1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ০২:১৭ পূর্বাহ্ন
১ শ্রাবণ, ১৪৩২
Latest Posts
📰পাইকগাছায় বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত📰পাইকগাছায় ইউক্যালিপটাস ও আকাশমনি গাছের চারা ধ্বংস 📰সাতক্ষীরায় ভারী বৃষ্টিতে পানিবন্দী শত শত পরিবার📰তৃতীয় মাত্রা’র সম্পাদকের সুস্থতা কামনা সাতক্ষীরা জেলা সাংবাদিক ফোরামের 📰তালায় দুগ্ধ উৎপাদন বৃদ্ধিতে সমবায় সদস্যদের মাঝে চেক বিতরণ📰শ্যামনগরে বজ্রপাতে মৎস্য চাষীর মৃত্যু📰 অপরিকল্পিত স্লুইস গেটের জোয়ারের পানিতে তলিয়ে গেছে লাবসার ১৭ টি গ্রাম,  পানিবন্দী হাজার হাজার মানুষ 📰তালা যুব পানি কমিটির সভা শেষে ইউএনও’র কাছে স্মারকলিপি প্রদান📰ছাত্ররাজনীতিকে ‘না’ বললো খু‌বির সহস্রাধিক নবীন শিক্ষার্থী📰সাতক্ষীরায় ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি ভাংচুর-জেলা শিক্ষা অধিদপ্তরের তদন্ত সম্পন্ন : দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৯ মার্চ, ২০১৮
  • ৫৩৩ সংবাদটি পড়া হয়েছে

 দেবহাটা প্রতিনিধি: সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে ফাঁসাতে যেয়ে ফেঁসে গেলেন টিকেট সরকারি প্রাথমকি বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক প্রশান্ত কুমার মল্লিক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ভাংচুর করে অন্যের উপর দোষ চাপিয়ে নিজেকে বাঁচাতে মিথ্যা নাটক সাজিয়েও রক্ষা হল না তার।

গত বুধবার উত্তর পারুলিয়া গ্রামের সন্তোষ মল্লিকের পুত্র প্রশান্ত মল্লিক তার নিজের দুর্নীতি অনিয়ম ঢাকতে যেয়ে নিজেই রাষ্ট্রদ্রহীতা মূলক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়েন। এমনকি নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে থানায় দায়ের কথা মিথ্যা অভিযোগ করে। পরে বিষয়টি সবদিকে ছড়িয়ে পড়লে একে একে হাজির হন ম্যানেজিং কমিটির সদস্য, স্থানীয় অভিভাবকরা, সাংবাদকর্মী ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা।

এরপর থেকে উক্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক প্রশান্ত কুমার মল্লিক আত্মগোপন করে। বৃহস্পতিবার বিদ্যালয়ে না এসে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা প্রণব কুমার মল্লিকের কাছে মোবাইল ফোনে ৭ দিনে ছুটির দাবি জানান। শিক্ষা কর্মকর্তা ছুটি দেওয়া হবে না বলে জানালেও ক্ষমতার জোর দেখিয়ে ছুটি গ্রহন করছেন বলেও জানাগেছে। তবে এমন ঘটনার ঘটার পর বৃহস্পতিবার সংবাদ প্রকাশের জের ধরে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে সরেজমিনে তদন্তে আসেন সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ মহিউদ্দীন। তিনি বিদ্যালয়ে এসে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, সহকারী শিক্ষক ও স্থানীয়দের কাছ থেকে বিষয় সম্পর্কে আলাদা আলাদা ভাবে জিজ্ঞাসা করে মতামত গ্রহণ করেন। এসময় ম্যানেজিং কমিটি, অভিভাবক, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দদের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ভাংচুর করায় কঠোর শাস্তির দাবি জানানো হয়।

বিষয়টি নিয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা প্রণব কুমারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভারপ্রপ্ত প্রধান শিক্ষক প্রশান্ত কুমারের বিষয়টি আমার উদ্ধতন কতৃপক্ষকে জানিয়েছি। তারা তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। প্রশান্ত কুমার মল্লিক বিদ্যালয়ে না আসার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার কাছে প্রশান্ত মোবাইল ফোনে ৭দিনে ছুটির দাবি করলে আমি সেটি না মঞ্জুর করি। তার পরেও সে নিজের ইচ্ছায় ছুটি গ্রহন করছে।

জেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ মহিউদ্দীন জানান, আমাকে ডিপিও স্যার নির্দেশ আমি বিষয়টি তদন্তে আসছি। আমি শিক্ষক, ম্যানেজিং কমিটি, অভিভাবক ও স্থানীয়দের সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছি। আমাদের দপ্তরের আইন অনুযায়ী তারবিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। তবে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে না থাকায় তার মতামত নিতে পারেনি বলেও জানান তিনি।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd