1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২১ অপরাহ্ন
৮ পৌষ, ১৪৩১
Latest Posts
📰ব্রহ্মরাজপুর ৮নং ওয়ার্ড জামায়াতের উদ্যোগে যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত 📰সাতক্ষীরায়  ১২ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ📰সাতক্ষীরায় পৌর বিএনপি’র র‍্যালি ও আলোচনা সভা📰আশাশুনি আলহাজ্ব সামছুর রহমান এতিমখানা ও হাফিজিয়া মাদরাসা ৪ শিক্ষার্থীর হেফজ সমাপ্ত ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত📰ছিনতাইয়ের অভিযোগে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার📰রেমিট্যান্সে জোয়ার, ২১ দিনে এলো ২ বিলিয়ন ডলার📰দুই মাসে বাংলাদেশে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা📰সাতক্ষীরায় প্রায় আড়াই লক্ষ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি📰তাবলীগ জামায়াতের সাদপন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ-সমাবেশ📰সাতক্ষীরা জেলা কৃষি ঋণ কমিটির সভা  অনুষ্ঠিত 

বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম পাখি হামিং বার্ড

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ২ জুন, ২০১৮
  • ১১৭০ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ইংরেজী Humming অর্থ গুনগুন করা। ছোট এ পাখি যখন প্রচন্ড গতিতে পাখা নাড়ে তখন গুনগুন শব্দ হয়, এজন্য এ পাখিকে হামিং বার্ড বলা হয়। এদের স্বভাবে রয়েছে নানা বৈশিষ্ট্য। পৃথিবীর সবথেকে ছোট প্রজাতির হমিং বার্ড পাওয়া যায় কিউবায়। দুই গ্রামের কম ওজন এবং আড়াই ইঞ্চির কম লম্বাকৃতির এই পাখির ডিমের আকৃতি মটরের দানার মত। সবচেয়ে বড় প্রজাতির হামিং বার্ডকে জায়ান্ট হামিং বার্ড বলা হয়, যারা লম্বায় মাত্র আট ইঞ্চি এবং ওজনে ১৮ থেকে ২০ গ্রাম হয়ে থাকে।
এদের পুরুষ ও স্ত্রী প্রজাতির মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। পুরুষ পাখির লোম সবুজ রংয়ের হয় এবং পাখার উপরের দিক নীল বর্নের আর নিচের দিকটা ধূসর সাদা বর্ণের হয়। অপরদিকে স্ত্রী পাখির গায়ের রং নীলচে সবুজ হয় এবং লেজে সাদা ফোটা দাগ থাকে। হামিং বার্ডের দুইটি অনন্য বৈশিষ্ট্য হল এরা একটানা বহুদিন না খেয়ে থাকতে পারে এবং এরা কোথাও না থেমে হাজার মাইল পাড়ি দিতে পারে। এর রহস্য হিসেবে বিজ্ঞানীরা জানান, হামিং বার্ড সেকেন্ডে ১২ থেকে ৯০ বার পাখা ঝাপ্টাতে পারে। অন্যান্য পাখিরা ডানা মেলে শুধুমাত্র সামনের দিকে উড়তে পারে। কিন্তু হামিং বার্ড সামনে পিছনে, ডানে বামে, উপরে নিচে সব দিকে উড়ে যেতে পারে। এদের এরুপ উড়ার রহস্য লুকিয়ে আছে এর ডানার গঠন, কাঁধের জোর এবং অতি শক্তিশালী পেশীর মাঝে। এরা এত দ্রুত উড়তে পারলেও অন্যান্য পাখির মত এরা হাঁটতে পারে না এবং বেশি সময় দাড়িয়েও থাকতে পারে না।
খাবার দাবারের বেলাতেও এই পাখি বেশ বিলাসী। এদের প্রধান খাদ্য মধু। হামিং বার্ডদিনে প্রায় ১৫০০ ফুল থেকে মধু আহরন করে। মধু খাওয়ার সময় এরা ফুল থেকে নিজের দূরত্ব বজায় রাখে এবং শূন্যে ভাসমান অবস্থায় মধু সংগ্রহ করে। লাল রংয়ের ফুলই এদের পছন্দনীয়। কিছু পাখি পোকা মাকড়ও খাবার হিসেবে গ্রহন করে।
এরা সাধারনত গাছের ডালে বাসা বেঁধে থাকে। বাসা তৈরির জন্য শুকনো ঘাস, লতাপাতা, গাছের বাকল, ছত্রাক, মাকড়সার জাল, শেওলা ব্যবহার করে থাকে। তবে বাসা বাঁধার জন্য স্ত্রী পাখিরাই কাজ করে, পুরুষ পাখিদের এ ব্যপারে কোন মাথাব্যাথা নেই। এদের বাসা আকারে কাপের মত হয়। একটি স্ত্রী হামিং বার্ড প্রতিবারে ২ টি ডিম পাড়ে । দুই থেকে তিন সপ্তাহ পরে ডিম থেকে ছোট হামিং বার্ড বের হয় যা প্রাপ্ত বয়স্ক হতে ছয় থেকে সাত দিন সময় নেয়। এদের গড় আয়ু তিন থেকে পাঁচ বছর।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd