1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৫৮ অপরাহ্ন
১৭ শ্রাবণ, ১৪৩২
Latest Posts
📰বিশ্বকাপে ব্রাজিলীয় সমর্থকদের জন্য রেস্ট্রিকশন📰নিষিদ্ধ লীগ নেতা-কর্মীদের ‘গোপন বৈঠক’ ঘিরে গ্রেপ্তার ২২, সেনা হেফাজতে মেজর📰ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার আশঙ্কা, সতর্কতা জারি করলো বাংলাদেশ ব্যাংক📰মিয়ানমারে ডিসেম্বরে নির্বাচন, সেনাপ্রধানের নেতৃত্বেই অন্তর্বর্তী সরকার📰১৫ শতাংশ কমিয়ে বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক ২০ শতাংশ📰রাজস্ব আহরণ লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯২ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা কম📰আসনের সীমানা পরিবর্তনে বৈষম্যের শিকার আশাশুনি-শ্যামনগরের মানুষ📰সাতক্ষীরায় ৩৯জন কৃতি শিক্ষার্থীকে সম্মাননা প্রদান📰কোস্ট গার্ডের অভিযানের সুন্দরবন থেকে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার📰নির্বাচন ফেব্রুয়ারির একদিন পরেও যাবে না: প্রেস সচিব

যে কারণে খাবেন কিশমিশ

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ, ২০১৮
  • ৫৯৮ সংবাদটি পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট: বিভিন্ন রকমের ডেজার্ট তৈরির সময়ই আমরা কিশমিশ বেশি ব্যবহার করে থাকি। এমনিতে কমই খাওয়া হয়। শুধু কিশমিশ খেলে দাঁতের ক্ষতি হয় এমন ধারণাও রয়েছে আমাদের মধ্যে। কিন্তু এটি ভুল ধারণা। কিশমিশ স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। প্রতিদিন কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।

১. কিশমিশের পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া রক্ত থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম দূর করে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা প্রতিরোধ করে।

২. এতে রয়েছে বোরন যা মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। বোরন মনোযোগ বৃদ্ধিতে বিশেষভাবে কার্যকরী। মাত্র ১০০ গ্রাম কিশমিশ থেকে প্রায় ২.২ মিলিগ্রাম বোরন পাওয়া যায়।

৩. কিশমিশে খারাপ কোলেস্টেরল নেই। এছাড়া কিশমিশের স্যলুবল ফাইবার খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে। ১ কাপ কিশমিশ থেকে প্রায় ৪ গ্রাম পরিমাণে স্যলুবল ফাইবার পাওয়া যায়।

৪. কিশমিশের ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম আমাদের পাকস্থলির অতিরিক্ত অ্যাসিড দূর করতে সহায়তা করে।

৫. ১ টেবিল চামচ কিশমিশ আপনাকে প্রায় ১ গ্রাম পরিমাণ ফাইবার পাওয়া যায়। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার কলোরেক্টাল ক্যান্সার প্রতিরোধে সবচাইতে বেশি কার্যকরী।

৬. কিশমিশে থাকা চিনি দাঁতের জন্য ক্ষতিকর এমন ধারণা অনেকেরই। কিন্তু চিনির পাশাপাশি কিশমিশে রয়েছে ওলিনোলিক অ্যাসিড যা মুখের ভেতরে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে বাধা দেয় এবং ক্যাভিটি প্রতিরোধে কাজ করে।

৭. প্রতিদিন কিশমিশ খাওয়ার অভ্যাস বার্ধক্যজনিত চোখের সমস্যা সমাধান করে। কিশমিশের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং পলিফেলন ম্যাকুলার ডিগ্রেডেশন প্রতিরোধ করে চোখের সুরক্ষায় কাজ করে। এছাড়া কিশমিশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। এতে শরীরে রক্তস্বল্পতা দূর করে।

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd