1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১৬ অপরাহ্ন
৬ বৈশাখ, ১৪৩২
Latest Posts
📰রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান না হলে মিয়ানমারে শান্তি আসবে না: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা📰মাদকসহ বিএনপি নেতার স্ত্রী আটক📰ফলোআপ নিউজ তালায় সেচপাম্পের অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগে জীবন বিলকিস বেগমের!📰কুল্যায় ফিলিন্তিনদের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ📰আনুলিয়ায় একশত পরিবারের  মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ📰আশাশুনির খাজরা হাট বাজারের  ইজারা গ্রহিতার সাব ইজারা হস্তান্তর📰সাতক্ষীরা জেলা মন্দির সমিতির নব-গঠিত কমিটির অভিষেক📰বহুকাঙ্খিত পোস্ট অফিস মোড় হতে পুরাতন সাতক্ষীরা হাটখোলা মোড় পর্যন্ত কার্পেটিং রাস্তা নির্মাণ কাজের উদ্বোধন 📰ফিলিস্তিনে ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে মোসলেমা আদর্শ একাডেমীর মানববন্ধন📰আশাশুনি জামায়াতের দায়িত্বশীল শিক্ষা শিবির

মিথ্যে অপহরণ মামলা থেকে অব্যহতি ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : সোমবার, ৭ মে, ২০১৮
  • ৬৬৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে

শহর প্রতিনিধি: শ্যামনগরে মিনি স্লুইচ গেট দখল করতে না পেরে চারজনের নামে মিথ্যে পাচার মামলা করার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন শ্যামনগর উপজেলার বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের পানখালী(চুনা) গ্রামের মৃত শফির আলী গাজীর ছেলে মো. আনিছুর রহমান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমার বোনের নামীয় আবাদ চন্ডিপুর মৌজায় এক একর ১১ শতক জমি মাছের ঘের করার জন্য ২০১৭ সাল পর্যন্ত ডিড দেয়া ছিল। পরবর্তীতে তার কাছ থেকে ঘেরটি ফেরত নিয়ে আমরা ব্যবসা শুরু করি। পাশ্ববর্তী কাশেম গাজীর ছেলে শহিদ গাজী ওই ঘেরে থাকা মিনি স্লুইচ গেটটি জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা করেন। কিন্তু দখল করতে না পেরে শহিদ গাজী আমার ও আমার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র শুরু করেন। এরই জের ধরে মোটা অংকের অর্থের বিনিময় শহিদ তার মামা শশুর জাহাবক্সকে ম্যানেজ করে তার মেয়ে শাহানারা বিবি অপহরণ হয়েছে মর্মে অভিযোগ এনে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি আমার ও মেঝ ভাই হাফেজ মিজানুর রহমান, এইচ এসসি পরীক্ষার্থী ভাগ্নে মুজাহিদ এবং তার বোন তাহলিমার নামে একটি মিথ্যে অপহরণ মামলা দায়ের করে। অথচ আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি জাহাবক্সের মেয়ে কথিত অপহৃত শাহানারা বিবি বিগত ২০১৪ সালের ১৮ অক্টোবর থেকে ভারতের একটি কারাগারে অন্তরীন রয়েছে। যে মামলায় শাহানারা কারাগারে রয়েছে তার সার্টিফাই কপি আমরা সংশ্লিষ্ট আদালত থেকে তুলে এনেছি।
আনিছুর অভিযোগ করে বলেন, ভারত থেকে অবৈধভাবে নদী পথে চোরচালানি মালামাল পাচারকালে ২০০৯ সালে বিজিজি’র হাতে আটক হয় শহিদের ট্রলার। এঘটনায় বিজিবি তার নামে দু’টি চোরচালানি মামলা দায়ের করে। একই সময় শ্যামনগর থানায় তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা দায়ের হয়। এই হত্যা মামলা থেকে অব্যহতি পেতে ভারতে গিয়ে তার ক্যান্সার হয়েছে মর্মে একটি সার্টিফিকেট আনে। সেই থেকে তার নাম হয়েছে ক্যান্সর শহিদ। চোরাকারবারির মাধ্যমে শহিদ জিরো থেকে এখন লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক হয়েছে। তার এই কালো টাকার প্রভাবে সে এলাকার সাধারন মানুষকে জিম্মি করে রেখেছে। ভয়ে কেউ তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে সাহস পায়না।
তিনি আরো বলেন, শুধুমাত্র আমাদেরকে হয়রানি করার জন্য চোরাকারবারি শহিদের কথায় জাহাবক্স আমাদের নামে মিথ্যে অপহরণ মামলা করেছে। মিথ্যে মামলার আসামি হয়ে আমার এইচ এসসি পরীক্ষার্থী ভাগ্নে মুজাহিদ বর্তমানে পলাতক জীবন যাপন করছে। অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে তার ভবিষ্যত শিক্ষা জীবন। তিনি মিথ্যে অপহরণ মামলার দায় থেকে কলেজ ছাত্র ভাগ্নেসহ সকলকে অব্যহতি প্রদান ও দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।মিথ্যে অপহরণ মামলা থেকে অব্যহতি ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
শহর প্রতিনিধি: শ্যামনগরে মিনি স্লুইচ গেট দখল করতে না পেরে চারজনের নামে মিথ্যে পাচার মামলা করার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন শ্যামনগর উপজেলার বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়নের পানখালী(চুনা) গ্রামের মৃত শফির আলী গাজীর ছেলে মো. আনিছুর রহমান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমার বোনের নামীয় আবাদ চন্ডিপুর মৌজায় এক একর ১১ শতক জমি মাছের ঘের করার জন্য ২০১৭ সাল পর্যন্ত ডিড দেয়া ছিল। পরবর্তীতে তার কাছ থেকে ঘেরটি ফেরত নিয়ে আমরা ব্যবসা শুরু করি। পাশ্ববর্তী কাশেম গাজীর ছেলে শহিদ গাজী ওই ঘেরে থাকা মিনি স্লুইচ গেটটি জোরপূর্বক দখলের চেষ্টা করেন। কিন্তু দখল করতে না পেরে শহিদ গাজী আমার ও আমার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে নানা ষড়যন্ত্র শুরু করেন। এরই জের ধরে মোটা অংকের অর্থের বিনিময় শহিদ তার মামা শশুর জাহাবক্সকে ম্যানেজ করে তার মেয়ে শাহানারা বিবি অপহরণ হয়েছে মর্মে অভিযোগ এনে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি আমার ও মেঝ ভাই হাফেজ মিজানুর রহমান, এইচ এসসি পরীক্ষার্থী ভাগ্নে মুজাহিদ এবং তার বোন তাহলিমার নামে একটি মিথ্যে অপহরণ মামলা দায়ের করে। অথচ আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি জাহাবক্সের মেয়ে কথিত অপহৃত শাহানারা বিবি বিগত ২০১৪ সালের ১৮ অক্টোবর থেকে ভারতের একটি কারাগারে অন্তরীন রয়েছে। যে মামলায় শাহানারা কারাগারে রয়েছে তার সার্টিফাই কপি আমরা সংশ্লিষ্ট আদালত থেকে তুলে এনেছি।
আনিছুর অভিযোগ করে বলেন, ভারত থেকে অবৈধভাবে নদী পথে চোরচালানি মালামাল পাচারকালে ২০০৯ সালে বিজিজি’র হাতে আটক হয় শহিদের ট্রলার। এঘটনায় বিজিবি তার নামে দু’টি চোরচালানি মামলা দায়ের করে। একই সময় শ্যামনগর থানায় তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলাসহ একাধিক মামলা দায়ের হয়। এই হত্যা মামলা থেকে অব্যহতি পেতে ভারতে গিয়ে তার ক্যান্সার হয়েছে মর্মে একটি সার্টিফিকেট আনে। সেই থেকে তার নাম হয়েছে ক্যান্সর শহিদ। চোরাকারবারির মাধ্যমে শহিদ জিরো থেকে এখন লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক হয়েছে। তার এই কালো টাকার প্রভাবে সে এলাকার সাধারন মানুষকে জিম্মি করে রেখেছে। ভয়ে কেউ তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে সাহস পায়না।
তিনি আরো বলেন, শুধুমাত্র আমাদেরকে হয়রানি করার জন্য চোরাকারবারি শহিদের কথায় জাহাবক্স আমাদের নামে মিথ্যে অপহরণ মামলা করেছে। মিথ্যে মামলার আসামি হয়ে আমার এইচ এসসি পরীক্ষার্থী ভাগ্নে মুজাহিদ বর্তমানে পলাতক জীবন যাপন করছে। অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে তার ভবিষ্যত শিক্ষা জীবন। তিনি মিথ্যে অপহরণ মামলার দায় থেকে কলেজ ছাত্র ভাগ্নেসহ সকলকে অব্যহতি প্রদান ও দোষী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd