1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:০৩ অপরাহ্ন
৭ পৌষ, ১৪৩১
Latest Posts
📰বছরের দীর্ঘতম রাত আজ📰গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন📰সাতক্ষীরা মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত 📰সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) ‘অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা’ অনুষ্ঠিত📰জেলা প্রশাসক কর্তৃক সাংবাদিক উজ্জলের সাথে অশোভন আচরনে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ📰আশাশুনির খাজরায় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান কে নিয়ে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রাখার অভিযোগ📰আশাশুনিতে সুন্দরবন রক্ষায় শিক্ষন ও অভিজ্ঞতা বিষয়ক বিনিময় সভা📰মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদে আশাশুনি রিপোর্টার্স ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন📰সাতক্ষীরায় সাংবাদিকদের উপর হামলা এবং ডিসি কর্তৃক গালাগাল করার প্রতিবাদে মানববন্ধন📰আশাশুনিতে শিক্ষণ ও অভিজ্ঞতা বিষয়ক বিনিময় সভা

পার্বত্য জেলায় তিনটি স্থলবন্দর নির্মাণ করা হবে : নৌপরিবহন মন্ত্রী

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০১৭
  • ৮৯ সংবাদটি পড়া হয়েছে

এসবিনিউজ ডেস্ক : পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় নদীর সীমানা নির্ধারণে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন এবং নদীর খনন কাজ করবে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। এছাড়া তিন পার্বত্য জেলায় তিনটি স্থলবন্দর নির্মাণ করা হবে।

রোববার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় নদীর সীমানা নির্ধারণ, নাব্যতা বৃদ্ধি এবং স্থলবন্দর নির্মাণ সংক্রান্ত এক সভায় নৌ মন্ত্রী শাজাহান খান এসব কথা বলেন।

শাজাহান খান বলেন, ব্যবসা বাণিজ্য প্রসারে চট্টগ্রাম পার্বত্য জেলাগুলো বড় ভূমিকা রাখতে পারে। এর প্রসারে নদীগুলো খননের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। নদীগুলোর মধ্যে রয়েছে কাচা লং, মাইনি, ইছামতি, কর্ণফুলি, চেংনি, মাতামহুরি, সাংগু, ফেনী ও হালদা। এছাড়া আরও কিছু নদী খনন করা হবে।

তিনি বলেন, স্বাধীনতার পরে এবারই প্রথম কোনো সরকার পার্বত্য জেলা নদী খননের উদ্যোগ নিল। এরফলে ওই এলাকার মানুষের যেমন কর্মসংস্থান হবে, তেমনি তারা ব্যবসা-বাণিজ্যেও বড় অবদান রাখতে পারবে।

শাজাহান খান বলেন, দেশের অনেক নদী নাব্যতা হারিয়ে ফেলেছিল, এই সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে নদীগুলোর নাব্যতা ফিরিয়ে আনা ও খননের কাজ গতিশীল করেছে। ২০০৯ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত ১৪টি ড্রেজার কিনেছে সরকার।

তিনি বলেন, আগামী ২০১৯ সালের মধ্যে আরও ২০টি ড্রেজার কেনা হবে। এছাড়া বেসরকারিভাবে আরও ৫০টি ড্রেজার সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব ড্রেজার দিয়ে নদী খননের কাজ চলছে। এ পর্যন্ত ১ হাজার ২০০ কিলোমিটার নৌপথ খনন করা হয়েছে।

শাজাহান খান বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ির রামগড়, রাঙ্গামাটি জেলার বরকল উপজেলার তেগামুখ ও বান্দরবন জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমঘুম ইউনিয়নে স্থলবন্দর নির্মাণ করা হবে। এগুলো নির্মিত হলে পার্বত্য চট্টগ্রামের ব্যবসা-বাণিজ্যে প্রসার ঘটবে।

সভায় অন্যন্যের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর, পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক মাধব রায়, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. কামালউদ্দিন তালুকদার, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান মো. আতাহারুল ইসলাম, বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান তপন কুমার চক্রবর্তী এবং বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মোজাম্মেল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2024
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd