1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২৫ অপরাহ্ন
২ কার্তিক, ১৪৩১
Latest Posts
📰২০২৫ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ📰সালমানের বাড়িতে গুলি, গ্রেপ্তার একজন📰সাতক্ষীরায় চেয়ারম্যানসহ আটক পাঁচ📰সাংবাদিক আবুল কাশেমের শ্বশুরের মৃত্যুতে সাতক্ষীরা জেলা সাংবাদিক ফোরামের শোক📰আলিয়া মাদ্রাসায় ছাত্র ছাত্রীর মাঝে সড়ক দুর্ঘটনা রোধে সচেতনতামূলক কর্মশালা📰সাতক্ষীরা জেলা হাফেজ কল্যাণ পরিষদের সদর এবং  পৌর শাখার সম্মেলন ও কমিটি গঠন 📰ভোমরা কাস্টমস কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে দুই পাসপোর্ট যাত্রীকে তিনঘন্টা আটক রেখে ঘুষ দাবির অভিযোগ; আদালতে মামলা দায়ের📰পরিবেশ অধিদপ্তর উদ্যোগে এনজিও প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনা সভা 📰শার্শায় বিএনপির কমিটি গঠনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত📰পলিথিন শপিং ব্যাগ ব্যবহার বন্ধে মতবিনিময় সভা 

২৩ বছরেও সংস্কার করা হয়নি হাইকেয়ার ‘বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী’ স্কুল

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৯ মার্চ, ২০১৮
  • ৪৪৭ সংবাদটি পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা পৌরসভা সংলগ্ন দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ঠ ব্যতিক্রমধর্মী সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হাইকেয়ার (বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী) বিদ্যালয়। নানা জটিলতায় গত ২৩ বছরেও সরকারিকরণ হয়নি এ প্রতিষ্ঠানটি। এটি ঢাকা হাইকেয়ার স্কুলের একটি অঙ্গ-সংগঠন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ‘নির্বাক শিশুকে সবাক করার উদ্দেশ্য’ এবং ‘বধির অর্থ মূক নয়, উপযুক্ত সহায়তা পেলে সেও কথা বলবে’ এ স্লোগানকে সামনে রেখে ১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় সাতক্ষীরা হাইকেয়ার স্কুল। এখানে মূক ও বধির শিশুদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা পরীক্ষান্তে শ্রবণ যন্ত্রের (ঐবধৎরহম গধপযরহব) সাহায্যে কথা শুনতে ও বলতে শেখানো হয়। এটি সরকারি/বেসরকারি দাতা সংস্থা অথবা দানশীল ব্যক্তির আর্থিক অনুদানের উপর নির্ভরশীল একটি প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব আয়ের কোনো উৎস নেই।
সাতক্ষীরা হাইকেয়ার স্কুল থেকে প্রতি বছর দু’ থেকে তিনজন মূক ও বধির শিশু প্রায় স্বাভাবিক কথা বলতে শিখে সাধারণ স্কুলে ভর্তি হয়। এ স্কুলের ছাত্রী ঊদিষা সরকার বর্তমানে ঢাকার হোম ইকোনোমিক্স কলেজের ছাত্রী। স্কুলের অপর একজন ছাত্রী তপা সাতক্ষীরা সরকারি কলেজের সম্মান চুড়ান্ত বছরের ছাত্রী। স্কুলটিতে বর্তমানে ২৫ জন শিক্ষার্থী আছে, যাদের অধিকাংশই আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল। স্কুলে প্রধান শিক্ষকসহ তিন জন শিক্ষক ও একজন অফিস সহায়ক কর্মরত। শিক্ষকদের প্রত্যেকেই মূক ও বধিরদের শিক্ষাদান বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণে অভিজ্ঞ। সরকারিকরণ না হওয়ায় ওইসব শিক্ষক কর্মচারিদের দিন চলে কোন রকমে।
একতলা বিশিষ্ঠ ভবনে ঢোকার পথটি সংকীর্ণ হওয়ায় প্রতিবন্ধী শিশুদের যাতায়াতের জন্যে বিপজ্জনক। বিদ্যালয়ের চারিপাশে সর্বদা বিরাজ করে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ। নিজস্ব আয়ের কোনো উৎস না থাকায় স্কুলটি দারুন অর্থ-সঙ্কটের মধ্য দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
প্রধান শিক্ষক হাসনা বানু জানান, ইতোমধ্যে বর্তমান সরকারের প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে গৃহীত পদক্ষেপের অংশ হিসেবে বিদ্যলিয়টি প্রাথমিক বা সমমানের পর্যায়ে জাতীয়করণের জন্যে জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করা হলেও আজও কোন সফলতা আসেনি। পদাধিকারবলে এ বিদ্যালয় পরিচলনা কমিটির সভাপতি থাকেন জেলা প্রশাসক। তাঁর ব্যক্তিগত উদ্যোগে ইতিমধ্যে বিদ্যালয়ে কিছু উন্নয়নমূলক কার্যক্রম গৃহীত হয়েছে। জেলা পরিষদ এবং পৌরকর্তৃপক্ষের সহায়তার কারণে এখনো বিদ্যালয়টির কার্যক্রম থেমে যায়নি।
বৃহষ্পতিবার বিকেলে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি বিদ্যালয়টির পরিচালনা পরিষদের সভাপতি জেলা প্রশাসক ইফতেখার হোসেনের সঙ্গে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd