়া ও থাকার ব্যবস্থা আমাদের বাড়িতেই ছিল। সালাউদ্দিন ইউসুপ, ইঞ্জিঃ শেখ মুজিবুর রহামন, বীর মুক্তিযোদ্ধা স,ম আলাউদ্দিন, আব্দুস সালাম, ইউনুচ ও কামরুজ্জামান টুকুসহ অসংখ্যা মুক্তিযোদ্ধাদের অবস্থান ছিল আমাদের বাড়িতে। ৭১ এর নভেম্বর/ডিসেম্বর মাসে খান সেনারা আমাদের বাড়ি পুড়িয়ে দেয়। তিনি আরো বলেন, আমার ছোট চাচার ছেলে শেখ আব্দুল শাহিন পলাশ মঙ্গলবার সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে যে অভিযোগ উত্থাপন করেছেন তা সম্পূর্ন মিথ্যে ও ভিত্তিহীন। নিজস্ব বাড়ি ঘর না থাকায় যুদ্ধকালিন সময়ে ছোট চাচা আমান বাবার বাড়িতেই থাকতেন। যুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধাদের সংঘঠিত করা, প্রশিক্ষনের জন্য ভারতে পাঠানোর ব্যবস্থাসহ যাবতীয় কাজ করতেন সেঝ চাচা ও আমার বাবা। বাড়িতে অবস্থানকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের যাবতীয় ব্যয়ভার বহন করতেন আমার বাবা ও চাচারা। খানসেনারা আমার বাবা ও সেঝ চাচার বাড়িঘর পুড়িয়ে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করে দিয়েছিল। অথচ তারা জীবীত থাকাকালিন কেউ মুক্তিযোদ্ধা তালিকাভূক্ত হওয়ার জন্য কোন চেষ্টা করেননি। শেখ আব্দুল হালিম বলেন, ২০১৭ সালের জানুয়ারী মাসে তালা উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা যাচাই বাছাই শুরু হলে বোর্ডের কাছে আমার বাবা, মা, সেঝ চাচা ও বড় ফুফু চারজনকে মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় অর্ন্তভূক্ত করার জন্য আমরা আবেদন করি। কিন্তু বোর্ড থেকে এমন কোন ফরম বিতরণ করা হয়নি যেখানে কোন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী / সন্তান বা অন্য কারো সাক্ষ্য গ্রহণ করা দরকার। যুদ্ধকালিন সময়ে আমাদের বাড়িতে অবস্থানকৃত মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারদের কাছ থেকে আমার বাবা, মা, সেঝ চাচা ও বড় ফুফু চারজনের মুক্তিযুদ্ধে আবেদনের প্রত্যায়ন নেয়া আছে। আমাদের চাচীর কাছে কাছে কখনো স্বাক্ষরের জন্য আবেদন বা অনুরোধ করা হয়নি। সম্পত্তির ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে তাদের সাথে আমাদের দ্বন্দ্ব রয়েছে। বন্টননামা অনুযায়ী জমি ভাগ করতে গিয়ে দেখা গেছে আমার ছোট চাচার ছেলেরা অনেক বেশি জমি দখল করেে রেখেছে। ওই জমি বের করে দিতে বলায় তারা তারবাহনা শুর করেছে। মূল ঘটনাকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য সংবাদ সম্মেলনে আমার চাচাত ভাই আব্দুল শাহিন মিথ্যের আশ্রয় নিয়েছেন। তারা আমাদের সামাজিক সম্মান ও রাজনৈতিক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তিনি উক্ত ষড়যন্ত্রকারিদের হাত থেকে পৈত্রিক সম্পত্তি উদ্ধার ও তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যে অপপ্রচারকারিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd