1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ০৯:০৪ পূর্বাহ্ন
২৩ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

আশাশুনিতে পানি নিস্কাশনের খাল ইজারা বাতিলের দাবী

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ১১ মে, ২০১৮
  • ৬০২ সংবাদটি পড়া হয়েছে

আশাশুনি ব্যুরো: আশাশুনি উপজেলার ধাপুয়া খাল এর ইজারা বাতিলের দাবীতে জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করা হয়েছে। খরিয়াটি কপোতাক্ষ বনায়ন সমিতি সভাপতির সভাপতি আ্ওছাফুর রহমান এলাকাবাসীর পক্ষে ৬ মে সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক বরাবর এ আবেদন করেছেন।
উপজেলার দরগাহপুর ও কাদাকাটি ইউনিয়নের হাজার হাজার বিঘা জমির পানি নিস্কাশনের অবলম্বন হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে ধাপুয়া খাল। খরিয়াটি, হোসেনপুর, শ্রীধরপুর, খাসবাগান, রামনগর, দরগাহপুর, সোনাই, তকিপুর, টেকাকাশিপুর, মোকাম খালি, তালবাড়িয়া সহ বিভিন্ন মৌজার হাজার হাজার বিঘা জমিতে ধান ও মাছ চাষ হয়ে থাকে। বর্ষা মৌসুমে একটু ভারী বৃষ্টি হলেই এ এলাকা প্লাবিত হয়ে থাকে। খাল ইজারা নিয়ে চিংড়ীচাষের জন্য বিভিন্ন স্থানে নেটপাটা ও বাঁধ দেওয়া হয়ে থাকে। ফলে পানি নিস্কাশনে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়ে থাকে। এলাকার পানি নিস্কাশনের একমাত্র অবলম্বন এই খাল দিয়ে স্লুইস গেট দিয়ে নদীতে ফেলান। কিন্তু ইজারা গ্রহিতারা খালে বাধ দেওয়ার কারনে সেটি চরম ভাবে বাধার সম্মুখীন হয়ে থাকে। তাছাড়া ইজারা গ্রহিতারা তাদের সুবিধামত গেট ব্যবহার করার কারণে লোনা ধান চাষীরা খুবই অসুবিধা পড়েন। এলাকার ভুক্তভোগি ধান চাষীসহ এলাকাবাসী ইজারা বাতিলের জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করেছেন।
উল্লেখ্য, এলাকার সাধরণ মানুষ ২০১০ সালের বন্যা ও উজানের পানির প্লাবনের মুখে পড়েছিল। তখন পয়ঃ নিস্কাশনে প্রতিবন্ধকতার কারনে ভোগান্তির কথা এলাকাবাসি আজ্ও ভুলতে পারেনি। কোটি কোটি টাকার মাছ, ধান, গবাদিপশু ও বাড়িঘর পানিতে তলিয়ে গিয়েছিল। সাধারণ মানুষ বাড়ী ছাড়া হতে বাধ্য হয়েছিল। তাই এলাকাবাসী পানি নিস্কাশন ব্যাবস্থা অটুট রাখতে গেটের খাল খননের পাশাপাশি খালটি উ¤œুক্ত রাখার ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসকের কাছে জোর দাবি জানিয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd