1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৫২ পূর্বাহ্ন
২৯ চৈত্র, ১৪৩১
Latest Posts
📰মার্চ ফর গাজা ও সমাবেশপূর্ব ঘোষণাপত্র📰গাজায় বর্বোরচিত হামলার প্রতিবাদে ব্যাংকার’স এসোসিয়েশন সাতক্ষীরার মানববন্ধন 📰গোয়ালডাঙ্গায় ভাঙ্গনের দেড় মাস পর প্রাথমিক ভাবে বাঁধের কাজ শুরু📰তরুণদের হাত ধরে সাতক্ষীরার রইচপুরে শতাধিক পরিবারে ফিরছে সুপেয় পানির স্বস্তি📰এসএসসি পরীক্ষায় প্রক্সি দিতে গিয়ে যুবক আটক, ১০ দিনের কারাদন্ড📰বড়দলে ১ যুগের বেশি ডিসিয়ারকৃত জমি দখলের চেষ্টা ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন 📰শান্তিপূর্ণ পরিবেশে প্রথম দিন সাতক্ষীরায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা📰গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ📰ভূমিদস্যু কর্তৃক শ্যামনগরের ১০টি অসহায় পরিবারের ভিটাবাড়ি জবরদখল চেষ্টার প্রতিবোদে সংবাদ সম্মেলন📰আশাশুনিতে বানভাসী মানুষের মাঝে জেলা পুলিশের পক্ষে উপহার সামগ্রী বিতরণ

না ফেরার দেশে চলে গেলেন পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বুধবার, ১৪ মার্চ, ২০১৮
  • ৫৩৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট: খ্যাতিমান পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং আর নেই। ৭৬ বছরে বয়সে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেলেন তিনি। স্টিফেন হকিংয়ের পরিবার তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। বুধবার সকালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যামব্রিজে তার নিজ বাস ভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন হকিং।

স্টিফেন হকিংয়ের মৃত্যুর খবর জানিয়ে দেয়া এক বিবৃতিতে তার সন্তান লুসি রবার্ট ও টিম বলেন, প্রাণপ্রিয় বাবাকে হারিয়ে আমরা শোকে মূহ্যমান হয়ে পড়েছি। তিনি ছিলেন একজন বড়মাপের বিজ্ঞানী ও অসাধারণ মানুষ। তার কাজ ও গ্রহণযোগ্যতা বহু বছর ধরে টিকে থাকবে। তার সাহস ও কাজ পৃথিবীর বহু মানুষকে উৎসাহিত করেছে। আমরা তাকে চিরকাল মনে রাখব।

ব্ল্যাকহোল নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করে আসছিলেন স্টিফেন হকিং। এছাড়াও তিনি তার বিখ্যাত বই ‘এ ব্রিফ স্টোরি অব টাইম’ এর জন্য অমর হয়ে থাকবেন।

স্টিফেন হকিংয়ের পুরো নাম স্টিভেন উইলিয়াম হকিং। তার জন্ম ১৯৪২ সালের ৮ জানুয়ারি। বিশিষ্ট ইংরেজ তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী ও গণিতজ্ঞ হিসেবে বিশ্বের সর্বত্র পরিচিত ব্যক্তিত্ব তিনি। তাকে বিশ্বের সমকালীন তাত্ত্বিক পদার্থবিদদের মধ্যে অন্যতম হিসাবে বিবেচনা করা হয়।

হকিং ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের লুকাসিয়ান অধ্যাপকের (স্যার আইজ্যাক নিউটনও একসময় এই পদে ছিলেন) দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সালে ওই পদ থেকে অবসর নেন তিনি। এর পর তিনি ক্যামব্রিজের গনভিলি এবং কেয়াস কলেজের ফেলো হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

মটর নিউরন রোগ এমায়োট্রফিক ল্যাটারাল স্ক্লোরোসিস বা এএলএসে আক্রান্ত হয়ে শারীরিকভাবে অচল ছিলেন তিনি। এ রোগে ক্রমাগতভাবে অচল হওয়া সত্ত্বেও বহু বছর ধরে তিনি সাফল্যের সঙ্গে গবেষণা কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন।

পদার্থবিজ্ঞানে হকিংয়ের দুইটি অবদানের কথা সবচেয়ে বেশি স্বীকৃত। প্রথম জীবনে সতীর্থ রজার পেনরাজের সঙ্গে মিলে সাধারণ আপেক্ষিকতায় সিংগুলারিটি সংক্রান্ত তত্ত্ব। হকিং প্রথম অনিশ্চয়তার তত্ত্ব ব্ল্যাকহোল-এর ঘটনা দিগন্তে প্রয়োগ করে দেখান যে ব্ল্যাকহোল থেকে বিকিরিত হচ্ছে কণা প্রবাহ। এই বিকরণ এখন হকিং বিকিরণ নামে (অথবা কখনো কখনো বেকেনস্টাইন-হকিং বিকিরণ) অভিহিত।

প্রায় ৪০ বছর ধরে হকিং তত্ত্বীয় পদার্থবিজ্ঞানের চর্চা করেছেন। লিখিত পুস্তক এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে হাজির থেকে হকিং একাডেমিক জগতে যথেষ্ট খ্যাতিমান হয়ে উঠেছেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd