1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ০৮:০০ পূর্বাহ্ন
১৮ আষাঢ়, ১৪৩২
Latest Posts
📰হালদা নদী নারী নির্যাতনের মতো নির্যাতিত হচ্ছে : উপদেষ্টা ফরিদা আখতার📰ইসরায়েলের পতন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র : ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তা📰শ্যামনগরে সাপের কামড়ে ঘের মালিকের মৃত্যু📰বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সাতক্ষীরা জেলা সদস্য সচিবের পদত্যাগ📰স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : ড. মুহাম্মদ ইউনূস📰আশাশুনিতে আগামী অর্থ বছরের বাজেট সভা📰সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের ওপর নারকীয় হামলা; জেলা প্রশাসনের আশ্বাসের পরিপেক্ষিতে আগামী ৮ জুলাই পর্যন্ত আন্দলনের কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা : গ্রেপ্তার-১📰সাতক্ষীরায় দুধে ভেজাল প্রতিরোধ এবং নিরাপদ দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদনে সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত📰শ্যামনগরের ঈশ্বরীপুর ইউনিয়ন জলবায়ু সহনশীল ফোরামের অর্ধ-বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত📰সাতক্ষীরায় সবুজ উদ্যোগ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেশন অনুষ্ঠিত

টাকা জমা দিয়েও হজ্বে যেতে পারলেন না ৩ জন

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ৯ মে, ২০১৮
  • ৬০৬ সংবাদটি পড়া হয়েছে

শহর প্রতিনিধি: ঢাকার সুপ্রিম ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস এর চাহিদা অনুযায়ী সমুদয় টাকা পরিশোধের পরও দেবহাটার মো. সাইফুল ইসলাম, রহিমা খাতুন ও মোস্তফা নুর মোহাম্মদ পবিত্র হ্জবব্রত পালন করতে পারলেন না। এর জন্য দায়ী ওই ট্রাভেলসের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সাতক্ষীরা প্রতিনিধি যথাক্রমে সাঈদুর রহমান ও শেখ আহসানউল্লাহ প্রদীপ ওরফে হাজি ভাই।
বুধবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে একথা বলেন দেবহাটার সখিপুরের মো. আবুবকর সিদ্দিক। তিনি দায়ী ব্যক্তিদের প্রতারক হিসাবে আখ্যায়িত করে বলেন তারা হজ্বে পাঠানোর ব্যবস্থা তো করেই নি এমনকি আমাদের দেওয়া টাকাও ফেরত দিচ্ছে না।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, সুপ্রিম ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস এর ডিরেক্টর সাঈদুর রহমান ২০১৬ সালে হাজি সংগ্রহের জন্য তার সাথে যোগাযোগ করেন। সে অনুযায়ী সাঈদুর রহমানের মনোনীত সাতক্ষীরার মুনজিতপুরের শেখ আহসানউল্লাহ প্রদীপ ওরফে হাজি ভাই হজ্বে নিয়ে যাবার প্রতিশ্রুতি দিলে জন প্রতি ২ লাখ ১৭ হাজার টাকা হিসাবে মোট ৫ লাখ ১১ হাজার টাকা পরিশোধ করা হয়। বিভিন্ন সময়ে ও বিভিন্ন চেকে এই টাকা পরিশোধ করা হলেও ২০১৭ সালে তাদেরকে হজ্বে না পাঠিয়ে টালবাহানা শুরু করে। এক পর্যায়ে টাকা ফেরত চাইলেও তা দিতে নানা বাহানা শুরু করে শেখ আহসানউল্লাহ প্রদীপ ওরফে হাজি ভাই।
তিনি বলেন, হাজি ভাই ২০১৮ সালের ১৫ জানুয়ারি তার নিজ নামের জনতা ব্যাংক সাতক্ষীরা করপোরেট শাখার ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকার একটি চেক সাইফুল ইসলামকে প্রদান করেন। অথচ হিসাব নম্বর ০০২২৩৫৪০৭ এর এসবি ১০ এফএম ৯৩৩৪৬১৮ নম্বর চেক ব্যাংকে দেওয়া হলে যথেষ্ট পরিমান টাকা না থাকায় চেকটি ডিসঅনার হয়ে যায়। এরপর সাইফুল ইসলাম সাতক্ষীরা জজ আদালতের এ্যাড. রবিউল ইসলামের মাধ্যমে একটি উকিল নোটিশও পাঠান। কিন্তু আহসানউল্লাহ প্রদীপ টাকাও দিচ্ছেন না। আদালতে হাজিরও হচ্ছেন না। উল্টো তিনি নানা হুমকি ধামকি দিচ্ছেন।
আবু বকর সিদ্দ্কি বলেন, তার ভায়রা জামাতা সাইফুল ইসলাম, সহোদর বোন রহিমা ও সহোদর ভাই মোস্তফা নুর মোহাম্মদ পবিত্র হজ্বব্রত পালনে ব্যর্থ হয়েও তাদের টাকা ফেরত পাচ্ছেন না। এ বিষয়ে তিনি সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের আশু সহযোগিতা কামনা করেছেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd