1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ১০:০২ পূর্বাহ্ন
৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts

এসো পরিচিত হই রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই’র সাথে

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শুক্রবার, ১১ মে, ২০১৮
  • ৮৯৮ সংবাদটি পড়া হয়েছে

রোকনুজ্জামান দাদাভাই সাংবাদিক, শিশুসংগঠক। তার জন্ম ১৯২৫ সালের ৯ এপ্রিল, রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার নারায়ণপুর গ্রামে, নানার বাড়িতে। তার নানা রওশন আলী চৌধুরী আবার ছিলেন ‘কোহিনূর’ পত্রিকার সম্পাদক। তার বাবার নাম মৌলভী মোখাইরউদ্দীন খান, মায়ের নাম রাহেলা খাতুন। তার শৈশব ও কৈশোর কেটেছে পাংশায়, নানাবাড়িতে। শৈশবকালে সাহিত্যচর্চা ও সাংবাদিকতায় আকৃষ্ট হয়েছিলেন। ‘দাদাভাই’ ছদ্মনামে তিনি কবিতা লিখতেন।
১৯৫৫ সালে তিনি দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় যোগদান করে ‘দাদাভাই’ ছদ্মনামে শিশুদের পাতা ‘কচি-কাঁচার আসর’ সম্পাদনা শুরু করেন এবং আমৃত্যুর এ পত্রিকায় জড়িত ছিলেন। আর এ থেকেই তিনি ‘দাদাভাই’ নামে দেশব্যাপী পরিচিত হয়ে ওঠেন।
তার প্রকাশিত শিশুতোষ গ্রন্থ হচ্ছে হাট্টিমাটিম (১৯৬২), খোকন খোকন ডাক পাড়ি, আজব হলেও গুজব নয় প্রভৃতি। তার সম্পাদিত ঝিকিমিকি একটি গুরুত্বপূর্ণ শিশুসংকলন। এসব রচনার মাধ্যমে তিনি কোমলমতি শিশুদের মনে নীতিজ্ঞান, দেশপ্রেম ও চারিত্রিক গুণাবলি জাগ্রত করার চেষ্টা করেন।
রোকনুজ্জামানের অপর একটি বড় অবদান ‘কচি-কাঁচার মেলা’ (১৯৫৬) নামে একটি শিশুসংগঠন প্রতিষ্ঠা। তিনি সৃজনশীল ও সাংগঠনিক কর্মের পুরস্কারস্বরূপ বাংলা একাডেমি পুরস্কার (১৯৬৮), শিশু একাডেমি পুরস্কার (১৯৯৪), একুশে পদক (১৯৯৮), স্বাধীনতা পদক (১৯৯৯), জসিমউদ্দীন স্বর্ণপদক এবং রোটারি ইন্টারন্যাশনাল ও রোটারি ফাউন্ডেশন ট্রাস্টির পল হ্যারিস ফেলো সম্মানে ভূষিত হন। ১৯৯৯ সালের ৩ ডিসেম্বর, মারা যান সবার প্রিয় দাদাভাই। তাকে পরদিন বিকালে মেলা ভবনের দক্ষিণ পূর্ব কোণে সমাহিত করা হয়।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd