1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ০৮:১৬ অপরাহ্ন
১৭ আষাঢ়, ১৪৩২
Latest Posts
📰বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সাতক্ষীরা জেলা সদস্য সচিবের পদত্যাগ📰স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : ড. মুহাম্মদ ইউনূস📰আশাশুনিতে আগামী অর্থ বছরের বাজেট সভা📰সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের ওপর নারকীয় হামলা; জেলা প্রশাসনের আশ্বাসের পরিপেক্ষিতে আগামী ৮ জুলাই পর্যন্ত আন্দলনের কর্মসূচি স্থগিত ঘোষণা : গ্রেপ্তার-১📰সাতক্ষীরায় দুধে ভেজাল প্রতিরোধ এবং নিরাপদ দুগ্ধজাত পণ্য উৎপাদনে সচেতনতামূলক সেমিনার অনুষ্ঠিত📰শ্যামনগরের ঈশ্বরীপুর ইউনিয়ন জলবায়ু সহনশীল ফোরামের অর্ধ-বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত📰সাতক্ষীরায় সবুজ উদ্যোগ পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন বিষয়ক সেশন অনুষ্ঠিত📰আশাশুনির বড়দলের গোয়ালডাঙ্গায় কৃষকদলের বৃক্ষ রোপন কর্মসূচি পালন📰আশাশুনিতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের মাঝে এ্যাসিসটিভ ডিভাইস বিতরণ📰আশাশুনিতে শ্রমিক দলের বর্ধিত সভা

আশাশুনিতে জমির মালিকানা পরিবর্তন নিয়ে বিড়ম্বনায় শতাধিক জমি মালিক

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৮
  • ৫৪৮ সংবাদটি পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: আশাশুনিতে জমির মালিকানা পরিবর্তন (নামপত্তন) নিয়ে বিড়ম্বনায় ভুগছেন বহু জমির মালিক। ৪৫ দিনের মধ্যে নামপত্তন সম্পূর্ণ হওয়ার কথা থাকলেও ৫ থেকে ৬ মাস অপেক্ষা করেও নামপত্তন হাতে পায়নি উপজেলায় এমন জমি মালিক আছে প্রায় ২শতাধিক। কেউ কেউ জমি ক্রয়ের জন্য বড় অংকের টাকা দিয়ে অপেক্ষায় আছে কবে নামপত্তনের কাজ হয়ে যাবে এবং জমিটা রেজিস্ট্রি করে নিতে পারবে। প্রায় সাড়ে ৪ মাস নামপত্তনের জন্য অপেক্ষা করে অবশেষে বুধহাটা বাজারের ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম ক জানান, তিনি একটা জমি ক্রয়ের জন্য টাকা দিয়ে রেখেছেন কিন্তু নামপত্তনের জন্য জমিটা রেজিস্ট্রি করতে পারছেন না। ৫মাস অতিবাহিত হয়ে যাওয়ার পর তার জমির নাপত্তনের খোজখবর নিতে আসা জৈনক ব্যক্তি (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) জানান, জমির নামপত্তনটা হয়ে গেলে রেজিস্ট্রি করে দিয়ে টাকা নিয়ে বাবাকে ভারতে নিয়ে চিকিৎসা করাতে চেয়েছিলাম কিন্তু মনে হচ্ছে সেটা আর সম্ভব হবে না, কারণ বাবার অবস্থা খুবই খারাপ। এ বিষয়ে কথা বললে বুধহাটা ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর্মকর্তা মোস্তফা মনিরুজ্জামান বলেন, নামপত্তনের কাজ উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) অফিসের। এ ব্যাপারে আমাদের কিছু করণীয় থাকে না। একাধিক ভূক্তভোগীর বক্তব্য সরকারি খরচের দ্বিগুন টাকা দিয়ে তারা প্রত্যেকে কোন না কোন ইউনিয়ন ভূমি অফিসের মাধ্যমে নামপত্তন কেচ ফাইল করে সেখানেই জমা দিয়েছিলেন। উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মিজাবে রহমত বলেন, নামপত্তনের ফাইলগুলো তদন্তের জন্য নায়েব সাহেবদের কাছে পাঠানো হয়েছে। আমি যখন আছি সব কাজ হয়ে যাবে। বিষয়টি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাফ্ফারা তাসনীনের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমি নতুন এসেছি আমাকে তো একটু দেওয়া লাগবে। উপজেলার সচেতন মহলের বক্তব্য যে ফাইল গুলোর সমস্যা আছে সেগুলো হয়তো দেরি হতে পারে কিন্তু অন্য গুলোর তো এত দেরি হওয়ার প্রশ্নই আসে না। নামপত্তন বিড়ম্বনা নিরসনে তারা সংশ্লিষ্ঠ কতৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd