1. faysal.ce@gmail.com : dakshinermashal :
  2. abuhasan670934@gmail.com : Hasan :
  3. sakalctc.bd@gmail.com : Nityananda Sarkar : Nityananda Sarkar
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০৬:০৬ পূর্বাহ্ন
২৯ আষাঢ়, ১৪৩২
Latest Posts
📰মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে সাতক্ষীরায় বিক্ষোভ📰ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় ছাত্রদল নেতা রবিনের দায় স্বীকার, টিটন ৫ দিনের রিমান্ডে📰সুন্দরবনের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ ধরতে গিয়ে জেলের মৃত্যু📰সাতক্ষীরার ১২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে লাইব্রেরি উন্নয়নে বই বিতরণ📰এনসিপি ইনসাফের ভিত্তিতে দুর্নীতি ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গড়তে চায়📰কালিগঞ্জে একই পরিবারের তিন সদস্যকে অজ্ঞান করে ৫ ভরি সোনার গহনা ও নগদ ৮৩ হাজার টাকা লুট📰আশাশুনির বেতনা নদীর চাপড়া ও নওয়াপাড়ায় বাঁধ কেটে পানি নিস্কাশন📰সাতক্ষীরার জলাবদ্ধতা নিরসনে নাগরিক কমিটির সভা, ১৩ জুলাই স্মারকলিপি প্রদান📰বিজিবির অভিযানে প্রায় কোটি টাকার পণ্যসহ আটক ৩📰সাফের শুরুতেই কাঁপন: শ্রীলঙ্কাকে ৯-১ গোলে গুঁড়িয়ে দিলো বাংলাদেশ!

আগামীর বাংলাদেশ হবে বিশ্বের জন্য অনুসরণীয় : প্রধানমন্ত্রী

প্রতিবেদকের নাম :
  • হালনাগাদের সময় : শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০১৭
  • ৫৩৩ সংবাদটি পড়া হয়েছে

এসবিনিউজ ডেস্ক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আগামীর বাংলাদেশ হবে সারা বিশ্বের জন্য অনুসরণীয় একটি দেশ।

তিনি বলেন, ‘রূপকল্প-২০২১’কে সামনে রেখে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশকে পরিকল্পিত ও সুষম উন্নয়নের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ‘বাংলাদেশ প্রেক্ষিত পরিকল্পনা (২০১০-২০২১)’ প্রণয়ন করে।’

প্রধানমন্ত্রী বুধবার সংসদে তাঁর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারি দলের মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের এক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, প্রেক্ষিত পরিকল্পনার অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্যসমূহ হচ্ছে- জাতীয় আয়ের প্রবৃদ্ধি অর্জনের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করা, যেখানে মাথাপিছু আয় হবে ২ হাজার ডলার। অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগ লক্ষ্যমাত্রা জিডিপি’র ৩৮ শতাংশ অর্জন। ইতোমধ্যে অর্জিত খাদ্যশস্যের স্বয়ংসম্পূর্ণতাকে ২০২১ সালের মধ্যে খাদ্যে টেকসই স্বয়ংসম্পূর্ণতায় রূপান্তর। ২০২১ সালের মধ্যে বাণিজ্য (আমদানি ও রফতানি) জিডিপি’র ৬০ শতাংশে উন্নীত করা। ২০২১ সালের মধ্যে মোট ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ও ২০২১ সালের মধ্যে সকল মানুষকে বিদ্যুৎ সুবিধা প্রদান করা। ২০২১ সাল নাগাদ দারিদ্র্য সীমার নিচে বসবাসকারী লোকসংখ্যা ১৩.৫ শতাংশ নামিয়ে আনা এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের জন্য তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা।

৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়েছে এবং এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৫-১৬ অর্থবছর থেকে ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিগত বছরগুলোতে অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতে সামষ্টিক অর্থনীতির প্রধান বিষয় যেমন, মোট দেশজ আয়, প্রবৃদ্ধি, রফতানি আয়, কর্মসংস্থান, রেমিট্যান্স বৃদ্ধি ও মূল্যস্ফীতি হ্রাস এবং সামাজিক খাদের দারিদ্র্য নিরসন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, নারী ও শিশু নিরাপত্তায় অগ্রগতি এবং খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনে সরকারের সাফল্য অভূতপূর্ব।

তিনি বলেন, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক সংকটের জাল ছিন্ন করে উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বের নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে। ২০১৬ সালের নমিনাল জিডিপি’র ভিত্তিতে বিশ্বে ৪৬তম এবং ক্রয়ক্ষমতা সমতার জিডিপির ভিত্তিতে ৩৩তম স্থান লাভ করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের দায়িত্ব গ্রহণকালে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ছিলো ৫.১ শতাংশ, যা ২০১৫-১৬ অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৭.১১ শতাংশ উন্নীত হয়। এ বছরের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৭.২ শতাংশ।

ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের জন্য তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, চলতি বছরের মধ্যেই মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের লক্ষ্যে কাজ চলছে। ২৫ হাজার ওয়েবসাইট নিয়ে বিশ্বের বৃহত্তম ওয়েব পোর্টাল ‘তথ্য বাতায়ন’ চালু করা হয়েছে যা আন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কৃত হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদন ১৫ হাজার ৩শ’ মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে। মোট জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছে। অর্থনীতি ও সামাজিক সূচকের অধিকাংশ ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার এবং নিম্ন-আয়ের দেশগুলোকে ছাড়িয়ে গেছে।

 

আপনার সামাজিক মিডিয়ায় এই পোস্ট শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর :
© All rights reserved © 2025
প্রযুক্তি সহায়তায়: csoftbd