1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন ২০২৫, ০৮:০৩ পূর্বাহ্ন
২২ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিষ্ণুপুর আস্থা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ফ্রি মেডিকেল, ডেন্টাল ও ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্প📰প্রথম ম্যাচেই বাজিমাত! হামজার মাথা, সোহেলের বুলেট — জাতীয় স্টেডিয়ামে ‘ফুটবল মহোৎসব📰জাতীয় বাজেট ঘোষণা, ঘোষণার পরই বাজারে আগুন! দাম বাড়বে এসব জিনিসের📰জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের জন্য বরাদ্দ ৪০৫ কোটি টাকা📰আশাশুনিতে বজ্রপাতে রাজমিস্ত্রী নিহত📰প্রশাসন জানে, তবু নীরব! ভাঙা এল্লারচর সেতুতে চলছে জীবনের ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত📰সরকারি চাল গুদামে নয়, বাজারে,শ্যামনগরে ৭৫ বস্তা চাল জব্দ📰জেলের চাল ৫৬ কেজির জায়গায় ৩১ কেজি! বাকিটা গেল কোথায়?📰বিদায় বললেন ম্যাক্সওয়েল📰জুলাই সনদ ঘোষণার আগে  নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নয়: নাহিদ ইসলাম

সাতক্ষীরার ১২০ কিলোমিটার সীমান্ত জুড়ে পাচার হয়ে আসছে ভারতীয় ফেনসিডিল

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৮
  • ৪০৮ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ভোমরা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার ১২০ কিলোমিটার সীমান্ত জুড়ে স্থলপথ ও নদীপথ সীমান্তের বিভিন্ন চোরাই পয়েন্ট দিয়ে ফেনসিডিলের বড় চালান ভারত থেকে বাংলাদেশে ঢুকে পড়ছে। বাংলাদেশে ঢুকে পড়া ফেনসিডিলের চালান গুলো সড়ক পথে বাধাহীন ভাবে নির্বিঘেœ সাতক্ষীরাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছে।

প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, ভারত থেকে পাচার হয়ে আসা মাদকের চালানগুলো চোরাকারবারীরা বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের মাধ্যমে সাতক্ষীরার প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌছে দিচ্ছে। মাদকের ছোট চালানগুলো চেকপোষ্ট বা প্রশাসনের তল্লাসিতে মাঝে মধ্যে ধরা পড়লেও বড় আকারের চালানগুলো অধরা রয়ে যায়। এসব বড় চালান যানবাহনে মালিক, চালক ও পাচারকারী সমন্বিত চুক্তিতে নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌছে যায়।

এবং শেষ পর্যন্ত সেসব চালান ধরা ছোয়ার বাইরে চলে যায়। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সীমান্ত শহর সাতক্ষীরা সড়কে নিয়মিত চলাচলকারী যানবাহনগুলোর মধ্যে বেশ কিছু যানবাহন ফেনসিডিল পাচারে সরাসরিভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এসব যানবাহন ও পরিবহন ব্যবসার আড়ালে মালিকের জ্ঞাতে বা অজ্ঞাতে মাদক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বড় অংকের অর্থ চুক্তির মাধ্যমে ফেনসিডিলের বড় চালান বহন করে ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে মাদক পাচারে চালকরা গাড়ীতে বিশেষ যোগান করে রাখে অথবা প্রয়োজনে গাড়ী কোন একটি যন্ত্রাংশ খুলে সেখানে ফেনসিডিল ভর্তি করে পুনরায় ওয়েল্ডিং করে দিয়ে বুঝে নেওয়ার কোন চিহ্ন না রেখেই নির্ধারিত গন্তব্যে পৌঁছে ফেনসিডিলের পাইকারী ক্রেতাদের হাতে হস্তান্তর করে।

এসব যানবাহনে এমন কৌশলে ফেনসিডিল বহন করা হয় যা প্রশাসনের ধরাছোঁয়ার বাইরে। সড়ক পথে ফেনসিডিল পরিবহনের ক্ষেত্রে ঢাকায় যাতায়াতকারী পাইভেটকার, মাইক্রো গাড়ী স্থল বন্দরের পণ্যবাহী ট্রাকেই সবচেয়ে বেশী ফেনসিডিল পাচার হয় বলে নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়। অনেক সচেতন ব্যক্তি এখন সাতক্ষীরা-ঢাকা যাতায়াতে বিশেষ করে প্রাইভেটকার বা মাইক্রো ভাড়া করতে খুবই দ্বিধায় পড়ে যান।

কেননা এসব যানবাহনের কোন কোন চালক সাতক্ষীরা-ঢাকার উদ্দেশ্যে গাড়ী ভাড়া হলেই সঙ্গে সঙ্গে তাদের মধ্যে চুক্তিবদ্ধ মাদক ব্যবসীদের কাছে গিয়ে ফেনসিডিল ভরে নিয়ে ভাড়ার লোকদের নিয়ে যাত্রা করে।

সেক্ষেত্রে কখনো মাদকের চালান আটক হলে নিরাপরপাধ যাত্রীদের মাদক পাচার অভিযোগের ফেঁসে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। এদিকে সীমান্তের একাধিক গোপন সূত্রে জানা যায়, সাতক্ষীরার দেবহাটা থানার অন্তর্গত শাঁখরা কোমরপুর সীমান্ত নদী পথ দিয়ে ভারত থেকে পাচার হয়ে আসছে মাদকের বড় চালান।

সীমান্ত নদী ইছামতীতে নৌকাযোগে হাজার হাজার ফেনসিডিলের কার্টুন নির্বিঘেœ পাচার হয়ে আসছে। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলে মাদকের অবাধ চোরাচালান। সাতক্ষীরার চিহ্নিত শীর্ষ চোরচালানিরা এই সীমান্ত নদীপথ ব্যবহার করছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd