ডেস্ক রিপোর্ট: সংস্কারের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিএনপি প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে উস্কানি দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল ইক ইনু। মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।
তথ্যমন্ত্রী দাবি করেন, বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) বিদ্রোহের সময় বেগম জিয়া প্রকাশ্যে বিদ্রোহীদের উস্কানি দিয়েছেন। হেফাজতের তাণ্ডবের সময়ও বেগম জিয়া প্রকাশ্যে তাণ্ডবের পক্ষে উস্কানি দিয়েছেন। কোটা সংস্কারের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মধ্যে যখন সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত শুরু হয়, তখনো বিএনপি শান্তির আহ্বান না জানিয়ে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে উস্কানি দিয়েছে। তাই কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে যে নাশকতা-অন্তর্ঘাতের উস্কানি আছে তা বুঝতে অসুবিধা হয় না।
তিনি বলেন, উস্কানিদাতারা লাশের গুজব ছড়িয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের সহিংসতার দিকে ঠেলে দিতে চেয়েছিল। উস্কানিদাতারা লাশ চেয়েছিল। আল্লাহর কাছে হাজার শোকর তাদের ইচ্ছা পূরণ হয়নি। তারা লাশ পায়নি, লাশ ফেলতে পারেনি।
এসময় ইনু বলেন, কোটা পদ্ধতি স্থায়ী বা চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়। কোটা পদ্ধতি অপরিবর্তনীয়ও নয়। সময়ের প্রয়োজনে কোটা পদ্ধতির প্রয়োগ পরিবর্তন হয়েছে। কোটা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা, মূল্যায়ন, পুনঃমূল্যায়ন ও সংস্কার হয়েছে, ভবিষ্যতেও হতেই পারে।
তিনি দাবি করেন, বর্তমান সরকার কোটা পদ্ধতি চালু করেনি। বরং শেখ হাসিনার সরকার কোটা পদ্ধতি প্রয়োগের বিষয়টি সুস্পষ্টকরণ ও যৌক্তিকিকরণের পদক্ষেপ নিয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়েই কি মূল আপত্তি? কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী ছাত্র-ছাত্রীরা কোটা পদ্ধতি সংস্কারের সুনির্দিষ্ট কোনো প্রস্তাব না দিলেও বিভিন্ন ব্যক্তি, মহল, পত্র-পত্রিকা, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে সকল বক্তব্য দিচ্ছেন তা দেখে মনে হয়, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়েই তাদের আপত্তি। মুক্তিযোদ্ধা কোটা তাদের গায়ে জ্বালা ধরিয়েছে।
তিনি দাবি করেন, তারা কোটা পদ্ধতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের এমন ভাষায় অসম্মান ও হেয়প্রতিপন্ন করে চলেছেন যে, মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধ করে অন্যায় করে ফেলেছেন। ওই সকল ব্যক্তি ও মহল শুধু মুক্তিযোদ্ধাদেরই নয়, মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও চরম অবমাননাকর কটূক্তি করে চলেছেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিরোধিতার নামে মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করা এবং মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অসম্মানজনক কথাবার্তা বলা বন্ধ করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে গভীর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ এবং সড়ক-মহাসড়ক অবরোধসহ যে সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত হয়েছে তা সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের কাজ বলে আমরা বিশ্বাস করি না। যারা জল ঘোলা করে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করতে চায়, তারাই এসব করেছে।
ইনু বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার মতো অন্ধ ও বধির না। বেগম জিয়া ক্ষমতায় থাকাকালে বা ক্ষমতার বাইরে থাকাকালেও জনগণের কথা শুনতে পেতেন না, জনগণের দুঃখ-আহাজারি দেখতে পেতেন না। তিনি চোখে ঠুলি, কানে তুলো দিয়ে চলেন। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সারাক্ষণই জনগণের দিকে তাকিয়ে থাকেন। তিনি জনগণের মনের কথাও শুনতে পান। জনগণের দুঃখে কাঁদেন, জনগণের সুখে হাসেন।
তিনি বলেন, এজন্যই আমাদের প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের মধ্যে এতো সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত হওয়ার পরও তার পক্ষ থেকে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীকে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসে তাদের বক্তব্য শোনার নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে কোটা পদ্ধতি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখারও নির্দেশ দিয়েছেন।কোটা সংস্কারের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিএনপি প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে উস্কানি দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল ইক ইনু। মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।
তথ্যমন্ত্রী দাবি করেন, বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) বিদ্রোহের সময় বেগম জিয়া প্রকাশ্যে বিদ্রোহীদের উস্কানি দিয়েছেন। হেফাজতের তাণ্ডবের সময়ও বেগম জিয়া প্রকাশ্যে তাণ্ডবের পক্ষে উস্কানি দিয়েছেন। কোটা সংস্কারের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মধ্যে যখন সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত শুরু হয়, তখনো বিএনপি শান্তির আহ্বান না জানিয়ে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে উস্কানি দিয়েছে। তাই কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে যে নাশকতা-অন্তর্ঘাতের উস্কানি আছে তা বুঝতে অসুবিধা হয় না।
তিনি বলেন, উস্কানিদাতারা লাশের গুজব ছড়িয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের সহিংসতার দিকে ঠেলে দিতে চেয়েছিল। উস্কানিদাতারা লাশ চেয়েছিল। আল্লাহর কাছে হাজার শোকর তাদের ইচ্ছা পূরণ হয়নি। তারা লাশ পায়নি, লাশ ফেলতে পারেনি।
এসময় ইনু বলেন, কোটা পদ্ধতি স্থায়ী বা চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়। কোটা পদ্ধতি অপরিবর্তনীয়ও নয়। সময়ের প্রয়োজনে কোটা পদ্ধতির প্রয়োগ পরিবর্তন হয়েছে। কোটা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা, মূল্যায়ন, পুনঃমূল্যায়ন ও সংস্কার হয়েছে, ভবিষ্যতেও হতেই পারে।
তিনি দাবি করেন, বর্তমান সরকার কোটা পদ্ধতি চালু করেনি। বরং শেখ হাসিনার সরকার কোটা পদ্ধতি প্রয়োগের বিষয়টি সুস্পষ্টকরণ ও যৌক্তিকিকরণের পদক্ষেপ নিয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়েই কি মূল আপত্তি? কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী ছাত্র-ছাত্রীরা কোটা পদ্ধতি সংস্কারের সুনির্দিষ্ট কোনো প্রস্তাব না দিলেও বিভিন্ন ব্যক্তি, মহল, পত্র-পত্রিকা, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে সকল বক্তব্য দিচ্ছেন তা দেখে মনে হয়, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়েই তাদের আপত্তি। মুক্তিযোদ্ধা কোটা তাদের গায়ে জ্বালা ধরিয়েছে।
তিনি দাবি করেন, তারা কোটা পদ্ধতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের এমন ভাষায় অসম্মান ও হেয়প্রতিপন্ন করে চলেছেন যে, মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধ করে অন্যায় করে ফেলেছেন। ওই সকল ব্যক্তি ও মহল শুধু মুক্তিযোদ্ধাদেরই নয়, মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও চরম অবমাননাকর কটূক্তি করে চলেছেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিরোধিতার নামে মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করা এবং মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অসম্মানজনক কথাবার্তা বলা বন্ধ করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে গভীর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ এবং সড়ক-মহাসড়ক অবরোধসহ যে সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত হয়েছে তা সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের কাজ বলে আমরা বিশ্বাস করি না। যারা জল ঘোলা করে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করতে চায়, তারাই এসব করেছে।
ইনু বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার মতো অন্ধ ও বধির না। বেগম জিয়া ক্ষমতায় থাকাকালে বা ক্ষমতার বাইরে থাকাকালেও জনগণের কথা শুনতে পেতেন না, জনগণের দুঃখ-আহাজারি দেখতে পেতেন না। তিনি চোখে ঠুলি, কানে তুলো দিয়ে চলেন। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সারাক্ষণই জনগণের দিকে তাকিয়ে থাকেন। তিনি জনগণের মনের কথাও শুনতে পান। জনগণের দুঃখে কাঁদেন, জনগণের সুখে হাসেন।
তিনি বলেন, এজন্যই আমাদের প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের মধ্যে এতো সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত হওয়ার পরও তার পক্ষ থেকে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীকে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসে তাদের বক্তব্য শোনার নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে কোটা পদ্ধতি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখারও নির্দেশ দিয়েছেন।কোটা সংস্কারের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিএনপি প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে উস্কানি দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল ইক ইনু। মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।
তথ্যমন্ত্রী দাবি করেন, বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) বিদ্রোহের সময় বেগম জিয়া প্রকাশ্যে বিদ্রোহীদের উস্কানি দিয়েছেন। হেফাজতের তাণ্ডবের সময়ও বেগম জিয়া প্রকাশ্যে তাণ্ডবের পক্ষে উস্কানি দিয়েছেন। কোটা সংস্কারের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মধ্যে যখন সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত শুরু হয়, তখনো বিএনপি শান্তির আহ্বান না জানিয়ে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে উস্কানি দিয়েছে। তাই কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে যে নাশকতা-অন্তর্ঘাতের উস্কানি আছে তা বুঝতে অসুবিধা হয় না।
তিনি বলেন, উস্কানিদাতারা লাশের গুজব ছড়িয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের সহিংসতার দিকে ঠেলে দিতে চেয়েছিল। উস্কানিদাতারা লাশ চেয়েছিল। আল্লাহর কাছে হাজার শোকর তাদের ইচ্ছা পূরণ হয়নি। তারা লাশ পায়নি, লাশ ফেলতে পারেনি।
এসময় ইনু বলেন, কোটা পদ্ধতি স্থায়ী বা চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়। কোটা পদ্ধতি অপরিবর্তনীয়ও নয়। সময়ের প্রয়োজনে কোটা পদ্ধতির প্রয়োগ পরিবর্তন হয়েছে। কোটা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা, মূল্যায়ন, পুনঃমূল্যায়ন ও সংস্কার হয়েছে, ভবিষ্যতেও হতেই পারে।
তিনি দাবি করেন, বর্তমান সরকার কোটা পদ্ধতি চালু করেনি। বরং শেখ হাসিনার সরকার কোটা পদ্ধতি প্রয়োগের বিষয়টি সুস্পষ্টকরণ ও যৌক্তিকিকরণের পদক্ষেপ নিয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়েই কি মূল আপত্তি? কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী ছাত্র-ছাত্রীরা কোটা পদ্ধতি সংস্কারের সুনির্দিষ্ট কোনো প্রস্তাব না দিলেও বিভিন্ন ব্যক্তি, মহল, পত্র-পত্রিকা, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে সকল বক্তব্য দিচ্ছেন তা দেখে মনে হয়, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়েই তাদের আপত্তি। মুক্তিযোদ্ধা কোটা তাদের গায়ে জ্বালা ধরিয়েছে।
তিনি দাবি করেন, তারা কোটা পদ্ধতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের এমন ভাষায় অসম্মান ও হেয়প্রতিপন্ন করে চলেছেন যে, মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধ করে অন্যায় করে ফেলেছেন। ওই সকল ব্যক্তি ও মহল শুধু মুক্তিযোদ্ধাদেরই নয়, মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও চরম অবমাননাকর কটূক্তি করে চলেছেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিরোধিতার নামে মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করা এবং মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অসম্মানজনক কথাবার্তা বলা বন্ধ করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে গভীর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ এবং সড়ক-মহাসড়ক অবরোধসহ যে সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত হয়েছে তা সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের কাজ বলে আমরা বিশ্বাস করি না। যারা জল ঘোলা করে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করতে চায়, তারাই এসব করেছে।
ইনু বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার মতো অন্ধ ও বধির না। বেগম জিয়া ক্ষমতায় থাকাকালে বা ক্ষমতার বাইরে থাকাকালেও জনগণের কথা শুনতে পেতেন না, জনগণের দুঃখ-আহাজারি দেখতে পেতেন না। তিনি চোখে ঠুলি, কানে তুলো দিয়ে চলেন। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সারাক্ষণই জনগণের দিকে তাকিয়ে থাকেন। তিনি জনগণের মনের কথাও শুনতে পান। জনগণের দুঃখে কাঁদেন, জনগণের সুখে হাসেন।
তিনি বলেন, এজন্যই আমাদের প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের মধ্যে এতো সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত হওয়ার পরও তার পক্ষ থেকে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীকে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসে তাদের বক্তব্য শোনার নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে কোটা পদ্ধতি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখারও নির্দেশ দিয়েছেন।কোটা সংস্কারের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিএনপি প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে উস্কানি দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল ইক ইনু। মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।
তথ্যমন্ত্রী দাবি করেন, বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) বিদ্রোহের সময় বেগম জিয়া প্রকাশ্যে বিদ্রোহীদের উস্কানি দিয়েছেন। হেফাজতের তাণ্ডবের সময়ও বেগম জিয়া প্রকাশ্যে তাণ্ডবের পক্ষে উস্কানি দিয়েছেন। কোটা সংস্কারের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মধ্যে যখন সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত শুরু হয়, তখনো বিএনপি শান্তির আহ্বান না জানিয়ে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে উস্কানি দিয়েছে। তাই কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে যে নাশকতা-অন্তর্ঘাতের উস্কানি আছে তা বুঝতে অসুবিধা হয় না।
তিনি বলেন, উস্কানিদাতারা লাশের গুজব ছড়িয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের সহিংসতার দিকে ঠেলে দিতে চেয়েছিল। উস্কানিদাতারা লাশ চেয়েছিল। আল্লাহর কাছে হাজার শোকর তাদের ইচ্ছা পূরণ হয়নি। তারা লাশ পায়নি, লাশ ফেলতে পারেনি।
এসময় ইনু বলেন, কোটা পদ্ধতি স্থায়ী বা চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়। কোটা পদ্ধতি অপরিবর্তনীয়ও নয়। সময়ের প্রয়োজনে কোটা পদ্ধতির প্রয়োগ পরিবর্তন হয়েছে। কোটা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা, মূল্যায়ন, পুনঃমূল্যায়ন ও সংস্কার হয়েছে, ভবিষ্যতেও হতেই পারে।
তিনি দাবি করেন, বর্তমান সরকার কোটা পদ্ধতি চালু করেনি। বরং শেখ হাসিনার সরকার কোটা পদ্ধতি প্রয়োগের বিষয়টি সুস্পষ্টকরণ ও যৌক্তিকিকরণের পদক্ষেপ নিয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়েই কি মূল আপত্তি? কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী ছাত্র-ছাত্রীরা কোটা পদ্ধতি সংস্কারের সুনির্দিষ্ট কোনো প্রস্তাব না দিলেও বিভিন্ন ব্যক্তি, মহল, পত্র-পত্রিকা, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে সকল বক্তব্য দিচ্ছেন তা দেখে মনে হয়, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়েই তাদের আপত্তি। মুক্তিযোদ্ধা কোটা তাদের গায়ে জ্বালা ধরিয়েছে।
তিনি দাবি করেন, তারা কোটা পদ্ধতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের এমন ভাষায় অসম্মান ও হেয়প্রতিপন্ন করে চলেছেন যে, মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধ করে অন্যায় করে ফেলেছেন। ওই সকল ব্যক্তি ও মহল শুধু মুক্তিযোদ্ধাদেরই নয়, মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও চরম অবমাননাকর কটূক্তি করে চলেছেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিরোধিতার নামে মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করা এবং মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অসম্মানজনক কথাবার্তা বলা বন্ধ করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে গভীর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ এবং সড়ক-মহাসড়ক অবরোধসহ যে সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত হয়েছে তা সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের কাজ বলে আমরা বিশ্বাস করি না। যারা জল ঘোলা করে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করতে চায়, তারাই এসব করেছে।
ইনু বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার মতো অন্ধ ও বধির না। বেগম জিয়া ক্ষমতায় থাকাকালে বা ক্ষমতার বাইরে থাকাকালেও জনগণের কথা শুনতে পেতেন না, জনগণের দুঃখ-আহাজারি দেখতে পেতেন না। তিনি চোখে ঠুলি, কানে তুলো দিয়ে চলেন। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সারাক্ষণই জনগণের দিকে তাকিয়ে থাকেন। তিনি জনগণের মনের কথাও শুনতে পান। জনগণের দুঃখে কাঁদেন, জনগণের সুখে হাসেন।
তিনি বলেন, এজন্যই আমাদের প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের মধ্যে এতো সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত হওয়ার পরও তার পক্ষ থেকে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীকে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসে তাদের বক্তব্য শোনার নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে কোটা পদ্ধতি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখারও নির্দেশ দিয়েছেন।কোটা সংস্কারের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিএনপি প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে উস্কানি দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল ইক ইনু। মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ অভিযোগ করেন।
তথ্যমন্ত্রী দাবি করেন, বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) বিদ্রোহের সময় বেগম জিয়া প্রকাশ্যে বিদ্রোহীদের উস্কানি দিয়েছেন। হেফাজতের তাণ্ডবের সময়ও বেগম জিয়া প্রকাশ্যে তাণ্ডবের পক্ষে উস্কানি দিয়েছেন। কোটা সংস্কারের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের মধ্যে যখন সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত শুরু হয়, তখনো বিএনপি শান্তির আহ্বান না জানিয়ে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়ে উস্কানি দিয়েছে। তাই কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে যে নাশকতা-অন্তর্ঘাতের উস্কানি আছে তা বুঝতে অসুবিধা হয় না।
তিনি বলেন, উস্কানিদাতারা লাশের গুজব ছড়িয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের সহিংসতার দিকে ঠেলে দিতে চেয়েছিল। উস্কানিদাতারা লাশ চেয়েছিল। আল্লাহর কাছে হাজার শোকর তাদের ইচ্ছা পূরণ হয়নি। তারা লাশ পায়নি, লাশ ফেলতে পারেনি।
এসময় ইনু বলেন, কোটা পদ্ধতি স্থায়ী বা চিরস্থায়ী কোনো বন্দোবস্ত নয়। কোটা পদ্ধতি অপরিবর্তনীয়ও নয়। সময়ের প্রয়োজনে কোটা পদ্ধতির প্রয়োগ পরিবর্তন হয়েছে। কোটা পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা, মূল্যায়ন, পুনঃমূল্যায়ন ও সংস্কার হয়েছে, ভবিষ্যতেও হতেই পারে।
তিনি দাবি করেন, বর্তমান সরকার কোটা পদ্ধতি চালু করেনি। বরং শেখ হাসিনার সরকার কোটা পদ্ধতি প্রয়োগের বিষয়টি সুস্পষ্টকরণ ও যৌক্তিকিকরণের পদক্ষেপ নিয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়েই কি মূল আপত্তি? কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী ছাত্র-ছাত্রীরা কোটা পদ্ধতি সংস্কারের সুনির্দিষ্ট কোনো প্রস্তাব না দিলেও বিভিন্ন ব্যক্তি, মহল, পত্র-পত্রিকা, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে সকল বক্তব্য দিচ্ছেন তা দেখে মনে হয়, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়েই তাদের আপত্তি। মুক্তিযোদ্ধা কোটা তাদের গায়ে জ্বালা ধরিয়েছে।
তিনি দাবি করেন, তারা কোটা পদ্ধতি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের এমন ভাষায় অসম্মান ও হেয়প্রতিপন্ন করে চলেছেন যে, মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধ করে অন্যায় করে ফেলেছেন। ওই সকল ব্যক্তি ও মহল শুধু মুক্তিযোদ্ধাদেরই নয়, মহান মুক্তিযুদ্ধ নিয়েও চরম অবমাননাকর কটূক্তি করে চলেছেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা মুক্তিযোদ্ধা কোটার বিরোধিতার নামে মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান করা এবং মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে অসম্মানজনক কথাবার্তা বলা বন্ধ করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।
তিনি আরো বলেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্যে গভীর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনে হামলা, ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ এবং সড়ক-মহাসড়ক অবরোধসহ যে সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত হয়েছে তা সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের কাজ বলে আমরা বিশ্বাস করি না। যারা জল ঘোলা করে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল করতে চায়, তারাই এসব করেছে।
ইনু বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খালেদা জিয়ার মতো অন্ধ ও বধির না। বেগম জিয়া ক্ষমতায় থাকাকালে বা ক্ষমতার বাইরে থাকাকালেও জনগণের কথা শুনতে পেতেন না, জনগণের দুঃখ-আহাজারি দেখতে পেতেন না। তিনি চোখে ঠুলি, কানে তুলো দিয়ে চলেন। কিন্তু আমাদের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সারাক্ষণই জনগণের দিকে তাকিয়ে থাকেন। তিনি জনগণের মনের কথাও শুনতে পান। জনগণের দুঃখে কাঁদেন, জনগণের সুখে হাসেন।
তিনি বলেন, এজন্যই আমাদের প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনের মধ্যে এতো সহিংসতা, নাশকতা ও অন্তর্ঘাত হওয়ার পরও তার পক্ষ থেকে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীকে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসে তাদের বক্তব্য শোনার নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে কোটা পদ্ধতি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখারও নির্দেশ দিয়েছেন।
Leave a Reply