1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৪৭ অপরাহ্ন
৬ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১
Latest Posts
📰প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসির উদ্দীন📰আন্দোলনে সাধারণের পক্ষে দাঁড়িয়ে আস্থার প্রতীক হয়েছে সেনাবাহিনী : ড. ইউনূস📰অবৈধভাবে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা, সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ২📰উপকূলীয় জীবনের সুরক্ষায় সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে বাগেরহাটে মানববন্ধন📰‘উপকূলীয় নারীদের সফলতা ও জ্ঞানের কথা’ শীর্ষক অভিজ্ঞতা সভা📰বর্ণাঢ্য আয়োজনে সপ্তাহ ব্যাপি বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষ মেলার উদ্বোধন📰আশাশুনির বুধহাটা ক্লাস্টারের দুরাবস্থাগ্রস্থ ৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাণের ঝুঁকির মধ্যে চলছে ক্লাশ 📰আশাশুনিতে উপজেলা শুমারী  কমিটির সভা অনুষ্ঠিত📰পাইকগাছায় শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ!প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবি📰জলবায়ু ন্যায্যতার দাবীতে সাতক্ষীরাতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

আশাশুনিতে পানি নিস্কাশনের খাল ইজারা বাতিলের দাবী

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ১১ মে, ২০১৮
  • ৫৩৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

আশাশুনি ব্যুরো: আশাশুনি উপজেলার ধাপুয়া খাল এর ইজারা বাতিলের দাবীতে জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করা হয়েছে। খরিয়াটি কপোতাক্ষ বনায়ন সমিতি সভাপতির সভাপতি আ্ওছাফুর রহমান এলাকাবাসীর পক্ষে ৬ মে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক বরাবর এ আবেদন করেছেন।
উপজেলার দরগাহপুর ও কাদাকাটি ইউনিয়নের হাজার হাজার বিঘা জমির পানি নিস্কাশনের অবলম্বন হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে ধাপুয়া খাল। খরিয়াটি, হোসেনপুর, শ্রীধরপুর, খাসবাগান, রামনগর, দরগাহপুর, সোনাই, তকিপুর, টেকাকাশিপুর, মোকাম খালি, তালবাড়িয়া সহ বিভিন্ন মৌজার হাজার হাজার বিঘা জমিতে ধান ও মাছ চাষ হয়ে থাকে। বর্ষা মৌসুমে একটু ভারী বৃষ্টি হলেই এ এলাকা প্লাবিত হয়ে থাকে। খাল ইজারা নিয়ে চিংড়ীচাষের জন্য বিভিন্ন স্থানে নেটপাটা ও বাঁধ দেওয়া হয়ে থাকে। ফলে পানি নিস্কাশনে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়ে থাকে। এলাকার পানি নিস্কাশনের একমাত্র অবলম্বন এই খাল দিয়ে স্লুইস গেট দিয়ে নদীতে ফেলান। কিন্তু ইজারা গ্রহিতারা খালে বাধ দেওয়ার কারনে সেটি চরম ভাবে বাধার সম্মুখীন হয়ে থাকে। তাছাড়া ইজারা গ্রহিতারা তাদের সুবিধামত গেট ব্যবহার করার কারণে লোনা ধান চাষীরা খুবই অসুবিধা পড়েন। এলাকার ভুক্তভোগি ধান চাষীসহ এলাকাবাসী ইজারা বাতিলের জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করেছেন।
উল্লেখ্য, এলাকার সাধরণ মানুষ ২০১০ সালের বন্যা ও উজানের পানির প্লাবনের মুখে পড়েছিল। তখন পয়ঃ নিস্কাশনে প্রতিবন্ধকতার কারনে ভোগান্তির কথা এলাকাবাসি আজ্ও ভুলতে পারেনি। কোটি কোটি টাকার মাছ, ধান, গবাদিপশু ও বাড়িঘর পানিতে তলিয়ে গিয়েছিল। সাধারণ মানুষ বাড়ী ছাড়া হতে বাধ্য হয়েছিল। তাই এলাকাবাসী পানি নিস্কাশন ব্যাবস্থা অটুট রাখতে গেটের খাল খননের পাশাপাশি খালটি উ¤œুক্ত রাখার ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসকের কাছে জোর দাবি জানিয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd