লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, পলাশপোল মৌজাধীন ডিএস ১৯৯৪নং খতিয়ানের ১২৮০ দাগে ১২ একর ৩৭ শতক জমি রেকর্ডীয় প্রজা আব্দুল হাই খাঁ ও তার দুই পুত্র আব্দুল ওহাব ও আব্দুল আহাদ খাঁ এর নিকট হইতে দেওয়ানী ৪৮/৪৭ নং মোকদ্দমায় সোলে সূত্রে আতিয়ার রহমান প্রাপ্ত হয়ে খাসে সত্ববান থাকা কালিন এক পুত্র আব্দুল কুদ্দুস ও এক কন্যা র্ঝণা খাতুনকে রেখে মারা যান। অতপর তারা দুজন বাদী হয়ে সাতক্ষীরা যুগ্ম জেলা জজ-১ আদালতে দেওয়ানী ১৫/১৬ নং মোকদ্দমা দাখিল করে পরিচালনা করে আসছে। উক্ত মোকদ্দমায় এডভোকেট কমিশনার সরেজমিন তদন্ত করে গত ইং ০৯/০৫/১৬ তারিখে আমার দখলে রয়েছে মর্মে রিপোর্ট প্রদান করেছেন। উক্ত মোকদ্দমায় বিবাদী পক্ষ আব্দুল কাদের খান দিং- তাদের দাবির পোষকে জাল নামপত্তন ও খাজনা দাখিলা দাখিল করায় বিজ্ঞ সাব জজ আদালত তাদের কাগজপত্র সেফ কাস্টডিতে নিয়েছে। এছাড়া উক্ত একই জমি নিয়ে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে ১১৮৬৫/১৫ নং রিট পিটিশন দাখিল করেন। তা খারিজ হয়ে গেলে উক্ত আদেশের বিরুদ্ধে ৩০০২/১৭ নং লিভ টু আপিল দাখিল করে। যা সুপ্রীম কোর্টে বিচারাধীন আছে। এছাড়া জমি নিয়ে সরকার পক্ষ ৪৬/১১ নং সিভিল আপিল দায়ের করলে উক্ত মোকদ্দমায় আব্দুল কুদ্দুস দিং বিবাদী শ্রেণিভুক্ত হয়েছে। উক্ত সম্পত্তি অবৈভাবে দখল নেওয়ার জন্য শহরের কুখরালী এলাকার রহমত উল¬াহ গাজীর ছেলে জামায়াতের অর্থদাতা, নাশকতাকারী জামায়াত নেতা আবু বক্কর সিদ্দিকসহ একটি মহল পায়তারা চালাচ্ছে। এদিকে আমার জমির সাথে তার কোন সংশি¬ষ্টতা নেই। কিন্তু সে আমাকে হয়রানি করার জন্য বিভিন্ন সময়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করে চলেছে। বার বার তার করা অভিযোগ মিথ্যা প্রমানিত হলেও সে শুধু মাত্র আমাকে হয়রানির উদ্যেশ্যে মিথ্যা অভিযোগ করে চলেছে। ওই মহলটি আমাকে জমি ছেড়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন হুমকি-ধামকি অব্যাহত রেখেছে।
তিনি উক্ত ব্যক্তির ষড়যন্ত্রের হাত রক্ষা পেতে সাতক্ষীরা পুলিশ সুপারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
Leave a Reply